সরকারের ভেতর নির্বাচনভীতি কাজ করছে
রাজনৈতিক
স্বার্থে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন দেয়া হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন
দেশের বিশিষ্টজনেরা। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে
অংশ নিয়ে তারা বলেছেন, বর্তমান সরকারের মধ্যে নির্বাচনভীতি কাজ করছে।
ক্ষমতায় থাকার জন্য তারা গত ৫ই জানুয়ারি প্রহসনের নির্বাচন করেছে। সরকার
এ-ও নিশ্চিত যে, ডিসিসি নির্বাচন দিলে তারা জিততে পারবে না। তাই তারা এ
নির্বাচন দিচ্ছে না। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘ঢাকা সিটি
করপোরেশন নির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন চাই’ শীর্ষক ওই গোলটেবিল বৈঠকে
তারা এসব কথা বলেন। বৈঠকে সুজন নির্বাহী সদস্য ও স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড.
তোফায়েল আহমেদ রচিত মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সুজন সমন্বয়কারী দিলীপ
বড়ুয়া। মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ‘বর্তমান সময়ে বিশেষত ২০১৪ সালে স্থানীয় সরকার
নির্বাচনের প্রসঙ্গ মানে ন্যাড়াকে আবার বেলতলায় টেনে নেয়া। দশম জাতীয়
সংসদ, চতুর্থ উপজেলা পরিষদ এবং সাম্প্রতিক কিছু বিচ্ছিন্ন উপনির্বাচনের পর
কোন ন্যাড়াই বেলতলায় যেতে চাইবে না। তবে দুই কানই যাদের কাটা, তাদের জেতার
জন্য নির্বাচনে যেতে উৎসাহের কমতি থাকার কথা নয়।’
প্রবন্ধে আরও বলা হয়, ‘ঢাকায় এখন প্রায় ৪০ লাখ ভোটার, কোটির অধিক লোক। নির্বাচনের প্রতি কারও কোন ঝোঁক আছে বলে মনে হয় না। সংবিধান, আদালতের রায়, গণতন্ত্রের নীতি-নিয়ম সবই নির্বাচনের পক্ষে। কিন্তু সাধারণ মানুষ ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত উনুনে পড়তে চায় না। ভোটের গণতন্ত্রের লেবাসে স্বৈরতন্ত্র, অগ্রগতি ও দুর্গতি এবং প্রত্যাশা আর হতাশা এখানে একাকার। এমতাবস্থায় ঢাকার নির্বাচন আমাদের জন্য কি নিয়ে আসতে পারে। ভবিষ্যৎ খুবই অনিশ্চিত। হয়তো গণতন্ত্র, সুশাসন কিছুই নাহি পাবো, তবু নির্বাচন চেয়েই যাবো। চাইতেই হবে। যা নাই, তা তো নাই-ই, যা আছে তা হারাতে চাই না। সদাশয় সরকার বাহাদুর, সবিনয়ে জিজ্ঞাসা করি, ঢাকার নির্বাচন আর কত দূর?’
সুজন সভাপতি ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান বৈঠকে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন একদিনও অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকবে না। অথচ অনির্বাচিত লোক দিয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদগুলো চলছে। যদি জাতীয় সংসদে ৩০০ আসনে নির্বাচন হতে পারে। তাহলে ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন কেন হবে না। তিন আরও বলেন, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এ নির্বাচন নিয়ে কোন তৎপরতা নেই। নাগরিক সমাজের যেমন সোচ্চার হওয়ার কথা ছিল তা হয়নি। এটা মোটেই কাম্য নয়। সুজন সভাপতি বলেন, সিটি নির্বাচন না দেয়ার কারণে দেশে নৈরাজ্য বিরাজ করছে। কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে যেন সিটি নির্বাচন বন্ধ করা না হয়। সরকার যদি না চাই তবে কখনও সিটি নির্বাচন সম্ভব নয়।
তিন মাসের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন সম্ভব- দাবি করে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, আমার যতটুকু মনে হয়েছে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে ও সব জটিলতা কাটিয়ে উঠে তিন মাসের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন সম্ভব। এ নির্বাচনের মাধ্যমে ভাল না হোক, খারাপ কিছু হবে না। তিনি আরও বলেন, জনপ্রতিনিধিদের বিষয়ে অনেক নেতিবাচক ভাবমূর্তি রয়েছে। যত কিছুই থাকুক একটি প্রতিষ্ঠান বিকাশ লাভের জন্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন।
সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, বর্তমানে সুস্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। তারা যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই নির্বাচন দিচ্ছে। এতে অন্য কারও মতামতের কোন সুযোগ রাখছে না।
