শীর্ষে শেখ জামাল
খেলার তখনো মিনিট দশেক বাকি। আমিনুল হক অধিনায়কত্বের আর্মব্যান্ড খুলে সুজনের হাতে পরিয়ে দিলেন। দলের অধিনায়ক ও প্রধান গোলরক্ষক উঠে এলেন মাঠের বাইরে। তরুণ অসীম দাস বাকি সময় ভালোভাবেই পার করলেন। জয় নিশ্চিত জেনেই দ্বিতীয় গোলরক্ষককে সুযোগ করে দিয়েছিলেন আমিনুল। গ্রামীণফোন বাংলাদেশ লিগে কাল দুর্বল চট্টগ্রাম মোহামেডানের বিপক্ষে ৪-০ গোলে জিতে মাঠ ছেড়েছে জাতীয় দলের মোড়কে গড়া শেখ জামাল।
এই জয়ে ১৮ ম্যাচে ৪১ পয়েন্ট হলো শেখ জামালের। মুক্তিযোদ্ধাকে টপকে প্রথমবারের মতো পয়েন্ট তালিকায় সবার ওপরে উঠল শেখ জামাল। লিগের এখন যা অবস্থা তাতে শিরোপার জন্য প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ তাদের জন্য। শিরোপা দৌড়ে থাকা মুক্তিযোদ্ধা, শেখ রাসেল আর ঢাকা আবাহনী—নিঃশ্বাস-দূরত্বে দাঁড়িয়ে প্রতিটি দল। ১৭ ম্যাচে ৩৯ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে মুক্তিযোদ্ধা, ১৮ ম্যাচে ৩৮ পয়েন্ট পাওয়া শেখ রাসেল তৃতীয়। এর পরই ১৬ ম্যাচে ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে আবাহনী।
গত ম্যাচে ফেনীতে গিয়ে ফেনী সকারের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে এসেছিল শেখ জামাল। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে কালকের ম্যাচটা তাই তাদের জন্য ছিল গুরুত্বপূর্ণ। শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকা শেখ জামাল প্রথম গোলটি পায় ৮ মিনিটে। কর্নার থেকে হেডে দর্শনীয় গোলটি করেন জাতীয় দলের ডিফেন্ডার সুজন (১-০)। ৪৩ মিনিটে ফেমির পাস থেকে প্লেসিং শটে ক্যামেরুনিয়ান ইমানুয়েল আউক করেন দ্বিতীয় গোল (২-০)। ৫০ মিনিটে আবারও সেই ইমানুয়েল, এবারের উৎস ওয়ালী ফয়সাল। গোল একটি শোধ দিতে পারত চট্টগ্রাম মোহামেডান। কিন্তু দুর্ভাগ্য তাদের, ৫৪ মিনিটে ফরহাদের হেড ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। দ্বিতীয়ার্ধে সার্জিও চিকোর বদলে খেলতে নামা এমিলি ৭০ মিনিটে করেন ম্যাচের চতুর্থ গোল। উচ্ছ্বাসে জার্সি অর্ধেক খুলে ফেলে দেখেছেন হলুদ কার্ড। এমিলি গোল পেলেও পুরো সময় খেলে নিষ্প্রভ এনামুল গোল পাননি। চট্টগ্রামের বদলি গোলরক্ষক জেমস পলকে একা পেয়েও তিনবারের চেষ্টায় গোল করতে পারেননি।
প্রথমবারের মতো লিগ টেবিলের শীর্ষে উঠে দারুণ খুশি কোচ পাকির আলী, ‘পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে উঠতে পেরে অবশ্যই ভালো লাগছে। এই ম্যাচে আমরা জিতব, ম্যাচের আগেই এটা অনেকটা নিশ্চিত ছিলাম। লিগ শীর্ষে ওঠার ব্যাপারটা দলের মধ্যেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পরের ম্যাচে আরও ভালো খেলতে সাহায্য করবে।’
আজকের খেলা: রহমতগঞ্জ-ফরাশগঞ্জ (বিকেল ৪-১৫ মি., বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম)।
এই জয়ে ১৮ ম্যাচে ৪১ পয়েন্ট হলো শেখ জামালের। মুক্তিযোদ্ধাকে টপকে প্রথমবারের মতো পয়েন্ট তালিকায় সবার ওপরে উঠল শেখ জামাল। লিগের এখন যা অবস্থা তাতে শিরোপার জন্য প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ তাদের জন্য। শিরোপা দৌড়ে থাকা মুক্তিযোদ্ধা, শেখ রাসেল আর ঢাকা আবাহনী—নিঃশ্বাস-দূরত্বে দাঁড়িয়ে প্রতিটি দল। ১৭ ম্যাচে ৩৯ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে মুক্তিযোদ্ধা, ১৮ ম্যাচে ৩৮ পয়েন্ট পাওয়া শেখ রাসেল তৃতীয়। এর পরই ১৬ ম্যাচে ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে আবাহনী।
গত ম্যাচে ফেনীতে গিয়ে ফেনী সকারের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে এসেছিল শেখ জামাল। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে কালকের ম্যাচটা তাই তাদের জন্য ছিল গুরুত্বপূর্ণ। শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকা শেখ জামাল প্রথম গোলটি পায় ৮ মিনিটে। কর্নার থেকে হেডে দর্শনীয় গোলটি করেন জাতীয় দলের ডিফেন্ডার সুজন (১-০)। ৪৩ মিনিটে ফেমির পাস থেকে প্লেসিং শটে ক্যামেরুনিয়ান ইমানুয়েল আউক করেন দ্বিতীয় গোল (২-০)। ৫০ মিনিটে আবারও সেই ইমানুয়েল, এবারের উৎস ওয়ালী ফয়সাল। গোল একটি শোধ দিতে পারত চট্টগ্রাম মোহামেডান। কিন্তু দুর্ভাগ্য তাদের, ৫৪ মিনিটে ফরহাদের হেড ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। দ্বিতীয়ার্ধে সার্জিও চিকোর বদলে খেলতে নামা এমিলি ৭০ মিনিটে করেন ম্যাচের চতুর্থ গোল। উচ্ছ্বাসে জার্সি অর্ধেক খুলে ফেলে দেখেছেন হলুদ কার্ড। এমিলি গোল পেলেও পুরো সময় খেলে নিষ্প্রভ এনামুল গোল পাননি। চট্টগ্রামের বদলি গোলরক্ষক জেমস পলকে একা পেয়েও তিনবারের চেষ্টায় গোল করতে পারেননি।
প্রথমবারের মতো লিগ টেবিলের শীর্ষে উঠে দারুণ খুশি কোচ পাকির আলী, ‘পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে উঠতে পেরে অবশ্যই ভালো লাগছে। এই ম্যাচে আমরা জিতব, ম্যাচের আগেই এটা অনেকটা নিশ্চিত ছিলাম। লিগ শীর্ষে ওঠার ব্যাপারটা দলের মধ্যেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পরের ম্যাচে আরও ভালো খেলতে সাহায্য করবে।’
আজকের খেলা: রহমতগঞ্জ-ফরাশগঞ্জ (বিকেল ৪-১৫ মি., বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম)।
No comments