২০২২ সালের মধ্যে জার্মানির সব পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের সিদ্ধান্ত
জার্মানি ২০২২ সালের মধ্যে দেশটির সব পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরিবেশমন্ত্রী নরবার্ট রোয়েটগেন গতকাল সোমবার ক্ষমতাসীন জোটের এক বৈঠকের পর এ ঘোষণা দেন।
পরিবেশমন্ত্রী রোয়েটগেন জানান, দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পর জোটের সব পক্ষ পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বন্ধের ব্যাপারে একমত হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত আর পরিবর্তন করা হবে না।
জার্মানিতে ১৭টি পারমাণবিক স্থাপনা আছে। এর মধ্যে আটটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এই আটটির মধ্যে সাতটি আবার দেশটির সবচেয়ে পুরোনো পরমাণু স্থাপনা। ভূমিকম্প ও সুনামির কারণে জাপানের ফুকুশিমায় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিপর্যয়ের পর গত মার্চে তিন মাসের জন্য এগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। অষ্টমটি উত্তর জার্মানিতে অবস্থিত। এটি প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে বছর খানেক ধরে বন্ধ রয়েছে।
রোটগেন জানান, বন্ধ আটটি স্থাপনা আর চালু করা হবে না। উপরন্তু আরও ছয়টি স্থাপনা ২০২১ সালের শেষ নাগাদ এবং সবচেয়ে আধুনিক বাকি তিনটি স্থাপনা ২০২২ সালের শেষ দিকে বন্ধ করে দেওয়া হবে।
শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই প্রথম আণবিক কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিল। কিন্তু এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার পাশাপাশি দেশটির বিদ্যুতের চাহিদা মেটানোর উপায়ও খুঁজে বের করতে হবে। কারণ, জার্মানির ২২ শতাংশ বিদ্যুতের চাহিদা মেটে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে। তবে পরিবেশমন্ত্রী কোনো ধরনের বিদ্যুৎ-ঘাটতি হবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন দেশবাসীকে। তিনি বলেন, ‘সব গ্রাহকের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ অটুট রাখার নিশ্চয়তা দিচ্ছি আমরা।’ তবে কীভাবে তা করা হবে, সে ব্যাপারে কিছু জানাননি মন্ত্রী।
জাপানে ভূমিকম্প ও সুনামির কারণে ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিপর্যয়ের পর জার্মানিতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে ব্যাপক জনমত গড়ে ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল পরমাণু শক্তিকেন্দ্রগুলো পর্যবেক্ষণ করতে একটি প্যানেল গঠন করেন। প্যানেল রোববার পরমাণু কেন্দ্রগুলো সম্পর্কে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর মেরকেলের দল ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন জোটের অন্য শরিকদের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
পরিবেশমন্ত্রী রোয়েটগেন জানান, দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পর জোটের সব পক্ষ পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বন্ধের ব্যাপারে একমত হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত আর পরিবর্তন করা হবে না।
জার্মানিতে ১৭টি পারমাণবিক স্থাপনা আছে। এর মধ্যে আটটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এই আটটির মধ্যে সাতটি আবার দেশটির সবচেয়ে পুরোনো পরমাণু স্থাপনা। ভূমিকম্প ও সুনামির কারণে জাপানের ফুকুশিমায় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিপর্যয়ের পর গত মার্চে তিন মাসের জন্য এগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। অষ্টমটি উত্তর জার্মানিতে অবস্থিত। এটি প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে বছর খানেক ধরে বন্ধ রয়েছে।
রোটগেন জানান, বন্ধ আটটি স্থাপনা আর চালু করা হবে না। উপরন্তু আরও ছয়টি স্থাপনা ২০২১ সালের শেষ নাগাদ এবং সবচেয়ে আধুনিক বাকি তিনটি স্থাপনা ২০২২ সালের শেষ দিকে বন্ধ করে দেওয়া হবে।
শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিই প্রথম আণবিক কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিল। কিন্তু এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার পাশাপাশি দেশটির বিদ্যুতের চাহিদা মেটানোর উপায়ও খুঁজে বের করতে হবে। কারণ, জার্মানির ২২ শতাংশ বিদ্যুতের চাহিদা মেটে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে। তবে পরিবেশমন্ত্রী কোনো ধরনের বিদ্যুৎ-ঘাটতি হবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন দেশবাসীকে। তিনি বলেন, ‘সব গ্রাহকের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ অটুট রাখার নিশ্চয়তা দিচ্ছি আমরা।’ তবে কীভাবে তা করা হবে, সে ব্যাপারে কিছু জানাননি মন্ত্রী।
জাপানে ভূমিকম্প ও সুনামির কারণে ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিপর্যয়ের পর জার্মানিতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে ব্যাপক জনমত গড়ে ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল পরমাণু শক্তিকেন্দ্রগুলো পর্যবেক্ষণ করতে একটি প্যানেল গঠন করেন। প্যানেল রোববার পরমাণু কেন্দ্রগুলো সম্পর্কে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর মেরকেলের দল ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন জোটের অন্য শরিকদের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
No comments