ফিফায় সংকট নেই, সমস্যা আছে: ব্ল্যাটার
তাঁকে নিয়েই যত বিপত্তি। ফিফার দীর্ঘদিনের সভাপতি সেপ ব্ল্যাটারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি দুর্নীতিবাজ। অভিযোগের আঙুলটা ফিফার সভাপতি পদের নির্বাচনে তাঁর প্রতিপক্ষ মোহাম্মদ বিন হাম্মামের। ব্ল্যাটারের বিপক্ষে অভিযোগ তুলে বিন হাম্মাম অবশ্য নিজেই এখন অভিযুক্ত। সভাপতি পদের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। বহিষ্কৃত হয়েছেন ফিফার নির্বাহী কমিটি থেকে। সরে দাঁড়াতে হয়েছে তাঁর এত দিনের পদ এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সভাপতির পদ থেকে।
ব্ল্যাটার-হাম্মামের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ফুটবল রাজনীতি। কিন্তু যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো ঠান্ডা মাথায় বিশ্লেষণ করে দেখলে আন্তর্জাতিক ফুটবলে দুর্নীতি নিয়ে সত্যিই শঙ্কিত হয়, ফিফার মতো সংস্থার নৈতিকতাও হয়ে যায় প্রশ্নবিদ্ধ। পাল্টাপাল্টি অভিযোগের তোড়ে ঘটনাপ্রবাহ এগিয়ে চললেও এত দিন চুপচাপই ছিলেন সেপ ব্ল্যাটার। গতকাল জুরিখে ফিফার প্রধান কার্যালয়ে সব নীরবতা ভেঙেই ডেকে বসলেন সংবাদ সম্মেলন। আর সেই সংবাদ সম্মেলনেই তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ফুটবল বিশ্বে কোনো সংকট ও অচলাবস্থা নেই। যা রয়েছে, সেগুলো কিছু সমস্যা। যা অচিরেই সমাধানযোগ্য।
‘সংকট! কীসের সংকট? ফুটবল বিশ্বে কোনো সংকট নেই। কিছু সমস্যা থাকতে পারে—সেগুলো খুব তাড়াতাড়িই সমাধান হয়ে যাবে।’ সংবাদ সম্মেলনে কিছুটা উত্তেজিত হয়েই যেন এ কথাগুলো বললেন ব্ল্যাটার।
ব্ল্যাটার আরও বলেন, ‘২০২২ সালের বিশ্বকাপ কাতারকে দেওয়া নিয়েও কোনো সমস্যা নেই। এ বিশ্বকাপের বিড নতুন করে অনুষ্ঠানের প্রশ্নই ওঠে না।’
ব্ল্যাটারের অভিমত, ‘২০১৮ সালের বিশ্বকাপ যে পদ্ধতিতে রাশিয়াকে দেওয়া হয়েছে, সেই পদ্ধতিতেই কাতারের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। তাই নতুন করে বিড আয়োজন করা হবে কেন?’
আগামীকাল ফিফার সভাপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে। তবে বিন হাম্মাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর পর ব্ল্যাটারের সামনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। এ অবস্থায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়ই ব্ল্যাটার চতুর্থবারের মতো ফিফার সভাপতি নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন—এতে সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। তবে সংবাদ সম্মেলনে ব্ল্যাটারের প্রতি প্রশ্ন ছিল বিন হাম্মাম সরে দাঁড়ানোর পর নির্বাচন স্থগিত হয়ে যাওয়ার কোনো আশঙ্কা রয়েছে কি না। উত্তরে তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন তার আপন গতিতেই চলবে।’ তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচনের ব্যাপারে কেউ ভিন্ন চিন্তা করার ক্ষমতা রাখেন, তাঁরা হলেন ফিফার সদস্যরা। তারা ইচ্ছা করলে অনেক কিছুই করতে পারেন।
ব্ল্যাটার-হাম্মামের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ফুটবল রাজনীতি। কিন্তু যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো ঠান্ডা মাথায় বিশ্লেষণ করে দেখলে আন্তর্জাতিক ফুটবলে দুর্নীতি নিয়ে সত্যিই শঙ্কিত হয়, ফিফার মতো সংস্থার নৈতিকতাও হয়ে যায় প্রশ্নবিদ্ধ। পাল্টাপাল্টি অভিযোগের তোড়ে ঘটনাপ্রবাহ এগিয়ে চললেও এত দিন চুপচাপই ছিলেন সেপ ব্ল্যাটার। গতকাল জুরিখে ফিফার প্রধান কার্যালয়ে সব নীরবতা ভেঙেই ডেকে বসলেন সংবাদ সম্মেলন। আর সেই সংবাদ সম্মেলনেই তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ফুটবল বিশ্বে কোনো সংকট ও অচলাবস্থা নেই। যা রয়েছে, সেগুলো কিছু সমস্যা। যা অচিরেই সমাধানযোগ্য।
‘সংকট! কীসের সংকট? ফুটবল বিশ্বে কোনো সংকট নেই। কিছু সমস্যা থাকতে পারে—সেগুলো খুব তাড়াতাড়িই সমাধান হয়ে যাবে।’ সংবাদ সম্মেলনে কিছুটা উত্তেজিত হয়েই যেন এ কথাগুলো বললেন ব্ল্যাটার।
ব্ল্যাটার আরও বলেন, ‘২০২২ সালের বিশ্বকাপ কাতারকে দেওয়া নিয়েও কোনো সমস্যা নেই। এ বিশ্বকাপের বিড নতুন করে অনুষ্ঠানের প্রশ্নই ওঠে না।’
ব্ল্যাটারের অভিমত, ‘২০১৮ সালের বিশ্বকাপ যে পদ্ধতিতে রাশিয়াকে দেওয়া হয়েছে, সেই পদ্ধতিতেই কাতারের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। তাই নতুন করে বিড আয়োজন করা হবে কেন?’
আগামীকাল ফিফার সভাপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে। তবে বিন হাম্মাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর পর ব্ল্যাটারের সামনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। এ অবস্থায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়ই ব্ল্যাটার চতুর্থবারের মতো ফিফার সভাপতি নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন—এতে সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। তবে সংবাদ সম্মেলনে ব্ল্যাটারের প্রতি প্রশ্ন ছিল বিন হাম্মাম সরে দাঁড়ানোর পর নির্বাচন স্থগিত হয়ে যাওয়ার কোনো আশঙ্কা রয়েছে কি না। উত্তরে তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন তার আপন গতিতেই চলবে।’ তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচনের ব্যাপারে কেউ ভিন্ন চিন্তা করার ক্ষমতা রাখেন, তাঁরা হলেন ফিফার সদস্যরা। তারা ইচ্ছা করলে অনেক কিছুই করতে পারেন।
No comments