১০ বছরে ৩৭ নারীকে হত্যা!
মানুষ
খুন করাই তাঁর নেশা, বিশেষ করে নারীদের। আর নারী যদি শ্বেতাঙ্গ হয়, সে ক্ষেত্রে বেছে নেন গলা টিপে শ্বাসরোধ করার কৌশল। গত ১০ বছরে এ রকম ৩৭ জন
নারীকে হত্যা করার দাবি করেছেন সেইলসন হোসে দাস গ্রাকাস। দুই বছরের
মেয়েশিশুকেও হত্যা করেছেন তিনি। গত বুধবার ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোর কাছে
এক নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করার পর পুলিশের কাছে ধরা পড়েন গ্রাকাস। (১০ বছরে ৪২ জনকে হত্যা করার দাবি করেছেন সেইলসন জোস দাস গ্রাকাস। তাঁদের মধ্যে ৩৭ জনই নারী। ছবি: এএফপি)বিবিসির
এক খবরে জানানো হয়, জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে অকপটে সব স্বীকার করেন
গ্রাকাস। জেল থেকে কখনো মুক্তি পেলে আবার তিনি মানুষ খুন করবেন বলে জানান।
পুলিশের সঙ্গে গ্রাকাসের সাক্ষাৎকার ব্রাজিলের গ্লবো টিভিতে সরাসরি
সম্প্রচার করা হয়। গ্রাকাসের ভাষ্য, গত ১০ বছরে তিনি মোট ৪২ জনকে হত্যা
করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৩৭ জন নারী। পুরুষদের তিনি স্বেচ্ছায় খুন করেননি।
তাঁদের হত্যার জন্য তাঁকে ভাড়া করা হয়েছিল।
গ্রাকাস পুলিশকে জানান, কাউকে খুন করার আগে তিনি ছয় মাস ধরে তাঁকে পর্যবেক্ষণ করেন। তারপর তাঁর বাড়িতে ঢোকার সুযোগ খোঁজেন। সুযোগ পেলে বাড়িতে ঢুকে হত্যা করেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, গ্রাকাস মানসিক বিকারগ্রস্ত। গণমাধ্যমের নজরে আসার জন্যই তিনি এসব কাজ করেছেন। গ্রাকাসের বক্তব্য সতর্কভাবে খতিয়ে দেখা দরকার বলে মত দেন বিশেষজ্ঞরা।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রাকাসের স্বীকারোক্তি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাঁর নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন চারজনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। অক্টোবর মাসে ব্রাজিলের গোয়ানিয়া শহরে আরও একজন ক্রমিক খুনি খুঁজে পাওয়া যায়। তিনি ছিলেন নিরাপত্তাকর্মী। তিনি ৩৯ জনকে হত্যা করেছেন।
গ্রাকাস পুলিশকে জানান, কাউকে খুন করার আগে তিনি ছয় মাস ধরে তাঁকে পর্যবেক্ষণ করেন। তারপর তাঁর বাড়িতে ঢোকার সুযোগ খোঁজেন। সুযোগ পেলে বাড়িতে ঢুকে হত্যা করেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, গ্রাকাস মানসিক বিকারগ্রস্ত। গণমাধ্যমের নজরে আসার জন্যই তিনি এসব কাজ করেছেন। গ্রাকাসের বক্তব্য সতর্কভাবে খতিয়ে দেখা দরকার বলে মত দেন বিশেষজ্ঞরা।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রাকাসের স্বীকারোক্তি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাঁর নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন চারজনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। অক্টোবর মাসে ব্রাজিলের গোয়ানিয়া শহরে আরও একজন ক্রমিক খুনি খুঁজে পাওয়া যায়। তিনি ছিলেন নিরাপত্তাকর্মী। তিনি ৩৯ জনকে হত্যা করেছেন।
No comments