রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব নয় : সিপিডি
২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে
উদ্দীপনাহীন বাজেট অভিহিত করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি)র সম্মানিত
ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য্য বলেছেন, বাজেটে জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা ৭
দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির কোন যৌক্তিক ভিত্তি নেই। বিশাল ঘাটতির এ বাজেট
বৈদেশিক ঋণসহায়তা ছাড়া বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।তিনি বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা
ছাড়া বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না।
শুক্রবার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার বাজেট পরবর্তী ব্রিফিংয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, গবেষণা ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান, আনিসাতুল ফাতেমা।
আর্থিক ও সামষ্টিক কাঠামোর সমন্বয় না থাকায় বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব নয় এমন মন্তব্য করে ড. দেবপ্রিয় বলেন, এ বাজেটের মাধ্যমে ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাকে বর্জন করা হয়েছে। ৭ম ও ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার কোনো ইঙ্গিতও ছিল না বাজেটে। নির্বাচিত সরকারের প্রথম বাজেট হিসেবে বড় ধরনের উদ্দীপনামূলক কিছু ছিল না এতে।
বাজেট যে কোনো সরকারের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের হাতিয়ার এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাজেটে অর্থমন্ত্রী নিরবে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছেন যা কাঙ্খিত নয়।
ড. দেবপ্রিয় আরো বলেন, এ বাজেট চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও বিরাজমান অর্থনেতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার বাজেট। কিন্তু যখন রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে, মূদ্রার বিনিময় হার ভালো, পণ্যের দাম কমার মতো যেমন ইতিবাচক কিছু রয়েছে। তেমনি বিনিয়োগের পতনের ধারা, রাজস্ব আদায়ের বড় ধরনের ঘাটতি, ঘাটতি অর্থায়নে ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীলতাও রয়েছে।
তিনি বলেন, এই অবস্থায় আর্থিক সঙ্গতি ফিরিয়ে নিয়ে আসা, অথনৈতিক প্রবৃদ্ধি তরণ পুনর্জীবিত করা, ব্যক্তি বিনিয়োগ ঘুরে দাঁড়ানোর প্রস্তাবনা থাকা উচিত ছিল।
এসময় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আর্থিক খাতের সংস্কারের জন্য চারটি কমিশন গঠনের প্রস্তব দেয়। কমিশনগুলো হলো- কৃষি খাতের কৃষি মূল্য কমিশন গঠন, স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিটি গঠন, স্থানীয় সরকার অর্থায়ন কমিশন গঠন ও সরকারি ব্যয় কমিশন গঠন।
শুক্রবার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার বাজেট পরবর্তী ব্রিফিংয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, গবেষণা ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান, আনিসাতুল ফাতেমা।
আর্থিক ও সামষ্টিক কাঠামোর সমন্বয় না থাকায় বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব নয় এমন মন্তব্য করে ড. দেবপ্রিয় বলেন, এ বাজেটের মাধ্যমে ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাকে বর্জন করা হয়েছে। ৭ম ও ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার কোনো ইঙ্গিতও ছিল না বাজেটে। নির্বাচিত সরকারের প্রথম বাজেট হিসেবে বড় ধরনের উদ্দীপনামূলক কিছু ছিল না এতে।
বাজেট যে কোনো সরকারের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের হাতিয়ার এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাজেটে অর্থমন্ত্রী নিরবে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছেন যা কাঙ্খিত নয়।
ড. দেবপ্রিয় আরো বলেন, এ বাজেট চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও বিরাজমান অর্থনেতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার বাজেট। কিন্তু যখন রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে, মূদ্রার বিনিময় হার ভালো, পণ্যের দাম কমার মতো যেমন ইতিবাচক কিছু রয়েছে। তেমনি বিনিয়োগের পতনের ধারা, রাজস্ব আদায়ের বড় ধরনের ঘাটতি, ঘাটতি অর্থায়নে ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীলতাও রয়েছে।
তিনি বলেন, এই অবস্থায় আর্থিক সঙ্গতি ফিরিয়ে নিয়ে আসা, অথনৈতিক প্রবৃদ্ধি তরণ পুনর্জীবিত করা, ব্যক্তি বিনিয়োগ ঘুরে দাঁড়ানোর প্রস্তাবনা থাকা উচিত ছিল।
এসময় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আর্থিক খাতের সংস্কারের জন্য চারটি কমিশন গঠনের প্রস্তব দেয়। কমিশনগুলো হলো- কৃষি খাতের কৃষি মূল্য কমিশন গঠন, স্বাধীন পরিসংখ্যান কমিটি গঠন, স্থানীয় সরকার অর্থায়ন কমিশন গঠন ও সরকারি ব্যয় কমিশন গঠন।
No comments