শনিবার সোনারগাঁওয়ে খালেদা জিয়ার জনসভা- আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা শিগগিরই : আমান
নারায়ণগঞ্জের
সোনারগাঁও উপজেলার কাঁচপুরের বালুর মাঠে আগামীকাল শনিবার বিকেল ৩টায় ২০
দলীয় জোটের উদ্যোগে জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। জনসভায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম
খালেদা জিয়া প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন। জেলা বিএনপির সভাপতি
অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার জনসভায় সভাপতিত্ব করবেন। জনসভা উপলক্ষে আজ
শুক্রবার দুপুরে জনসভাস্থলে এক সংবাদ সম্মেলন করে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএপির।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ও মহাসমাবেশের
প্রধান সমন্বয়কারী আমান উল্লাহ আমান। সংবাদ সম্মেলনে আমান উল্লাহ আমান
বলেন, নারায়ণগঞ্জের জনসভা সফল করতে ইতোমধ্যে নেতাকর্মীরা ব্যাপক প্রস্তুতি
নিয়েছে। তাদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। সব বিবেধ ভুলে এক কাতারে এসে
কাজ করেছেন স্থানীয় ২০ দলীয় জোট নেতাকর্মীরা। বর্তমান সরকারের দুঃশাসন,
অত্যাচার, লুটপাট, খুন, গুম ও হত্যার হাত থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে
আন্দোলনের ঘোষণা দিবেন বেগম খালেদা জিয়া।
তিনি আরো বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও একদলীয় শাসনের হাত থেকে মানুষকে মুক্ত করতে নবতর আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে এখান থেকে। বর্তমানে দেশে ভোটের মাধ্যমে গঠিত নির্বাচিত সংসদ নেই। সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ভেঙে দেয়া হয়েছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছেন, গণতন্ত্রের আগে উন্নয়ন। তিনি গণতান্ত্রিক চর্চা ভুলে গেছেন। রাস্তাঘাটে মানুষের লাশ পড়ে থাকে সেদিকে ওনার খেয়াল নেই। এখন দেশে মানবধিকার ভুলুন্ঠিত, গণতন্ত্র নির্বাসিত এবং সাংবাদিকদের কাজ করার স্বাধীনতা নেই। এমনকি মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর কোনো গ্যারান্টি নেই। আমরা কেউ বর্তমানে নিরাপদে নেই। সরকার রাষ্ট্র অনুমোদিত সংস্থার মাধ্যমে মানুষ খুন করছে। নারায়ণগঞ্জের সাত খুন এরই জ্বলন্ত প্রমাণ।
তিনি বলেন, এ অবৈধ সরকার ইলিয়াস আলী ও চৌধুরী আলমসহ শত শত মানুষকে গুম করেছে। এ সমাবেশ থেকে বেগম খালেদা জিয়া জনস্বার্থ পরিপন্থী সব কার্যকলাপ ও চক্রান্তের বিরুদ্ধে কঠিনতর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করবেন। মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে, র্নিদলীয়, নিরপেক্ষ সরকার পদ্ধতি পুর্নবহাল করতে এবং নির্বাচন দিতে সরকারকে বাধ্য করা হবে। কাঁচপুর থেকেই সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করা হবে।
জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রেজাউল করিম, বিএনপির শিক্ষা সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাবেক সংসদ সদস্য আতাউর রহমান আঙ্গুর, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মো: শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক কাজী মনিরুজ্জামান মনির, সোনারগাঁও বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু জাফর, সাধারণ সম্পাদক ও সোনারগাঁও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম মান্নান, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, জাতীয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ সেলিম ভূঁইয়া, বিএনপি নেতা অলিউর রহমান আপেল, এটিএম কামাল, হাজী সেলিম হক প্রমুখ।
তিনি আরো বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও একদলীয় শাসনের হাত থেকে মানুষকে মুক্ত করতে নবতর আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে এখান থেকে। বর্তমানে দেশে ভোটের মাধ্যমে গঠিত নির্বাচিত সংসদ নেই। সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ভেঙে দেয়া হয়েছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছেন, গণতন্ত্রের আগে উন্নয়ন। তিনি গণতান্ত্রিক চর্চা ভুলে গেছেন। রাস্তাঘাটে মানুষের লাশ পড়ে থাকে সেদিকে ওনার খেয়াল নেই। এখন দেশে মানবধিকার ভুলুন্ঠিত, গণতন্ত্র নির্বাসিত এবং সাংবাদিকদের কাজ করার স্বাধীনতা নেই। এমনকি মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর কোনো গ্যারান্টি নেই। আমরা কেউ বর্তমানে নিরাপদে নেই। সরকার রাষ্ট্র অনুমোদিত সংস্থার মাধ্যমে মানুষ খুন করছে। নারায়ণগঞ্জের সাত খুন এরই জ্বলন্ত প্রমাণ।
তিনি বলেন, এ অবৈধ সরকার ইলিয়াস আলী ও চৌধুরী আলমসহ শত শত মানুষকে গুম করেছে। এ সমাবেশ থেকে বেগম খালেদা জিয়া জনস্বার্থ পরিপন্থী সব কার্যকলাপ ও চক্রান্তের বিরুদ্ধে কঠিনতর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করবেন। মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে, র্নিদলীয়, নিরপেক্ষ সরকার পদ্ধতি পুর্নবহাল করতে এবং নির্বাচন দিতে সরকারকে বাধ্য করা হবে। কাঁচপুর থেকেই সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করা হবে।
জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রেজাউল করিম, বিএনপির শিক্ষা সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাবেক সংসদ সদস্য আতাউর রহমান আঙ্গুর, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মো: শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক কাজী মনিরুজ্জামান মনির, সোনারগাঁও বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু জাফর, সাধারণ সম্পাদক ও সোনারগাঁও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম মান্নান, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, জাতীয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ সেলিম ভূঁইয়া, বিএনপি নেতা অলিউর রহমান আপেল, এটিএম কামাল, হাজী সেলিম হক প্রমুখ।
No comments