সিরিয়া থেকে রাসায়নিক অস্ত্র অপসারণ শুরু
সিরিয়া থেকে রাসায়নিক অস্ত্র অপসারণ শুরু হয়েছে।
বুধবার সকালে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়া থেকে রাসায়নিক
অস্ত্র সরিয়ে নেওয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পর্বটি এখন চলছে। আন্তর্জাতিক
চুক্তি অনুযায়ী বেধে দেওয়া সময়সীমা শেষ হওয়ারও এক সপ্তাহ পর সিরিয়া থেকে
বিষাক্ত রাসায়নিকের প্রথম চালানটি বেরিয়ে যাচ্ছে।
জাতিসংঘের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করা রাসায়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ সংস্থা বা ওপিসিডাব্লিউ বলছে, সিরিয়ার লাটাকিয়া বন্দর থেকে বিষাক্ত রাসায়নিক দিয়ে একটি একটি ডেনিশ কার্গো জাহাজ বোঝাই করা হয়েছে। পরবর্তীতে এই কার্গো জাহাজটির ইতালিতে যাওয়ার কথা রয়েছে। ওপিসিডাব্লিউ বলছে, তাদের বিবেচনায় সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ বোঝাই ৯টি কন্টেইনার সিরিয়ার লাটাকিয়া বন্দরে নেওয়া হয়েছে। পরে দিনের প্রথমভাগে সেখানে অবস্থানরত একটি ডেনমার্কের কার্গো জাহাজে কন্টেইনারগুলো তোলা হয়। এরপরই রাশিয়া ও চীনের যুদ্ধজাহাজের পাহারায় কার্গো জাহাজটি বন্দর ছেড়ে যায় এবং আন্তর্জাতিক জলসীমায় গিয়ে অবস্থান নেয়। রাসায়নিকের পরবর্তী চালান বোঝাই হওয়ার জন্য তৈরি হওয়ার আগ পর্যন্ত জাহাজটি সেখানেই অবস্থান করবে। এভাবে ১৩ শ’ টনের পুরো রাসায়নিক অস্ত্র বোঝাই হওয়ার পরই জাহাজটি চূড়ান্ত যাত্রা করবে ইতালির উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিকগুলো একটি মার্কিন জাহাজে তুলে দেওয়া হবে, যেখানে এ ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নিষ্ক্রিয় করবার সরঞ্জাম রয়েছে।
তবে এমভি কেপ রে নামের মার্কিন জাহাজটি এখনও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি বলে বিবিসির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। আর প্রস্তুতি শেষ হলেই ভার্জিনিয়ার নরভোক বন্দর থেকে ইতালির উদ্দেশ্যে জাহাজটির রওয়ানা দেওয়ার কথা।
জাতিসংঘের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করা রাসায়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ সংস্থা বা ওপিসিডাব্লিউ বলছে, সিরিয়ার লাটাকিয়া বন্দর থেকে বিষাক্ত রাসায়নিক দিয়ে একটি একটি ডেনিশ কার্গো জাহাজ বোঝাই করা হয়েছে। পরবর্তীতে এই কার্গো জাহাজটির ইতালিতে যাওয়ার কথা রয়েছে। ওপিসিডাব্লিউ বলছে, তাদের বিবেচনায় সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ বোঝাই ৯টি কন্টেইনার সিরিয়ার লাটাকিয়া বন্দরে নেওয়া হয়েছে। পরে দিনের প্রথমভাগে সেখানে অবস্থানরত একটি ডেনমার্কের কার্গো জাহাজে কন্টেইনারগুলো তোলা হয়। এরপরই রাশিয়া ও চীনের যুদ্ধজাহাজের পাহারায় কার্গো জাহাজটি বন্দর ছেড়ে যায় এবং আন্তর্জাতিক জলসীমায় গিয়ে অবস্থান নেয়। রাসায়নিকের পরবর্তী চালান বোঝাই হওয়ার জন্য তৈরি হওয়ার আগ পর্যন্ত জাহাজটি সেখানেই অবস্থান করবে। এভাবে ১৩ শ’ টনের পুরো রাসায়নিক অস্ত্র বোঝাই হওয়ার পরই জাহাজটি চূড়ান্ত যাত্রা করবে ইতালির উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিকগুলো একটি মার্কিন জাহাজে তুলে দেওয়া হবে, যেখানে এ ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নিষ্ক্রিয় করবার সরঞ্জাম রয়েছে।
তবে এমভি কেপ রে নামের মার্কিন জাহাজটি এখনও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি বলে বিবিসির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। আর প্রস্তুতি শেষ হলেই ভার্জিনিয়ার নরভোক বন্দর থেকে ইতালির উদ্দেশ্যে জাহাজটির রওয়ানা দেওয়ার কথা।
No comments