পল্লবীতে স্কুলছাত্রকে জবাই
রাজধানীর পল্লবীর মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস (এমইএস) কোয়ার্টারে এক স্কুলছাত্র খুন হয়েছে। নিহত স্কুলছাত্রের নাম মো. শাওন (১৫)। সে মিরপুর নেভাল স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্র ছিল। গতকাল সোমবার বিকেলে কোয়ার্টারের তৃতীয় তলার নিজ কক্ষ থেকে তার জবাই করা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।পুলিশের মিরপুর অঞ্চলের সহকারী কমিশনার মোহা. ইফতেখার আলম কালের কণ্ঠকে বলেন, শাওনকে তার নিজ বাসায় বঁটি দিয়ে জবাই করা হয়েছে।
বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তার লাশ উদ্ধারের পর ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা বঁটি, একটি কাঁচি ও একটি পাথর আলামত হিসেবে জব্দ করা হয়েছে। এগুলো ওই বাসারই সরঞ্জাম। খুনিরা শাওনের পূর্বপরিচিত হতে পারে।
বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তার লাশ উদ্ধারের পর ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা বঁটি, একটি কাঁচি ও একটি পাথর আলামত হিসেবে জব্দ করা হয়েছে। এগুলো ওই বাসারই সরঞ্জাম। খুনিরা শাওনের পূর্বপরিচিত হতে পারে।
বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। স্কুলছাত্রের হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের পাশাপাশি র্যাবসহ গোয়েন্দারা কাজ করছে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, শাওনের বাবা ফরিদ আহমেদ সাভারে একটি তৈরি পোশাক কারখানায় আর মা হাসিনা বেগম মিলিটারির সিভিল বিভাগে কাজ করেন। শাওন মা-বাবার একমাত্র সন্তান। ঘটনার সময় শাওনের মা-বাবা দুজনই বাসার বাইরে ছিলেন। এ সুযোগে কেউ ওই বাসায় ঢুকে তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।
এদিকে ঘটনার পর এমইএস কোয়ার্টার এলাকায় সাংবাদিক প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়। থানার পুলিশের পাশাপাশি সিআইডি ও র্যাব সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। বাসার ভেতরে খাটের ওপর বিছানার চাদরে এবং ফ্লোরে ছোপ ছোপ রক্ত দেখতে পান তাঁরা। আশপাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দা, বাসার দারোয়ানসহ স্থানীয় লোকজনকে ঘটনার ব্যাপারে তাঁরা জিজ্ঞাসা করেছেন। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত শাওনের হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, শাওনের বাবা ফরিদ আহমেদ সাভারে একটি তৈরি পোশাক কারখানায় আর মা হাসিনা বেগম মিলিটারির সিভিল বিভাগে কাজ করেন। শাওন মা-বাবার একমাত্র সন্তান। ঘটনার সময় শাওনের মা-বাবা দুজনই বাসার বাইরে ছিলেন। এ সুযোগে কেউ ওই বাসায় ঢুকে তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।
এদিকে ঘটনার পর এমইএস কোয়ার্টার এলাকায় সাংবাদিক প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়। থানার পুলিশের পাশাপাশি সিআইডি ও র্যাব সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। বাসার ভেতরে খাটের ওপর বিছানার চাদরে এবং ফ্লোরে ছোপ ছোপ রক্ত দেখতে পান তাঁরা। আশপাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দা, বাসার দারোয়ানসহ স্থানীয় লোকজনকে ঘটনার ব্যাপারে তাঁরা জিজ্ঞাসা করেছেন। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত শাওনের হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
No comments