বেফাঁস মন্তব্যে বেকায়দায় বয়কট
দেখতে দেখতে বিশ্বকাপ প্রায় শেষ প্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে। অথচ ইংল্যান্ড দলে এখনো যাওয়া-আসার খেলাটা চলছেই। চোটের কাছে হেরে আগেই দেশে ফিরে গেছেন স্টুয়ার্ট ব্রড, কেভিন পিটারসেন, আজমল শেহজাদরা। শ্রীলঙ্কায় স্ট্রাউস-ট্রটদের সঙ্গ ছেড়ে সর্বশেষ দেশে ফিরে গেলেন ‘অবসাদগ্রস্ত’ হয়ে পড়া মাইকেল ইয়ার্ডি। তাঁর পরিবর্তে ইংল্যান্ড ডেকে এনেছে লেগ স্পিনার আদিল রশিদকে।
এদিকে মানসিক অবসাদের কারণে দল থেকে সরে দাঁড়ানো ইয়ার্ডির সমালোচনা করে ইংল্যান্ডের মনোবিদ বিশেষজ্ঞদের রোষানলে পড়েছেন ‘ঠোঁটকাটা’ জিওফ বয়কট। ইয়ার্ডি যখন দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে সমর্থন পাচ্ছেন, বয়কট তখন সমালোচনামুখর। বয়কট বলেছিলেন, ‘মাইকেল ইয়ার্ডি অবসাদগ্রস্ত, কারণ সে ইংল্যান্ডের পক্ষে খেলার যোগ্য নয়।’
সাবেক ইংল্যান্ড ওপেনার ও অধিনায়কের মন্তব্যে ‘টাইম টু চেঞ্জ’ নামক মানসিক স্বাস্থ্য সংগঠন বলেছে, ‘তাঁর মন্তব্য কিছু না বুঝেশুনেই করা। এটি সহায়ক তো নয়ই, সহমর্মিতাও এর মধ্যে নেই।’
এই সংগঠনের তোপের মুখে বয়কট একটু নরম সুরে কথা বলেছেন। তবে তার মধ্যেও নিজের সপক্ষে যুক্তি আছে, ‘এটা অবশ্যই খুব বেদনার। কিন্তু আমি ঠিক চিকিৎসাসেবার সঙ্গে যুক্ত লোক নই। কাজেই আমি আপনাকে বলতে পারব না, অবসাদ রোগটা আসলে কী!’
এদিকে মানসিক অবসাদের কারণে দল থেকে সরে দাঁড়ানো ইয়ার্ডির সমালোচনা করে ইংল্যান্ডের মনোবিদ বিশেষজ্ঞদের রোষানলে পড়েছেন ‘ঠোঁটকাটা’ জিওফ বয়কট। ইয়ার্ডি যখন দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে সমর্থন পাচ্ছেন, বয়কট তখন সমালোচনামুখর। বয়কট বলেছিলেন, ‘মাইকেল ইয়ার্ডি অবসাদগ্রস্ত, কারণ সে ইংল্যান্ডের পক্ষে খেলার যোগ্য নয়।’
সাবেক ইংল্যান্ড ওপেনার ও অধিনায়কের মন্তব্যে ‘টাইম টু চেঞ্জ’ নামক মানসিক স্বাস্থ্য সংগঠন বলেছে, ‘তাঁর মন্তব্য কিছু না বুঝেশুনেই করা। এটি সহায়ক তো নয়ই, সহমর্মিতাও এর মধ্যে নেই।’
এই সংগঠনের তোপের মুখে বয়কট একটু নরম সুরে কথা বলেছেন। তবে তার মধ্যেও নিজের সপক্ষে যুক্তি আছে, ‘এটা অবশ্যই খুব বেদনার। কিন্তু আমি ঠিক চিকিৎসাসেবার সঙ্গে যুক্ত লোক নই। কাজেই আমি আপনাকে বলতে পারব না, অবসাদ রোগটা আসলে কী!’
No comments