বদিউল আলম আরও বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে অনির্বাচিত শাসকের দ্বারা শাসন পরিচালিত হওয়ার কারণে সংবিধান লঙ্ঘন হচ্ছে। সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার পরিচালনার কথা উল্লেখ থাকলেও স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত কোন সরকার জেলা পরিষদ নির্বাচন দেয়নি। তিনি বলেন, রাষ্ট্র কি উদ্দেশ্যে, কার স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে তা বোঝা যাচ্ছে না। আসলে নাগরিকের স্বার্থে নাকি অন্য কোন ব্যক্তির স্বার্থে সেটা স্পষ্ট নয়।
সরকারের মধ্যে নির্বাচনভীতি কাজ করছে উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সরকার অন্যান্য সিটি নির্বাচন দিয়ে একটিতেও জিততে পারেনি। তাই ঢাকা সিটির নির্বাচন দিলে তারা কতটা জনবিচ্ছিন্ন তা আরও স্পষ্ট হয়ে যাবে। এজন্য কোনভাবেই তারা এ নির্বাচন দেবে না। এখন তারা নির্বাচন দিলেও যা, না দিলেও তা। তেমন কোন পরিবর্তন হবে না। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন না হওয়াকে সংবিধান বিরোধী আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, সংবিধানে উল্লেখ আছে নাগরিকদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশ করার অধিকার বাস্তবায়ন করতে হবে। যা আমরা ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে আমরা করে থাকি। কিন্তু বর্তমান সরকার সেই অধিকার থেকে জনগণকে বিরত রাখছে। তিনি আরও বলেন, সরকার জনগণের রায়ে বিশ্বাস করে না। তারা প্রশাসনের ক্ষমতাকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে থাকাকেই বেছে নিয়েছে। যে কারণে ঢাকার কোথাও বিরোধী দলকে দাঁড়াতে দিচ্ছে না। যে কোন মূল্যে তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করছে।
নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এস এম আকরাম বলেন, বতর্মানে এমপিরা আইন প্রণয়নে কোন ভূমিকা রাখছেন না। সংসদে হ্যাঁ অথবা না এবং হাত তোলার মধ্যেই তাদের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ। এমপিরা তাই স্থানীয় সরকারের কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করছেন। গম, রিলিফ, ভিজিএফ নিয়ে তারা ব্যস্ত থাকছেন। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতা দেয়ার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি। বিচারপতি কাজী এবাদুল হক বলেন, আইয়ুব খানের শাসনামলে স্থানীয় সরকারের ওপর সর্বোচ্চ হস্তক্ষেপের সুযোগ দিয়ে আইন করা হয়েছিল। যে কারণে একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। যারাই ক্ষমতায় আছে স্থানীয় সরকারে থাকা বিরোধী মতের লোকদের ওপর হস্তক্ষেপ করে। দেশের স্বার্থে প্রতিটি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে হস্তক্ষেপ মুক্ত করা দরকার। বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে সাবেক সংসদ সদস্য হুমায়ূন কবীর হিরু, ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক কমিশনার ফরিদউদ্দিন, অধ্যাপক স ম সিদ্দিকী, কার্ত্তিক চন্দ্র ম-ল, ক্যামেলিয়া চৌধুরী, রেজাউল আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
প্রবন্ধে আরও বলা হয়, ‘ঢাকায় এখন প্রায় ৪০ লাখ ভোটার, কোটির অধিক লোক। নির্বাচনের প্রতি কারও কোন ঝোঁক আছে বলে মনে হয় না। সংবিধান, আদালতের রায়, গণতন্ত্রের নীতি-নিয়ম সবই নির্বাচনের পক্ষে। কিন্তু সাধারণ মানুষ ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত উনুনে পড়তে চায় না। ভোটের গণতন্ত্রের লেবাসে স্বৈরতন্ত্র, অগ্রগতি ও দুর্গতি এবং প্রত্যাশা আর হতাশা এখানে একাকার। এমতাবস্থায় ঢাকার নির্বাচন আমাদের জন্য কি নিয়ে আসতে পারে। ভবিষ্যৎ খুবই অনিশ্চিত। হয়তো গণতন্ত্র, সুশাসন কিছুই নাহি পাবো, তবু নির্বাচন চেয়েই যাবো। চাইতেই হবে। যা নাই, তা তো নাই-ই, যা আছে তা হারাতে চাই না। সদাশয় সরকার বাহাদুর, সবিনয়ে জিজ্ঞাসা করি, ঢাকার নির্বাচন আর কত দূর?’
