কক্সবাজারে চার দেশের সচিব সম্মেলন শুরু
আঞ্চলিক বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়িয়ে যোগাযোগ,
বিদ্যুৎ, জ্বালানি খাতে উন্নয়নসহ জোটকে আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে আজ থেকে
পর্যটন শহর কক্সবাজারে শুরু হচ্ছে বিসিআইএম আঞ্চলিক জোটের দুই দিনব্যাপী
সম্মেলন। বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমারের সচিব পর্যায়ের এ সম্মেলন সকাল
৯টায় কক্সবাজারের হোটেল ওশান প্যারাডাইসে শুরু হচ্ছে। শেষ হবে ১৮ ডিসেম্বর।
সম্মেলনে অংশ নিতে বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা ১৬ ডিসেম্বর দুপুরে কক্সবাজার পৌঁছান। একটি সূত্রে জানা গেছে, সরকার বিসিআইএম আঞ্চলিক জোটকে কার্যকর করতে চায়। কূটনীতিকদের মতে, এ জোট কার্যকর হলে দেশে ২০ বিলিয়ন ডলারের বিদেশী বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম জানান, বিসিআইএম অর্থনৈতিক করিডোর বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, চীন এবং ভারতের জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব। পরিকল্পনা কমিশন জানায়, চার দেশের আঞ্চলিক অর্থনৈতিক করিডোরে যুক্ত হলে লাভবান হবে বাংলাদেশ। বিসিআইএম কার্যকর হলে চারটি দেশের মধ্যে বছরে অন্তত ৪৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বাণিজ্য বাড়বে। যা থেকে বছরে কম হলেও ৩ হাজার কোটি টাকার শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ২০০৭ সালে তার নিজস্ব অর্থায়নে টেকনাফের গুনধুম থেকে মিয়ানমারের বাউলিবাজার পর্যন্ত ২৬ কিলোমিটার সড়ক স্থাপনে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দুদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন দেখা দেয়। ফলে প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়নি। অথচ মিয়ানমারের পশ্চিম উপকূল চাকতো এলাকায় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজেড) আওতায় চীনের সহায়তায় একটি গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপিত হচ্ছে। চাকতো থেকে কুনমিং পর্যন্ত সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপনের কাজ শিগগির শুরু হচ্ছে। আর চাকতো-কুনমিং গ্যাস পাইপলাইন ইতিমধ্যে স্থাপিত হয়েছে। তাই বাংলাদেশ চাকতোর সঙ্গে যুক্ত হতে পারলে সহজেই কুনমিংয়ে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে।
সম্মেলনে অংশ নিতে বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা ১৬ ডিসেম্বর দুপুরে কক্সবাজার পৌঁছান। একটি সূত্রে জানা গেছে, সরকার বিসিআইএম আঞ্চলিক জোটকে কার্যকর করতে চায়। কূটনীতিকদের মতে, এ জোট কার্যকর হলে দেশে ২০ বিলিয়ন ডলারের বিদেশী বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম জানান, বিসিআইএম অর্থনৈতিক করিডোর বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, চীন এবং ভারতের জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব। পরিকল্পনা কমিশন জানায়, চার দেশের আঞ্চলিক অর্থনৈতিক করিডোরে যুক্ত হলে লাভবান হবে বাংলাদেশ। বিসিআইএম কার্যকর হলে চারটি দেশের মধ্যে বছরে অন্তত ৪৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বাণিজ্য বাড়বে। যা থেকে বছরে কম হলেও ৩ হাজার কোটি টাকার শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ২০০৭ সালে তার নিজস্ব অর্থায়নে টেকনাফের গুনধুম থেকে মিয়ানমারের বাউলিবাজার পর্যন্ত ২৬ কিলোমিটার সড়ক স্থাপনে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দুদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন দেখা দেয়। ফলে প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়নি। অথচ মিয়ানমারের পশ্চিম উপকূল চাকতো এলাকায় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজেড) আওতায় চীনের সহায়তায় একটি গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপিত হচ্ছে। চাকতো থেকে কুনমিং পর্যন্ত সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপনের কাজ শিগগির শুরু হচ্ছে। আর চাকতো-কুনমিং গ্যাস পাইপলাইন ইতিমধ্যে স্থাপিত হয়েছে। তাই বাংলাদেশ চাকতোর সঙ্গে যুক্ত হতে পারলে সহজেই কুনমিংয়ে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে।
No comments