রোনালদোর ‘মেসি-চিকিৎসা’
খেলছেন রোনালদো, আর দর্শকেরা চিৎকার করছে ‘মেসি’ ‘মেসি’ বলে! ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে খেপানোর এই অভিনব পদ্ধতি আবিষ্কারের কৃতিত্ব সাইপ্রাসের দর্শকদের। গত সেপ্টেম্বরে ইউরো বাছাইপর্বের ম্যাচ খেলতে সাইপ্রাসে গিয়ে এমন অভিজ্ঞতাই হয়েছিল পর্তুগাল অধিনায়কের। তবে ঢিল ছুড়ে পাটকেলই খেতে হয়েছে। ওই ম্যাচে পর্তুগাল জিতেছিল ৪-০ গোলে। রোনালদো নিজে করেছেন ২ গোল!
পর্তুগিজ তারকা সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলেছেন, ‘ওরা যেকোনো ধরনের কথা বলে চিৎকার করুক কিংবা চুপ করে থাকুক, এই দুইয়ের মধ্যে আমার কাছে কোনো পার্থক্য নেই। এ ধরনের কথাবার্তা আমাকে মোটেও উত্তেজিত করে না। আমার খেলায় এতে কোনো প্রভাবও পড়ে না। আমি এসবে থোড়াই কেয়ার করি।’
লিওনেল মেসির সঙ্গে তাঁর একটা কল্পিত দ্বৈরথ চলছে, এটা ভাবতে সবাই পছন্দ করে। মুখে দুজন যতই অস্বীকার করুন, দেখা যায়, পাল্লা দিয়েই তাঁরা গোল করে চলেছেন। গত মৌসুমে মেসি ৫৩টা গোল করলেন, গুনে গুনে রোনালদোও করলেন ৫৩টা!
সামনেও ফিফা ব্যালন ডি’অরের পুরস্কারেও মেসির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তাঁর। তবে ২০০৮ সালের ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় দাবি করলেন, এই পুরস্কার নিয়ে তিনি মোটেও মাথা ঘামাচ্ছেন না। তা হলে কী নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন? রোনালদোর উত্তর, শুধুই রিয়াল মাদ্রিদ।
পর্তুগিজ তারকা সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলেছেন, ‘ওরা যেকোনো ধরনের কথা বলে চিৎকার করুক কিংবা চুপ করে থাকুক, এই দুইয়ের মধ্যে আমার কাছে কোনো পার্থক্য নেই। এ ধরনের কথাবার্তা আমাকে মোটেও উত্তেজিত করে না। আমার খেলায় এতে কোনো প্রভাবও পড়ে না। আমি এসবে থোড়াই কেয়ার করি।’
লিওনেল মেসির সঙ্গে তাঁর একটা কল্পিত দ্বৈরথ চলছে, এটা ভাবতে সবাই পছন্দ করে। মুখে দুজন যতই অস্বীকার করুন, দেখা যায়, পাল্লা দিয়েই তাঁরা গোল করে চলেছেন। গত মৌসুমে মেসি ৫৩টা গোল করলেন, গুনে গুনে রোনালদোও করলেন ৫৩টা!
সামনেও ফিফা ব্যালন ডি’অরের পুরস্কারেও মেসির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তাঁর। তবে ২০০৮ সালের ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় দাবি করলেন, এই পুরস্কার নিয়ে তিনি মোটেও মাথা ঘামাচ্ছেন না। তা হলে কী নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন? রোনালদোর উত্তর, শুধুই রিয়াল মাদ্রিদ।
No comments