ট্রাক-নছিমন সংঘর্ষে ছাত্রসহ নিহত ৩, প্রতিবাদে অবরোধ
(শিক্ষার্থীদের
ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে ট্রাকে। এই ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষের পরে নছিমনে থাকা
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হন।
পরে শিক্ষার্থীরা যশোর-চৌগাছা সড়কে ট্রাকটিতে আগুন ধরিয়ে দেন। ছবি: প্রথম
আলো) যশোর-চৌগাছা
সড়কের ফুলতাডাঙ্গা গ্রামে ট্রাক ও ইঞ্জিনচালিত নছিমনের সংঘর্ষে
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। প্রতিবাদে যশোর বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে ট্রাকটিতে আগুন
ধরিয়ে দিয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুপুর
দেড়টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অবরোধ চলছিল। পুলিশ জানায়, দুর্ঘটনায়
শিশু ও নারীসহ আটজন আহত হয়েছেন। তাঁদের যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুর্ঘটনায় নিহত তিনজন হলেন যশোর বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক বিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র
আবু হানিফ (২৪), চৌগাছা উপজেলার আছরা গ্রামের আনিসুর রহমান (২৮) ও একই
গ্রামের খাদিজা বেগম (৪৫)।
দুর্ঘটনার সময় সড়কের পাশে আলুখেতে কাজ করছিলেন কৃষক আলী আক্তার। তাঁর ভাষ্য, ইঞ্জিনচালিত নছিমনটি যশোর সদর উপজেলার চূড়ামনকাঠির দিকে যাচ্ছিল। নছিমনটিতে ১০ থেকে ১২ জন যাত্রী ছিলেন। এটি একটি বাসের পেছনে ছিল। উল্টোদিক থেকে একটি ট্রাক বাসটিকে অতিক্রম করার সময় নছিমনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় নছিমনটি ট্রাকের সঙ্গে আটকে যায়। এভাবে নছিমনটিকে প্রায় ৫০ হাত দূরে নিয়ে যায় ট্রাকটি। এতে নছিমনে থাকা তিন যাত্রী ঘটনাস্থলে নিহত হন। অন্যরা আহত হন।
যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইনামুল হকের ভাষ্য, দুর্ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে ঘটনাস্থলে আসেন। তাঁরা ট্রাকটিতে আগুন ধরিয়ে দেন। এ সময় ঘটনাস্থলে থাকা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের শ্রমিকদের সঙ্গে তাঁদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থী মাথায় আঘাত পান। তাঁদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রাকের আগুন নিভিয়েছে।
ওসি ইনামুল জানান, শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে যশোর-চৌগাছা সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন। দুর্ঘটনার পর ট্রাকচালক পালিয়ে যান।
দুর্ঘটনার সময় সড়কের পাশে আলুখেতে কাজ করছিলেন কৃষক আলী আক্তার। তাঁর ভাষ্য, ইঞ্জিনচালিত নছিমনটি যশোর সদর উপজেলার চূড়ামনকাঠির দিকে যাচ্ছিল। নছিমনটিতে ১০ থেকে ১২ জন যাত্রী ছিলেন। এটি একটি বাসের পেছনে ছিল। উল্টোদিক থেকে একটি ট্রাক বাসটিকে অতিক্রম করার সময় নছিমনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় নছিমনটি ট্রাকের সঙ্গে আটকে যায়। এভাবে নছিমনটিকে প্রায় ৫০ হাত দূরে নিয়ে যায় ট্রাকটি। এতে নছিমনে থাকা তিন যাত্রী ঘটনাস্থলে নিহত হন। অন্যরা আহত হন।
যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইনামুল হকের ভাষ্য, দুর্ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে ঘটনাস্থলে আসেন। তাঁরা ট্রাকটিতে আগুন ধরিয়ে দেন। এ সময় ঘটনাস্থলে থাকা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের শ্রমিকদের সঙ্গে তাঁদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থী মাথায় আঘাত পান। তাঁদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রাকের আগুন নিভিয়েছে।
ওসি ইনামুল জানান, শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে যশোর-চৌগাছা সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন। দুর্ঘটনার পর ট্রাকচালক পালিয়ে যান।
No comments