‘রিকির অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়া উচিত’
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক ইয়ান চ্যাপেল এই মুহূর্তে অসি দলে বড় ধরনের পরিবর্তন চান। তাঁর মতে, বিশ্বকাপ ক্রিকেটে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাদ পড়ার পর দলে এখন পরিবর্তন জরুরি হয়ে পড়েছে।
১৯৯২ সালের পর এই প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সেমিফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হলো। মাঝে ১৯৯৬ সালে ফাইনালে শ্রীলঙ্কার কাছে পরাজয়ের পর পরের তিনটি বিশ্বকাপে ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা অজেয় একটি দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে অসিরা। দুর্দমনীয় দাপটে জেতা বিশ্বকাপের হ্যাটট্রিক শিরোপাই ছিল অস্ট্রেলিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের সবচেয়ে বড় পরিচয়। গত তিনবারের বিশ্বকাপ শিরোপার দুটিই এসেছিল রিকি পন্টিংয়ের হাত ধরে। এবার উপমহাদেশে পন্টিং এসেছিলেন নিজের হ্যাটট্রিক ও দলের টানা চতুর্থ শিরোপার প্রত্যাশায়। কিন্তু ভারতের কাছে কোয়ার্টার ফাইনালে হেরে অস্ট্রেলিয়ার সেই স্বপ্ন এখন কাঠখোট্টা বাস্তবতায় পরিণত।
অ্যাশেজ-সম্মান হারানোর পরপরই রিকি পন্টিংয়ের টেস্ট অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন ইয়ান চ্যাপেল। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর রিকি পন্টিংয়ের ওয়ানডে অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়াও ‘সময়ের দাবি’ হিসেবেই দেখছেন চ্যাপেল ভাইদের সবচেয়ে বড়জন।
‘বিশ্বকাপ ব্যর্থতার কথা মাথায় রেখে আপনি যদি দলে একটি পরিবর্তন চান, তাহলে অধিনায়কত্বেও পরিবর্তন আনাটা জরুরি। কারণ, নতুন দল পুরোনো অধিনায়কের অধীনে খেলতে পারে না।’ অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত সংবাদপত্র দি অস্ট্রেলিয়ানের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এমন কথাই বলেছেন ইয়ান চ্যাপেল।
‘যদি অস্ট্রেলিয়া দলকে আবার অজেয় হিসেবে দেখতে চান, তাহলে এতে নতুন প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্ত করা দরকার। অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে অনেক প্রতিভা রয়েছে। তাঁদের নিয়ে আমরা চার বছরের একটি পরিকল্পনা হাতে নিতে পারি।’ চ্যাপেলের মন্তব্য।
ইয়ান চ্যাপেল আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, দলের পুনর্গঠন অবশ্য পালনীয় ব্যাপারে পরিণত হয়েছে।’
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার লেগ স্পিন কিংবদন্তি শেন ওয়ার্নও দলের পুনর্গঠনের ব্যাপারে ইয়ান চ্যাপেলের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। তবে তিনি রিকি পন্টিংয়ের সম্মানজনক বিদায় নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘অধিনায়কত্ব নিয়ে যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক, আমার মনে হয়, তাতে রিকির অংশগ্রহণটা জরুরি। যা-ই সিদ্ধান্ত হোক, সেটা রিকির হাতেই ছেড়ে দেওয়া উচিত। কারণ, অতীতে রিকি অস্ট্রেলিয়াকে অনেক দিয়েছে।’
১৯৯২ সালের পর এই প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সেমিফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হলো। মাঝে ১৯৯৬ সালে ফাইনালে শ্রীলঙ্কার কাছে পরাজয়ের পর পরের তিনটি বিশ্বকাপে ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা অজেয় একটি দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে অসিরা। দুর্দমনীয় দাপটে জেতা বিশ্বকাপের হ্যাটট্রিক শিরোপাই ছিল অস্ট্রেলিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের সবচেয়ে বড় পরিচয়। গত তিনবারের বিশ্বকাপ শিরোপার দুটিই এসেছিল রিকি পন্টিংয়ের হাত ধরে। এবার উপমহাদেশে পন্টিং এসেছিলেন নিজের হ্যাটট্রিক ও দলের টানা চতুর্থ শিরোপার প্রত্যাশায়। কিন্তু ভারতের কাছে কোয়ার্টার ফাইনালে হেরে অস্ট্রেলিয়ার সেই স্বপ্ন এখন কাঠখোট্টা বাস্তবতায় পরিণত।
অ্যাশেজ-সম্মান হারানোর পরপরই রিকি পন্টিংয়ের টেস্ট অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন ইয়ান চ্যাপেল। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর রিকি পন্টিংয়ের ওয়ানডে অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়াও ‘সময়ের দাবি’ হিসেবেই দেখছেন চ্যাপেল ভাইদের সবচেয়ে বড়জন।
‘বিশ্বকাপ ব্যর্থতার কথা মাথায় রেখে আপনি যদি দলে একটি পরিবর্তন চান, তাহলে অধিনায়কত্বেও পরিবর্তন আনাটা জরুরি। কারণ, নতুন দল পুরোনো অধিনায়কের অধীনে খেলতে পারে না।’ অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত সংবাদপত্র দি অস্ট্রেলিয়ানের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এমন কথাই বলেছেন ইয়ান চ্যাপেল।
‘যদি অস্ট্রেলিয়া দলকে আবার অজেয় হিসেবে দেখতে চান, তাহলে এতে নতুন প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্ত করা দরকার। অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে অনেক প্রতিভা রয়েছে। তাঁদের নিয়ে আমরা চার বছরের একটি পরিকল্পনা হাতে নিতে পারি।’ চ্যাপেলের মন্তব্য।
ইয়ান চ্যাপেল আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, দলের পুনর্গঠন অবশ্য পালনীয় ব্যাপারে পরিণত হয়েছে।’
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার লেগ স্পিন কিংবদন্তি শেন ওয়ার্নও দলের পুনর্গঠনের ব্যাপারে ইয়ান চ্যাপেলের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। তবে তিনি রিকি পন্টিংয়ের সম্মানজনক বিদায় নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘অধিনায়কত্ব নিয়ে যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক, আমার মনে হয়, তাতে রিকির অংশগ্রহণটা জরুরি। যা-ই সিদ্ধান্ত হোক, সেটা রিকির হাতেই ছেড়ে দেওয়া উচিত। কারণ, অতীতে রিকি অস্ট্রেলিয়াকে অনেক দিয়েছে।’
No comments