এবার মিয়ানমারে ভূমিকম্প নিহত ৭৫, বাড়িঘর লন্ডভন্ড
মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৭৫ জন নিহত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের স্থানীয় সময় রাত আটটা ২৫ মিনিটে ভূমিকম্প শুরু হয়ে কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৬ দশমিক ৮। পার্শ্ববর্তী দেশ থাইল্যান্ড, লাওস, ভিয়েতনাম ও চীনের সীমান্তবর্তী এলাকায়ও ভূকম্পন অনুভূত হয়। এরপর গতকাল শুক্রবার থাইল্যান্ডে রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্প হয়। তবে তাতে তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ কর্মকর্তারা বলেছেন, থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় শহর চিয়াং রাই থেকে ৭০ মাইল উত্তরে ভূমিকম্পটির কেন্দ্র ছিল। তবে এতে মিয়ানমারই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মিয়ানমারের কর্মকর্তারা বলেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত দুর্গম বহু এলাকায় এখনো পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। এ কারণে তাঁদের আশঙ্কা, নিহতের সংখ্যা অনেক গুণ বেশি হতে পারে। তাঁরা বলেছেন, এ পর্যন্ত তাঁরা ১১১ জনের আহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করতে পেরেছেন। এ ছাড়া তাঁরা ২৪৪টি বাড়ি, ১৪টি বৌদ্ধমন্দির, নয়টি সরকারি ভবন ভেঙে পড়ার খবরও নিশ্চিত করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, মিয়ানমারের তাচিলিক শহর এবং শান প্রদেশের বিভিন্ন গ্রামে বহু ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। সেখানকার রাস্তা ও ফসলের ক্ষেতে বিশাল বিশাল ফাটলের সৃষ্টি হয়ে সেখান দিয়ে কাদা ও পানি উপচে পড়তে দেখা গেছে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদপত্র নিউ লাইট অব মিয়ানমার বলেছে, টার্লি শহরে ১৫টি বাড়ি পুরোপুরি ধসে গেছে। সেখানকার রাস্তাঘাট, সেতু, কালভার্ট ও সরকারি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
একজন সেনা কর্মকর্তা বলেছেন, যোগাযোগব্যবস্থা ভালো না থাকায় কয়েকটি পার্বত্য এলাকায় এখনো উদ্ধারকর্মীদের পাঠানো সম্ভব হয়নি।
ব্যাংকক থেকে বিবিসির সাংবাদিক র্যাচেল হার্ভি বলেছেন, ভূমিকম্পে কতজন হতাহত হয়েছে, তার সঠিক হিসাব পেতে আরও দু-এক দিন লাগবে।
এদিকে ওই ভূমিকম্পে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। হতাহতের আশঙ্কায় থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের উঁচু দালানে থাকা লোকজনকে সরিয়ে নেওয়া হয়। গতকালের ভূমিকম্পে থাইল্যান্ডের চিয়াং রাই শহরে কয়েকটি ভবন ভেঙে পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হয়।
মায়ে সাই জেলা শহরের কর্মকর্তা সোমস্রি মিথোং বলেন, জাপানের ঘটনা তাঁদের আতঙ্ককে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
১৫ বছর ধরে মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে বেশ কয়েকবার ৫ থেকে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। কিন্তু ওই ভূমিকম্পগুলোতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সামান্যই।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ কর্মকর্তারা বলেছেন, থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় শহর চিয়াং রাই থেকে ৭০ মাইল উত্তরে ভূমিকম্পটির কেন্দ্র ছিল। তবে এতে মিয়ানমারই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মিয়ানমারের কর্মকর্তারা বলেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত দুর্গম বহু এলাকায় এখনো পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। এ কারণে তাঁদের আশঙ্কা, নিহতের সংখ্যা অনেক গুণ বেশি হতে পারে। তাঁরা বলেছেন, এ পর্যন্ত তাঁরা ১১১ জনের আহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করতে পেরেছেন। এ ছাড়া তাঁরা ২৪৪টি বাড়ি, ১৪টি বৌদ্ধমন্দির, নয়টি সরকারি ভবন ভেঙে পড়ার খবরও নিশ্চিত করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, মিয়ানমারের তাচিলিক শহর এবং শান প্রদেশের বিভিন্ন গ্রামে বহু ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। সেখানকার রাস্তা ও ফসলের ক্ষেতে বিশাল বিশাল ফাটলের সৃষ্টি হয়ে সেখান দিয়ে কাদা ও পানি উপচে পড়তে দেখা গেছে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদপত্র নিউ লাইট অব মিয়ানমার বলেছে, টার্লি শহরে ১৫টি বাড়ি পুরোপুরি ধসে গেছে। সেখানকার রাস্তাঘাট, সেতু, কালভার্ট ও সরকারি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
একজন সেনা কর্মকর্তা বলেছেন, যোগাযোগব্যবস্থা ভালো না থাকায় কয়েকটি পার্বত্য এলাকায় এখনো উদ্ধারকর্মীদের পাঠানো সম্ভব হয়নি।
ব্যাংকক থেকে বিবিসির সাংবাদিক র্যাচেল হার্ভি বলেছেন, ভূমিকম্পে কতজন হতাহত হয়েছে, তার সঠিক হিসাব পেতে আরও দু-এক দিন লাগবে।
এদিকে ওই ভূমিকম্পে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। হতাহতের আশঙ্কায় থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের উঁচু দালানে থাকা লোকজনকে সরিয়ে নেওয়া হয়। গতকালের ভূমিকম্পে থাইল্যান্ডের চিয়াং রাই শহরে কয়েকটি ভবন ভেঙে পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হয়।
মায়ে সাই জেলা শহরের কর্মকর্তা সোমস্রি মিথোং বলেন, জাপানের ঘটনা তাঁদের আতঙ্ককে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
১৫ বছর ধরে মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে বেশ কয়েকবার ৫ থেকে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। কিন্তু ওই ভূমিকম্পগুলোতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সামান্যই।
No comments