ইরাকে সামরিক রসদ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
আল কায়দাসহ ইসলামপন্থি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে
লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য ইরাকে ড্রোনসহ ভারী সামরিক সরঞ্জাম পাঠাচ্ছে
যুক্তরাষ্ট্র। ইরাকের পশ্চিমাঞ্চলের আনবার প্রদেশে আল কায়দা ও এর সঙ্গে
সংশ্লিষ্ট সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর মোকাবেলায় সেনা না পাঠালেও দ্রুত সামরিক রসদ
সরবরাহ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এদিকে গতকালও আল আনবার প্রদেশে
আল কায়দার সঙ্গে লড়াইয়ে ২৯ জন নিহত হয়েছে।
এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জে কারনে জানিয়েছেন, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ইরাকে আরও ড্রোন পাঠানো হবে। একই সঙ্গে পাঠানো হবে আকাশ থেকে ভূমিতে আঘাত হানতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র। ইরাকি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লে. জেনারেল মুহাম্মদ আলি আসকারি বলেন, এখনও স্থলপথে সন্মুখযুদ্ধ করতে হবে ইরাকি সেনাদের। কারণ সেখানে ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোন হামলা করা কোনোভাবে সম্ভব নয়। এতে বেসামরিক নাগরিকের প্রাণহানিই বেশি হবে।
জে কারনে জানান, আল কায়দা সমর্থিত দলগুলোকে দমনে ওয়াশিংটন ও বাগদাদ একসঙ্গে একটি 'সমন্বিত কৌশল' তৈরির ব্যাপারে কাজ করছে। তিনি জানান, এ ব্যাপারে এরই মধ্যে কিছু সাফল্যও এসেছে। তবে একটি সমাধানে আসার ব্যাপারে কিছু বাধা রয়েছে বলেও জানান তিনি। এর আগে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি জানান, ইরাকে নতুন করে আমেরিকান সেনাবাহিনী পাঠানো হবে না। যুক্তরাষ্ট্র দেশটির নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। কয়েক বছরের মধ্যে ইরাকের বড় ধরনের লড়াইগুলোর মধ্যে আনবারের লড়াই অন্যতম। এরই মধ্যে প্রদেশটির প্রধান শহর ফালুজা জঙ্গিদের দখলে চলে গেছে।
জঙ্গিদের কবল থেকে শহরটি মুক্ত করতে অভিযান চালাচ্ছে ইরাকি বাহিনী। এসব জঙ্গিকে শহর থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য ইরাকি প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি শহরটির বাসিন্দাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আনবারের রামাদি শহরটিও আল কায়দা ও সরকারবিরোধী সুনি্ন উপজাতিরা দখল করে রেখেছে। গতকাল সেখানে এক হামলায় ২৯ জন নিহত হয়েছে, যার মধ্যে ৪ জন বেসামরিক নাগরিক রয়েছে।
এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জে কারনে জানিয়েছেন, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ইরাকে আরও ড্রোন পাঠানো হবে। একই সঙ্গে পাঠানো হবে আকাশ থেকে ভূমিতে আঘাত হানতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র। ইরাকি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লে. জেনারেল মুহাম্মদ আলি আসকারি বলেন, এখনও স্থলপথে সন্মুখযুদ্ধ করতে হবে ইরাকি সেনাদের। কারণ সেখানে ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোন হামলা করা কোনোভাবে সম্ভব নয়। এতে বেসামরিক নাগরিকের প্রাণহানিই বেশি হবে।
জে কারনে জানান, আল কায়দা সমর্থিত দলগুলোকে দমনে ওয়াশিংটন ও বাগদাদ একসঙ্গে একটি 'সমন্বিত কৌশল' তৈরির ব্যাপারে কাজ করছে। তিনি জানান, এ ব্যাপারে এরই মধ্যে কিছু সাফল্যও এসেছে। তবে একটি সমাধানে আসার ব্যাপারে কিছু বাধা রয়েছে বলেও জানান তিনি। এর আগে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি জানান, ইরাকে নতুন করে আমেরিকান সেনাবাহিনী পাঠানো হবে না। যুক্তরাষ্ট্র দেশটির নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। কয়েক বছরের মধ্যে ইরাকের বড় ধরনের লড়াইগুলোর মধ্যে আনবারের লড়াই অন্যতম। এরই মধ্যে প্রদেশটির প্রধান শহর ফালুজা জঙ্গিদের দখলে চলে গেছে।
জঙ্গিদের কবল থেকে শহরটি মুক্ত করতে অভিযান চালাচ্ছে ইরাকি বাহিনী। এসব জঙ্গিকে শহর থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য ইরাকি প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি শহরটির বাসিন্দাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আনবারের রামাদি শহরটিও আল কায়দা ও সরকারবিরোধী সুনি্ন উপজাতিরা দখল করে রেখেছে। গতকাল সেখানে এক হামলায় ২৯ জন নিহত হয়েছে, যার মধ্যে ৪ জন বেসামরিক নাগরিক রয়েছে।
No comments