আত্মতুষ্টিতে ভুগতে মানা আফ্রিদিদের
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে যেভাবে ঘাম ঝরিয়ে ধোনি, যুবরাজদের সেমিফাইনালে যেতে হয়েছে সে তুলনায় আফ্রিদিদের কোনো পরীক্ষাই দিতে হয়নি। ভঙ্গুর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে একপ্রকার উড়িয়ে দিয়েই কোয়ার্টার ফাইনালের বাধা পেরিয়েছে পাকিস্তান। কিন্তু সেমিফাইনালেই মুখোমুখি চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের। তাই ফেবারিট ধোনিদের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে আফ্রিদিদের সতর্ক করে দিয়েছেন তাদের পূর্বসূরিরা।
দাপুটের সঙ্গে সেমিফাইনালে উঠে আত্মতুষ্টিতে ভুগতে মানা করেছেন পাকিস্তানি সাবেক গ্রেটরা। তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে বারণ করেছেন ১৯৯২ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইমরান খান, ‘এই বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বড় কোনো দলকে না হারানোয় ধরেই নেওয়া হয়েছিল কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানই জিতবে। আফ্রিদিরা পা মাটিতে রেখে পারফরম্যান্সটা ধরে রাখবে বলেই আমি আশা করছি।’
ভারত-পাকিস্তান এই স্বপ্নের সেমিফাইনাল ৩০ মার্চ। মোহালির এই ম্যাচকে ঘিরে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে উত্তেজনা। শুরু হয়ে গেছে শত্রু বধের পরিকল্পনা। পিন্ডি এক্সপ্রেস শোয়েব আখতার ভারত-বধের প্রধান হাতিয়ার হতে পারে বলে ইমরানের বিশ্বাস, ‘ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা স্পিন ভালো খেলে। তাই আমার পরামর্শ শোয়েব আখতারকে দলে নেওয়ার।’
বাকি দুটি ম্যাচেই আফ্রিদিদের জন্য আসল পরীক্ষা বলে মনে করছেন পাকিস্তান দলের প্রধান নির্বাচক মহসিন খান। তিনি বলেছেন, ‘এই দুটি ম্যাচই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে। জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে দলকে সবকিছুই করতে হবে। আগামী সপ্তাহে ক্রিকেটারদের সেরাটা ঢেলে দিতে হবে। তারাই পারে প্রত্যেক পাকিস্তানিকে গর্বে ভাসাতে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ইনিংসের শুরুতেই মোহাম্মদ হাফিজ বোলিংয়ে এসে দলকে সফলতা এনে দিয়েছে। দলের এই রণকৌশলের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন সাবেক অধিনায়ক মঈন খান, ‘হাফিজকে নতুন বল দেওয়ার সিদ্ধান্ত এবং আবদুর রেহমানের বদলে সাঈদ আজমলকে খেলানোর পেছনে ক্রিকেটীয় যুক্তি আছে। দল সাহসী সিদ্ধান্তই নিয়েছে।’
কামরান আকমলকে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জানালেও ইউনুস খান ও মিসবাহ-উল-হকের পজিশন নিয়ে দ্বিমত আছে সাবেক প্রধান নির্বাচক আবদুল কাদিরের, ‘কামরানকে ওপেনার হিসেবে ব্যবহার করে তারা সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে। তবে আমি মনে করি, ইউনুস ও মিসবাহকে তিন ও চার নম্বরে ব্যাট করানো হোক যাতে টপ ও লোয়ার-অর্ডারের দায়িত্বটা তারা শুরতেই নিতে পারে।’
ভারতের বিপক্ষে এই দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান কাজে দেবে বলেই কাদিরের বিশ্বাস, ‘তাদের শক্তিশালী টপ-অর্ডারের বিপক্ষে লড়তে হলে আমাদের যে সুযোগ আছে, তা ব্যবহার করা দরকার।’
দাপুটের সঙ্গে সেমিফাইনালে উঠে আত্মতুষ্টিতে ভুগতে মানা করেছেন পাকিস্তানি সাবেক গ্রেটরা। তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে বারণ করেছেন ১৯৯২ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইমরান খান, ‘এই বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বড় কোনো দলকে না হারানোয় ধরেই নেওয়া হয়েছিল কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানই জিতবে। আফ্রিদিরা পা মাটিতে রেখে পারফরম্যান্সটা ধরে রাখবে বলেই আমি আশা করছি।’
ভারত-পাকিস্তান এই স্বপ্নের সেমিফাইনাল ৩০ মার্চ। মোহালির এই ম্যাচকে ঘিরে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে উত্তেজনা। শুরু হয়ে গেছে শত্রু বধের পরিকল্পনা। পিন্ডি এক্সপ্রেস শোয়েব আখতার ভারত-বধের প্রধান হাতিয়ার হতে পারে বলে ইমরানের বিশ্বাস, ‘ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা স্পিন ভালো খেলে। তাই আমার পরামর্শ শোয়েব আখতারকে দলে নেওয়ার।’
বাকি দুটি ম্যাচেই আফ্রিদিদের জন্য আসল পরীক্ষা বলে মনে করছেন পাকিস্তান দলের প্রধান নির্বাচক মহসিন খান। তিনি বলেছেন, ‘এই দুটি ম্যাচই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে। জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে দলকে সবকিছুই করতে হবে। আগামী সপ্তাহে ক্রিকেটারদের সেরাটা ঢেলে দিতে হবে। তারাই পারে প্রত্যেক পাকিস্তানিকে গর্বে ভাসাতে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ইনিংসের শুরুতেই মোহাম্মদ হাফিজ বোলিংয়ে এসে দলকে সফলতা এনে দিয়েছে। দলের এই রণকৌশলের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন সাবেক অধিনায়ক মঈন খান, ‘হাফিজকে নতুন বল দেওয়ার সিদ্ধান্ত এবং আবদুর রেহমানের বদলে সাঈদ আজমলকে খেলানোর পেছনে ক্রিকেটীয় যুক্তি আছে। দল সাহসী সিদ্ধান্তই নিয়েছে।’
কামরান আকমলকে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জানালেও ইউনুস খান ও মিসবাহ-উল-হকের পজিশন নিয়ে দ্বিমত আছে সাবেক প্রধান নির্বাচক আবদুল কাদিরের, ‘কামরানকে ওপেনার হিসেবে ব্যবহার করে তারা সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে। তবে আমি মনে করি, ইউনুস ও মিসবাহকে তিন ও চার নম্বরে ব্যাট করানো হোক যাতে টপ ও লোয়ার-অর্ডারের দায়িত্বটা তারা শুরতেই নিতে পারে।’
ভারতের বিপক্ষে এই দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান কাজে দেবে বলেই কাদিরের বিশ্বাস, ‘তাদের শক্তিশালী টপ-অর্ডারের বিপক্ষে লড়তে হলে আমাদের যে সুযোগ আছে, তা ব্যবহার করা দরকার।’
No comments