সুজন সভাপতি ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান বৈঠকে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন একদিনও অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকবে না। অথচ অনির্বাচিত লোক দিয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদগুলো চলছে। যদি জাতীয় সংসদে ৩০০ আসনে নির্বাচন হতে পারে। তাহলে ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন কেন হবে না। তিন আরও বলেন, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এ নির্বাচন নিয়ে কোন তৎপরতা নেই। নাগরিক সমাজের যেমন সোচ্চার হওয়ার কথা ছিল তা হয়নি। এটা মোটেই কাম্য নয়। সুজন সভাপতি বলেন, সিটি নির্বাচন না দেয়ার কারণে দেশে নৈরাজ্য বিরাজ করছে। কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে যেন সিটি নির্বাচন বন্ধ করা না হয়। সরকার যদি না চাই তবে কখনও সিটি নির্বাচন সম্ভব নয়।
তিন মাসের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন সম্ভব- দাবি করে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, আমার যতটুকু মনে হয়েছে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে ও সব জটিলতা কাটিয়ে উঠে তিন মাসের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন সম্ভব। এ নির্বাচনের মাধ্যমে ভাল না হোক, খারাপ কিছু হবে না। তিনি আরও বলেন, জনপ্রতিনিধিদের বিষয়ে অনেক নেতিবাচক ভাবমূর্তি রয়েছে। যত কিছুই থাকুক একটি প্রতিষ্ঠান বিকাশ লাভের জন্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন।
সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, বর্তমানে সুস্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। তারা যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই নির্বাচন দিচ্ছে। এতে অন্য কারও মতামতের কোন সুযোগ রাখছে না।
বদিউল আলম আরও বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে অনির্বাচিত শাসকের দ্বারা শাসন পরিচালিত হওয়ার কারণে সংবিধান লঙ্ঘন হচ্ছে। সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার পরিচালনার কথা উল্লেখ থাকলেও স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত কোন সরকার জেলা পরিষদ নির্বাচন দেয়নি। তিনি বলেন, রাষ্ট্র কি উদ্দেশ্যে, কার স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে তা বোঝা যাচ্ছে না। আসলে নাগরিকের স্বার্থে নাকি অন্য কোন ব্যক্তির স্বার্থে সেটা স্পষ্ট নয়।
সরকারের মধ্যে নির্বাচনভীতি কাজ করছে উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সরকার অন্যান্য সিটি নির্বাচন দিয়ে একটিতেও জিততে পারেনি। তাই ঢাকা সিটির নির্বাচন দিলে তারা কতটা জনবিচ্ছিন্ন তা আরও স্পষ্ট হয়ে যাবে। এজন্য কোনভাবেই তারা এ নির্বাচন দেবে না। এখন তারা নির্বাচন দিলেও যা, না দিলেও তা। তেমন কোন পরিবর্তন হবে না। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন না হওয়াকে সংবিধান বিরোধী আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, সংবিধানে উল্লেখ আছে নাগরিকদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশ করার অধিকার বাস্তবায়ন করতে হবে। যা আমরা ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে আমরা করে থাকি। কিন্তু বর্তমান সরকার সেই অধিকার থেকে জনগণকে বিরত রাখছে। তিনি আরও বলেন, সরকার জনগণের রায়ে বিশ্বাস করে না। তারা প্রশাসনের ক্ষমতাকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে থাকাকেই বেছে নিয়েছে। যে কারণে ঢাকার কোথাও বিরোধী দলকে দাঁড়াতে দিচ্ছে না। যে কোন মূল্যে তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করছে।
নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এস এম আকরাম বলেন, বতর্মানে এমপিরা আইন প্রণয়নে কোন ভূমিকা রাখছেন না। সংসদে হ্যাঁ অথবা না এবং হাত তোলার মধ্যেই তাদের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ। এমপিরা তাই স্থানীয় সরকারের কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করছেন। গম, রিলিফ, ভিজিএফ নিয়ে তারা ব্যস্ত থাকছেন। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতা দেয়ার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি। বিচারপতি কাজী এবাদুল হক বলেন, আইয়ুব খানের শাসনামলে স্থানীয় সরকারের ওপর সর্বোচ্চ হস্তক্ষেপের সুযোগ দিয়ে আইন করা হয়েছিল। যে কারণে একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। যারাই ক্ষমতায় আছে স্থানীয় সরকারে থাকা বিরোধী মতের লোকদের ওপর হস্তক্ষেপ করে। দেশের স্বার্থে প্রতিটি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে হস্তক্ষেপ মুক্ত করা দরকার। বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে সাবেক সংসদ সদস্য হুমায়ূন কবীর হিরু, ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক কমিশনার ফরিদউদ্দিন, অধ্যাপক স ম সিদ্দিকী, কার্ত্তিক চন্দ্র ম-ল, ক্যামেলিয়া চৌধুরী, রেজাউল আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
No comments