গাদ্দাফি-উত্তর লিবিয়ার শাসন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা শুরু
মুয়াম্মার গাদ্দাফি-উত্তর লিবিয়ার শাসনভার কারা গ্রহণ করবে, সে ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র দেশটির বিরোধী পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা শুরু করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জানিয়েছেন, গাদ্দাফিকে হত্যার কোনো পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের নেই। এদিকে লিবিয়ার বিদ্রোহীদের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে লন্ডনের একটি সম্মেলনে তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অভিযানে লিবীয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন হওয়ার পর দেশটির শাসনক্ষমতা কারা গ্রহণ করবে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জে কার্নি গত শুক্রবার জানান, গাদ্দাফি-পরবর্তী লিবিয়ায় শাসনক্ষমতা গ্রহণের ব্যাপারে কারা সবচেয়ে ভালো হবে, সে ব্যাপারে বিরোধীপক্ষকে তারা নানা উপদেশ দিতে শুরু করেছেন। তাঁদের ধারণা, এমন একটি প্রতিনিধিত্বশীল সরকারই দেশটির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত হবে, যেখানে অধিকাংশ জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে। তিনি জানান, লিবিয়ার বিরোধী পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা মার্কিন নীতিরই একটি অংশ। তিনি আবারও লিবিয়ায় স্থলসেনা পাঠানোর বিষয়টি নাকচ করে দেন।
গাদ্দাফির অপসারণের বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত করে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র বলেন, গাদ্দাফি দীর্ঘদিন ধরে লিবিয়া শাসন করছেন। তাঁকে অবশ্যই ক্ষমতা ছাড়তে হবে। লিবীয় নেতা তাঁর দেশের জনগণের জন্য হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তিনি নিজ দেশের সাধারণ লোকজনের ওপর শক্তি প্রয়োগ করেছেন।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা কংগ্রেস নেতাদের আশ্বস্ত করে বলেছেন, লিবিয়ায় ক্ষমতার পালাবদলের ইচ্ছা থাকলেও সেনাবাহিনী ব্যবহার করে গাদ্দাফিকে হত্যার কোনো পরিকল্পনা তাঁর নেই। লিবিয়া-পরিস্থিতি নিয়ে তিনি শুক্রবার কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা মতবিনিময় করেন এবং তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, লিবিয়ার বিদ্রোহীদের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে লিবিয়া অভিযানে যেসব দেশ অংশ নিয়েছে, তাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার একটি উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহে লন্ডনে অনুষ্ঠেয় দুই দিনব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিদ্রোহী নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অভিযানে লিবীয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন হওয়ার পর দেশটির শাসনক্ষমতা কারা গ্রহণ করবে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জে কার্নি গত শুক্রবার জানান, গাদ্দাফি-পরবর্তী লিবিয়ায় শাসনক্ষমতা গ্রহণের ব্যাপারে কারা সবচেয়ে ভালো হবে, সে ব্যাপারে বিরোধীপক্ষকে তারা নানা উপদেশ দিতে শুরু করেছেন। তাঁদের ধারণা, এমন একটি প্রতিনিধিত্বশীল সরকারই দেশটির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত হবে, যেখানে অধিকাংশ জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে। তিনি জানান, লিবিয়ার বিরোধী পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা মার্কিন নীতিরই একটি অংশ। তিনি আবারও লিবিয়ায় স্থলসেনা পাঠানোর বিষয়টি নাকচ করে দেন।
গাদ্দাফির অপসারণের বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত করে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র বলেন, গাদ্দাফি দীর্ঘদিন ধরে লিবিয়া শাসন করছেন। তাঁকে অবশ্যই ক্ষমতা ছাড়তে হবে। লিবীয় নেতা তাঁর দেশের জনগণের জন্য হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তিনি নিজ দেশের সাধারণ লোকজনের ওপর শক্তি প্রয়োগ করেছেন।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা কংগ্রেস নেতাদের আশ্বস্ত করে বলেছেন, লিবিয়ায় ক্ষমতার পালাবদলের ইচ্ছা থাকলেও সেনাবাহিনী ব্যবহার করে গাদ্দাফিকে হত্যার কোনো পরিকল্পনা তাঁর নেই। লিবিয়া-পরিস্থিতি নিয়ে তিনি শুক্রবার কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা মতবিনিময় করেন এবং তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, লিবিয়ার বিদ্রোহীদের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে লিবিয়া অভিযানে যেসব দেশ অংশ নিয়েছে, তাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার একটি উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহে লন্ডনে অনুষ্ঠেয় দুই দিনব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিদ্রোহী নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
No comments