আগে দেশ, না আইপিএল?
ক্লাব বনাম দেশ বিতর্কটা বেশ ভালোভাবেই জমে উঠেছে। এবার দুই রকম প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে ভারতের সাবেক দুই অধিনায়কের কাছ থেকে। কপিল দেবের অভিমত, কোনো একটিকে বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত অধিকার। কপিলের বক্তব্য মেনে নিয়েছেন সুনীল গাভাস্কার,
তবে তাঁর দাবি, দেশের আগে কেউ ক্লাবকে বেছে নিলে তাঁকে আর জাতীয় দলে নেওয়া উচিত নয়।
গৌতম গম্ভীরের কাঁধের চোট থেকে এই বিতর্কের সূত্রপাত। অনেকের ধারণা, বিশ্বকাপ ফাইনালে চোট পাওয়ার পরও ঝুঁকি নিয়ে আইপিএল খেলাতেই আরও বেড়েছে চোট। তাঁকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ভারতের অধিনায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু তাঁর এই চোটের কারণে অধিনায়কের দায়িত্ব চাপানো হয়েছে সুরেশ রায়নার ঘাড়ে। এর আগে বীরেন্দর শেবাগও কাঁধের পুরোনো চোট নিয়ে আইপিএল খেলেছেন, পরে অস্ত্রোপচার করাতে হয়েছে। বিশ্বকাপের পর আইপিএল খেলে ক্লান্ত টেন্ডুলকার-জহিররা বিশ্রাম চেয়ে নেওয়ার পর বিতর্কের আগুনে আরও ঘি পড়েছে।
একটি মোবাইল ফোনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে কলকাতায় এসেছিলেন কপিল। চলমান বিতর্কে নিজের অভিমতটা জানিয়েছেন সেখানেই, ‘দেশের আর দশটা মানুষের মতো ক্রিকেটারদেরও অধিকার আছে দেশের হয়ে খেলবে না ক্লাবের হয়ে, এটা বেছে নেওয়ার। আমি দেশের হয়ে খেলতে ভালোবাসতাম এবং সেটাই করেছি। কিন্তু সময় বদলে গেছে, পরিস্থিতিও বদলেছে। এই সময়ে কোনো একজনের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল। যে যা করতে চায়, তা করতে দেওয়া উচিত।’
জবাবে কপিলের সাবেক সতীর্থ গাভাস্কারের মন্তব্য, ‘দেশ বা ক্লাবের একটিকে বেছে নেওয়া ক্রিকেটারদের অধিকার ঠিকই। কিন্তু এই বেছে নেওয়ার জবাবদিহি থাকা উচিত। কোনো ক্রিকেটার যদি দেশের আগে ক্লাবকে বেছে নেয়, তাহলে তাকে জাতীয় দলে বিবেচনা না করার অধিকার থাকা উচিত নির্বাচকদের।
তবে তাঁর দাবি, দেশের আগে কেউ ক্লাবকে বেছে নিলে তাঁকে আর জাতীয় দলে নেওয়া উচিত নয়।
গৌতম গম্ভীরের কাঁধের চোট থেকে এই বিতর্কের সূত্রপাত। অনেকের ধারণা, বিশ্বকাপ ফাইনালে চোট পাওয়ার পরও ঝুঁকি নিয়ে আইপিএল খেলাতেই আরও বেড়েছে চোট। তাঁকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ভারতের অধিনায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু তাঁর এই চোটের কারণে অধিনায়কের দায়িত্ব চাপানো হয়েছে সুরেশ রায়নার ঘাড়ে। এর আগে বীরেন্দর শেবাগও কাঁধের পুরোনো চোট নিয়ে আইপিএল খেলেছেন, পরে অস্ত্রোপচার করাতে হয়েছে। বিশ্বকাপের পর আইপিএল খেলে ক্লান্ত টেন্ডুলকার-জহিররা বিশ্রাম চেয়ে নেওয়ার পর বিতর্কের আগুনে আরও ঘি পড়েছে।
একটি মোবাইল ফোনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে কলকাতায় এসেছিলেন কপিল। চলমান বিতর্কে নিজের অভিমতটা জানিয়েছেন সেখানেই, ‘দেশের আর দশটা মানুষের মতো ক্রিকেটারদেরও অধিকার আছে দেশের হয়ে খেলবে না ক্লাবের হয়ে, এটা বেছে নেওয়ার। আমি দেশের হয়ে খেলতে ভালোবাসতাম এবং সেটাই করেছি। কিন্তু সময় বদলে গেছে, পরিস্থিতিও বদলেছে। এই সময়ে কোনো একজনের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল। যে যা করতে চায়, তা করতে দেওয়া উচিত।’
জবাবে কপিলের সাবেক সতীর্থ গাভাস্কারের মন্তব্য, ‘দেশ বা ক্লাবের একটিকে বেছে নেওয়া ক্রিকেটারদের অধিকার ঠিকই। কিন্তু এই বেছে নেওয়ার জবাবদিহি থাকা উচিত। কোনো ক্রিকেটার যদি দেশের আগে ক্লাবকে বেছে নেয়, তাহলে তাকে জাতীয় দলে বিবেচনা না করার অধিকার থাকা উচিত নির্বাচকদের।
No comments