পানিতে তেল কমে আসছে : সংগ্রহ অব্যাহত
সুন্দরবনে গাছের লতাপাতা ও মাটিতে এখনও
লেগে আছে ফার্নেস অয়েল। তবে পানিতে তেলের আবরণ তেমন চোখে পড়ছে না। ফলে
নদ-নদীর পানি আগের মতোই স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। মঙ্গলবারও অসংখ্য লোকজন
সুন্দরবনের নদী-খালের তেল সংগ্রহ করেছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে
বন বিভাগ, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ ও কয়েকটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা পাম্প
মেশিন দিয়ে পানি স্প্রে করে সকাল থেকে ব্যাপকভাবে তেল অপসারণ এবং সংগ্রহের
কাজ চালিয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৫৬ হাজার ২০০ লিটার তেল সংগ্রহ করেছেন
স্থানীয়রা। যা তাদের কাছ থেকে ৪০ টাকা লিটার দরে ক্রয় করেছে পদ্মা অয়েল
কোম্পানি।
স্থানীয়রা জানান, সুন্দরবনে নদীর পানিতে ভাসমান তেলের পরিমাণ কমে গেছে অনেকাংশে। তারপরও চলছে অবশিষ্ট তেল তুলতে নারী-পুরুষের অবিরাম চেষ্টা। তেলের ক্রয়মূল্য কেজিপ্রতি ১০ টাকা বাড়ানোতে আরও বেশিসংখ্যক লোক এখন তেল সংগ্রহে নেমেছেন। তেল সংগ্রহকারীর সংখ্যা বাড়িয়ে ২০০ থেকে ৫০০ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ। বনের গাছপালা, লতাপাতা ও মাটিতে লেগে থাকা তেল অপসারণ ও সংগ্রহের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে পানির পাম্প মেশিন। শ্যালা, পশুর নদীসহ আশপাশের খালগুলোর পানিতে খুব কম পরিমাণ তেল ভাসতে দেখা গেছে। তবে তেলের স্তূপ জমে আছে বনের গাছপালা, লতাপাতা ও মাটিতে। আর সেই তেল উত্তোলনে সকাল থেকে পাম্প মেশিন ব্যবহার করা হয়েছে। পাম্প মেশিন দিয়ে পানি ছিটিয়ে তা পুনরায় সংগ্রহ করা হয়েছে। নদী-খালের ভেতর ব্যস্ত সময় কাটছে তেল সংগ্রহকারীদের।
তেলবাহী ট্যাংকার ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ ডুবিতে সারা সুন্দরবনে ছড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ লিটার তেল। তবে যে গতিতে তেল সংগ্রহ করা হচ্ছে তাতে আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে বাকি তেল সংগ্রহ করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন বন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ। বনের বিভিন্ন এলাকায় তেল আহরণে নিয়োজিতরা বলছেন, নদীতে তেমন একটা তেল এখন আর নেই, এভাবে কাজ করলে আর বেশি সময় লাগবে না সব তেল তুলতে। তারা এখন ব্যস্ত বনের গাছ, লতাপাতা ও মাটিতে লেগে থাকা তেল সংগ্রহের কাজে। বনের গভীরের খালগুলোতে প্রবেশ করে দেখা গেছে, সেসব স্থানে তেমন একটা তেল নেই। খালের পাড়ে পাখির চলাচল, মাছ শিকার ও মাছের নড়াচড়া চোখে পড়েছে। যা গত কয়েকদিন ধরে দেখা যায়নি। মৃগামারী খালের পাড়ে দেখা গেছে, একটি কুমিরকে রোদ পোহাতে। দূর থেকে ট্রলারের শব্দ শোনামাত্র কুমিরটি ঝাঁপ দেয় খালের পানিতে।
স্থানীয়রা জানান, সুন্দরবনে নদীর পানিতে ভাসমান তেলের পরিমাণ কমে গেছে অনেকাংশে। তারপরও চলছে অবশিষ্ট তেল তুলতে নারী-পুরুষের অবিরাম চেষ্টা। তেলের ক্রয়মূল্য কেজিপ্রতি ১০ টাকা বাড়ানোতে আরও বেশিসংখ্যক লোক এখন তেল সংগ্রহে নেমেছেন। তেল সংগ্রহকারীর সংখ্যা বাড়িয়ে ২০০ থেকে ৫০০ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ। বনের গাছপালা, লতাপাতা ও মাটিতে লেগে থাকা তেল অপসারণ ও সংগ্রহের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে পানির পাম্প মেশিন। শ্যালা, পশুর নদীসহ আশপাশের খালগুলোর পানিতে খুব কম পরিমাণ তেল ভাসতে দেখা গেছে। তবে তেলের স্তূপ জমে আছে বনের গাছপালা, লতাপাতা ও মাটিতে। আর সেই তেল উত্তোলনে সকাল থেকে পাম্প মেশিন ব্যবহার করা হয়েছে। পাম্প মেশিন দিয়ে পানি ছিটিয়ে তা পুনরায় সংগ্রহ করা হয়েছে। নদী-খালের ভেতর ব্যস্ত সময় কাটছে তেল সংগ্রহকারীদের।
তেলবাহী ট্যাংকার ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ ডুবিতে সারা সুন্দরবনে ছড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ লিটার তেল। তবে যে গতিতে তেল সংগ্রহ করা হচ্ছে তাতে আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে বাকি তেল সংগ্রহ করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন বন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ। বনের বিভিন্ন এলাকায় তেল আহরণে নিয়োজিতরা বলছেন, নদীতে তেমন একটা তেল এখন আর নেই, এভাবে কাজ করলে আর বেশি সময় লাগবে না সব তেল তুলতে। তারা এখন ব্যস্ত বনের গাছ, লতাপাতা ও মাটিতে লেগে থাকা তেল সংগ্রহের কাজে। বনের গভীরের খালগুলোতে প্রবেশ করে দেখা গেছে, সেসব স্থানে তেমন একটা তেল নেই। খালের পাড়ে পাখির চলাচল, মাছ শিকার ও মাছের নড়াচড়া চোখে পড়েছে। যা গত কয়েকদিন ধরে দেখা যায়নি। মৃগামারী খালের পাড়ে দেখা গেছে, একটি কুমিরকে রোদ পোহাতে। দূর থেকে ট্রলারের শব্দ শোনামাত্র কুমিরটি ঝাঁপ দেয় খালের পানিতে।
No comments