কালো টাকা সাদা করার সুযোগ আর দেয়া হবে না : অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, কালো টাকা সাদা করার সুযোগ আর থাকছে না।মন্ত্রী বলেন, গত বছর কালো টাকা সাদা করার জন্য মাত্র ৩৪ কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছি।এবার সে সুযোগ আর থাকছে না। এখন থেকে কালো টাকা সাদা করার সুযাগ আর দেয়া হবে না। শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অর্থমন্ত্রী ২০১৪-১৫ বাজেট উত্তর সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ।
অর্থমন্ত্রী বলেন, সহিংসতা পরিহার করতে হবে। সহিংসতা কখনো প্রতিবাদের ভাষা নয়। এটা একটি দুষ্টু কালচার। বাজেট বাস্তবায়ন করতে হলে রাজনীতিবিদদের এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, বাজেট উচ্চাভিলাসী নয়। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকলে অবশ্যই বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।
অর্থমন্ত্রী কর আদায় স্থিতিশীল রাখতে রাজনৈতিক সহিংসতা পরিহারের আহবান জানিয়ে বলেন, রাজনৈতিক হানাহানির কারনে কর আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। তবে বাজেট বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অস্থিরতা বাধা হবে না বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, বৈদেশিক সহায়তা ছাড়ের জন্য দক্ষতা দেখাতে পারিনি। তবে বাজেট ঘাটতি পুরনে ব্যাংক থেকে অতিরিক্ত ঋণ নেয়ার দরকার হবে না। দেশে উন্নয়নের মাধ্যমে ক্রমেই দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে। ডিসেম্বরের মধ্যে পে- কমিশনের রিপোর্ট পাওয়া যাবে। এরপর বাস্তবায়ন করা হবে।
তিনি বলেন, করমুক্ত আয়ের সীমা আমাদের দেশে যেভাবে বাড়ানো হয় সেভাবে বিশ্বের কোনো দেশে বাড়ানো হয় না। বিশ্বের ধনী দেশেও এভাবে বাড়ানো হয় না।
মন্ত্রী বলেন, দুই লাখ ২০ হাজার টাকা আগামী ১০ বছরের জন্য নির্ধারণ করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর আপত্তির কারণে তা সম্ভব হয়নি।
মুহিত বলেন, মোবাইল সেটে যে কর বসানো হয়েছে তাতে কেউ আপত্তি করবেন না বলে আমার ধারণা।এক প্রশ্নের জবাবে তাৎক্ষনিকভাবে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বাতিল ঘোষণা করে অর্থমন্ত্রী বলেন, এবছর টাকা সাদা করার জন্য মাত্র ৩৪ কোটি টাকা ট্যাক্স পেয়েছি। এটা আর চলতে পারে না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, অতীতে সব সময় বিরোধীদল বাজেট পেশের সময় সংসদে অনুপস্থিত থাকতো। এবার যেমনই হোক একটা বিরোধীদল ছিল। তাদের উপস্থিতিতে সংসদে বাজেট ঘোষণা করেছি।
এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, আমরা গত ৫ বছর সরকার পরিচালনায় দক্ষতা অর্জন করেছি। সুতরাং নতুন বাজেট বাস্তবায়নে কোন সমস্যা হবে না। পরিকল্পনা মন্ত্রী আহম মোস্তফা কামাল বলেন, বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা পুরনে রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। আমাদের রাজস্ব আদায় এক লাখ কোটি টাকার ওপরে। চলতি অর্থবছরে কোন সমস্যা না হলে দেড় লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় সম্ভব হবে।
অবৈধ সরকারের বাজেট প্রসঙ্গে অর্থপ্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান বলেন, আমরা সংবিধান মেনে ঝুকি নিয়ে নির্বাচন করে সরকার গঠন করেছি। আমাদের ধারণা জনগণ আামদের সরকারকে গ্রহণ করেছে।
অর্থমন্ত্রী বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২ লাখ ৫০ হাজার ৫০৬ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল, অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা মশিউর রহমান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী, এনবিআর চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, সহিংসতা পরিহার করতে হবে। সহিংসতা কখনো প্রতিবাদের ভাষা নয়। এটা একটি দুষ্টু কালচার। বাজেট বাস্তবায়ন করতে হলে রাজনীতিবিদদের এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, বাজেট উচ্চাভিলাসী নয়। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকলে অবশ্যই বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।
অর্থমন্ত্রী কর আদায় স্থিতিশীল রাখতে রাজনৈতিক সহিংসতা পরিহারের আহবান জানিয়ে বলেন, রাজনৈতিক হানাহানির কারনে কর আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। তবে বাজেট বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অস্থিরতা বাধা হবে না বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, বৈদেশিক সহায়তা ছাড়ের জন্য দক্ষতা দেখাতে পারিনি। তবে বাজেট ঘাটতি পুরনে ব্যাংক থেকে অতিরিক্ত ঋণ নেয়ার দরকার হবে না। দেশে উন্নয়নের মাধ্যমে ক্রমেই দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে। ডিসেম্বরের মধ্যে পে- কমিশনের রিপোর্ট পাওয়া যাবে। এরপর বাস্তবায়ন করা হবে।
তিনি বলেন, করমুক্ত আয়ের সীমা আমাদের দেশে যেভাবে বাড়ানো হয় সেভাবে বিশ্বের কোনো দেশে বাড়ানো হয় না। বিশ্বের ধনী দেশেও এভাবে বাড়ানো হয় না।
মন্ত্রী বলেন, দুই লাখ ২০ হাজার টাকা আগামী ১০ বছরের জন্য নির্ধারণ করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর আপত্তির কারণে তা সম্ভব হয়নি।
মুহিত বলেন, মোবাইল সেটে যে কর বসানো হয়েছে তাতে কেউ আপত্তি করবেন না বলে আমার ধারণা।এক প্রশ্নের জবাবে তাৎক্ষনিকভাবে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বাতিল ঘোষণা করে অর্থমন্ত্রী বলেন, এবছর টাকা সাদা করার জন্য মাত্র ৩৪ কোটি টাকা ট্যাক্স পেয়েছি। এটা আর চলতে পারে না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, অতীতে সব সময় বিরোধীদল বাজেট পেশের সময় সংসদে অনুপস্থিত থাকতো। এবার যেমনই হোক একটা বিরোধীদল ছিল। তাদের উপস্থিতিতে সংসদে বাজেট ঘোষণা করেছি।
এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, আমরা গত ৫ বছর সরকার পরিচালনায় দক্ষতা অর্জন করেছি। সুতরাং নতুন বাজেট বাস্তবায়নে কোন সমস্যা হবে না। পরিকল্পনা মন্ত্রী আহম মোস্তফা কামাল বলেন, বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা পুরনে রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। আমাদের রাজস্ব আদায় এক লাখ কোটি টাকার ওপরে। চলতি অর্থবছরে কোন সমস্যা না হলে দেড় লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় সম্ভব হবে।
অবৈধ সরকারের বাজেট প্রসঙ্গে অর্থপ্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান বলেন, আমরা সংবিধান মেনে ঝুকি নিয়ে নির্বাচন করে সরকার গঠন করেছি। আমাদের ধারণা জনগণ আামদের সরকারকে গ্রহণ করেছে।
অর্থমন্ত্রী বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২ লাখ ৫০ হাজার ৫০৬ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল, অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা মশিউর রহমান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী, এনবিআর চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।
No comments