বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হবে
বিদেশে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে। একই সঙ্গে তাঁদের ভিসা ও পাসপোর্ট না দেওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সব দেশকে অনুরোধ জানানো হবে।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ে বঙ্গবন্ধুর দণ্ডপ্রাপ্ত খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনাসংক্রান্ত টাস্কফোর্সের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা শেষে আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, স্বরাষ্ট্রসচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমেদ, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মোহাম্মদ জহিরুল হক ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি।
আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার দণ্ড পাওয়া আসামিরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাচ্ছেন না। তাঁরা রায় এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোকে তৎপর হতে নির্দেশ দেওয়া হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত ছয় খুনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পালিয়ে আছেন। এর মধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে ও নূর চৌধুরী কানাডায় এবং শরিফুল হক ডালিম, খন্দকার আবদুর রশীদ, মুসলেহউদ্দীন রিসালদার ও আবদুল মাজেদ বিভিন্ন দেশে পলাতক রয়েছেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, নূর চৌধুরী ও রাশেদ চৌধুরীর অবস্থান সম্পর্কে জানা থাকলেও অন্যদের অবস্থানের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিভিন্ন সময়ে পাকিস্তান, ভারত, লিবিয়া ও কেনিয়ায় তাঁদের অবস্থানের বিষয়ে জানা গিয়েছিল। তিনি বলেন, পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনতে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের মিশন এবং নূর চৌধুরী ও রাশেদ চৌধুরীর জন্য বিদেশে যেসব আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের আরও তৎপর হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হবে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এ হত্যার বিচার শুরু করে। ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ১২ জনের ফাঁসির আদেশ হয়। ওই বছরের ২৯ জানুয়ারি খুনি বজলুল হুদা, মহিউদ্দিন আহমেদ (আর্টিলারি), সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও এ কে এম মহিউদ্দিনের (ল্যান্সার) ফাঁসি কার্যকর করা হয়। আরেক আসামি আজিজ পাশা ২০০২ সালে জিম্বাবুয়েতে মারা যান।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, স্বরাষ্ট্রসচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমেদ, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মোহাম্মদ জহিরুল হক ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি।
আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার দণ্ড পাওয়া আসামিরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাচ্ছেন না। তাঁরা রায় এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোকে তৎপর হতে নির্দেশ দেওয়া হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত ছয় খুনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পালিয়ে আছেন। এর মধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে ও নূর চৌধুরী কানাডায় এবং শরিফুল হক ডালিম, খন্দকার আবদুর রশীদ, মুসলেহউদ্দীন রিসালদার ও আবদুল মাজেদ বিভিন্ন দেশে পলাতক রয়েছেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, নূর চৌধুরী ও রাশেদ চৌধুরীর অবস্থান সম্পর্কে জানা থাকলেও অন্যদের অবস্থানের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিভিন্ন সময়ে পাকিস্তান, ভারত, লিবিয়া ও কেনিয়ায় তাঁদের অবস্থানের বিষয়ে জানা গিয়েছিল। তিনি বলেন, পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনতে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের মিশন এবং নূর চৌধুরী ও রাশেদ চৌধুরীর জন্য বিদেশে যেসব আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের আরও তৎপর হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হবে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এ হত্যার বিচার শুরু করে। ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ১২ জনের ফাঁসির আদেশ হয়। ওই বছরের ২৯ জানুয়ারি খুনি বজলুল হুদা, মহিউদ্দিন আহমেদ (আর্টিলারি), সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও এ কে এম মহিউদ্দিনের (ল্যান্সার) ফাঁসি কার্যকর করা হয়। আরেক আসামি আজিজ পাশা ২০০২ সালে জিম্বাবুয়েতে মারা যান।
No comments