সিলেট চেম্বারের মতবিনিময় সভায় বক্তারা-পরিকল্পিত বিনিয়োগের অভাবে শিল্প খাতে পিছিয়ে সিলেট
প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর সিলেট অঞ্চলে শিল্প খাতে বিনিয়োগের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাস, বিদ্যুৎ, অর্থ এবং জমি থাকা সত্ত্বেও পরিকল্পিত বিনিয়োগের অভাবে সিলেট অনেক পিছিয়ে আছে। পর্যটন শিল্প, চা এবং মৎস্য শিল্পসহ অসংখ্য সম্ভাবনাময় এ অঞ্চলে বিনিয়োগে প্রবাসীরাও আগ্রহী। তাই পরিকল্পিত বিনিয়োগের মাধ্যমে সিলেটের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত বিনিয়োগসংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
সিলেটে স্পেশাল ইকোনমিক জোন স্থাপনে সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টার প্রশংসা করে বক্তারা সব ধরনের পাওয়ার সাপ্লাই নিশ্চিত করা এবং অবকাঠামোগত বাধা দূর করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ফারুক আহমদ মিছবাহর সভাপতিত্বে গতকাল সোমবার চেম্বারের কনফারেন্স হলে আয়োজিত সভায় আলোচনা করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. এ এম এম মোকাদ্দেছ, অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান, ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফজলে এলাহী মোহাম্মদ ফয়সাল।
মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য দেন ইউরো ফুড বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান হাজি আবদুল মুকিত, ইঞ্জিনিয়ার মহি উদ্দিন, বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের সদস্য ডা. জাকারিয়া হোসেন, চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি জিয়াউল হক, পরিচালক পিন্টু চক্রবর্তী, চেম্বারের শিল্পবিষয়ক সাব কমিটির আহ্বায়ক গোলাম রব্বানী চৌধুরী, সিলেট হোটেল ওনার্স গ্রুপ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুমায়েত নূরী জুয়েল।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী বিনিয়োগকারী আলহাজ আহাদ উদ্দিন, সিলেট হোটেল ওনার্স গ্রুপ মালিক সমিতির সভাপতি খলিলুর রহমান মাসুম, সিলেট চেম্বারের সহসভাপতি হাজী ইফতেখার আহমদ সুহেল, গোলাম রব্বানী চৌধুরী, এজাজ আহমদ চৌধুরী, মো. ওয়াহিদুজ্জামান ভুট্টো, তাহমিন আহমেদ, মুশফিক জায়গীরদার প্রমুখ।
আলোচনায় ড. মোকাদ্দেছ বলেন, বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য শিল্প ও বাণিজ্য সংগঠনকে বিনিয়োগকারীদের আস্থায় আনা জরুরি। জ্বালানি, যোগাযোগ ব্যবস্থা, কাঁচামাল, দক্ষ শ্রমিক ও দক্ষ প্রযুক্তিবিদ শিল্প স্থাপনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
ফজলে এলাহী মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, সিলেটে বিনিয়োগের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। সিলেটে কৃষিজাত শিল্প, চা শিল্প, কুটির শিল্প, মৎস্য ও গবাদিপশুজাত শিল্প, টেঙ্টাইল ও রাবার শিল্প, খনিজ শিল্প, পাথরভিত্তিক এবং ইট শিল্প উৎপাদনমুখী একটি খাত। এসব খাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে সিলেট বিভাগে বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পেলে শুধু সিলেট নয়, সারা দেশ উপকৃত হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ফারুক আহমদ মিছবাহ বলেন, দেশে কোনো স্পেশাল ইকোনমিক জোন ছিল না। ২০১০ সালের আগস্টে সংসদে স্পেশাল ইকোনমিক জোন আইন আকারে পাস হয়। এতে সিলেট চেম্বারের বড় ভূমিকা রয়েছে। সিলেটে স্পেশাল ইকোনমিক জোন প্রতিষ্ঠায় যথেষ্ট অর্থ, বিনিয়োগকারী, আনাবাদি জমিসহ সব কিছু রয়েছে। সুতরাং আমাদের কোনো চিন্তার কারণ নেই। সিলেটের মতো অন্য কোনো বিভাগীয় শহরে এত সুযোগ-সুবিধা নেই। তিনি নীতিমালা তৈরির মাধ্যমে সিলেটকে পর্যটন ও অর্থনৈতিক এলাকা ঘোষণার জোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান।
মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য দেন ইউরো ফুড বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান হাজি আবদুল মুকিত, ইঞ্জিনিয়ার মহি উদ্দিন, বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের সদস্য ডা. জাকারিয়া হোসেন, চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি জিয়াউল হক, পরিচালক পিন্টু চক্রবর্তী, চেম্বারের শিল্পবিষয়ক সাব কমিটির আহ্বায়ক গোলাম রব্বানী চৌধুরী, সিলেট হোটেল ওনার্স গ্রুপ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুমায়েত নূরী জুয়েল।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী বিনিয়োগকারী আলহাজ আহাদ উদ্দিন, সিলেট হোটেল ওনার্স গ্রুপ মালিক সমিতির সভাপতি খলিলুর রহমান মাসুম, সিলেট চেম্বারের সহসভাপতি হাজী ইফতেখার আহমদ সুহেল, গোলাম রব্বানী চৌধুরী, এজাজ আহমদ চৌধুরী, মো. ওয়াহিদুজ্জামান ভুট্টো, তাহমিন আহমেদ, মুশফিক জায়গীরদার প্রমুখ।
আলোচনায় ড. মোকাদ্দেছ বলেন, বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য শিল্প ও বাণিজ্য সংগঠনকে বিনিয়োগকারীদের আস্থায় আনা জরুরি। জ্বালানি, যোগাযোগ ব্যবস্থা, কাঁচামাল, দক্ষ শ্রমিক ও দক্ষ প্রযুক্তিবিদ শিল্প স্থাপনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
ফজলে এলাহী মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, সিলেটে বিনিয়োগের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। সিলেটে কৃষিজাত শিল্প, চা শিল্প, কুটির শিল্প, মৎস্য ও গবাদিপশুজাত শিল্প, টেঙ্টাইল ও রাবার শিল্প, খনিজ শিল্প, পাথরভিত্তিক এবং ইট শিল্প উৎপাদনমুখী একটি খাত। এসব খাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে সিলেট বিভাগে বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পেলে শুধু সিলেট নয়, সারা দেশ উপকৃত হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ফারুক আহমদ মিছবাহ বলেন, দেশে কোনো স্পেশাল ইকোনমিক জোন ছিল না। ২০১০ সালের আগস্টে সংসদে স্পেশাল ইকোনমিক জোন আইন আকারে পাস হয়। এতে সিলেট চেম্বারের বড় ভূমিকা রয়েছে। সিলেটে স্পেশাল ইকোনমিক জোন প্রতিষ্ঠায় যথেষ্ট অর্থ, বিনিয়োগকারী, আনাবাদি জমিসহ সব কিছু রয়েছে। সুতরাং আমাদের কোনো চিন্তার কারণ নেই। সিলেটের মতো অন্য কোনো বিভাগীয় শহরে এত সুযোগ-সুবিধা নেই। তিনি নীতিমালা তৈরির মাধ্যমে সিলেটকে পর্যটন ও অর্থনৈতিক এলাকা ঘোষণার জোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান।
No comments