ইলাস্টিক ম্যান ল্যানহাম!
তাঁর পা দুটি এতই নমনীয় যে বাঁকিয়ে পেছন দিকে নিয়ে যেতে পারেন পায়ের পাতা। একদম বিপরীত দিকে। এ অবস্থায় কেউ তাঁকে দেখলে ধাঁধা লেগে যাবে। সহসা ঠাওরাতে পারবে না—পা দুটি না মুণ্ডু ঘুরে গেছে তাঁর। এমন ব্যতিক্রমী শারীরিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হলেন মোজেস ল্যানহাম (৪৯)।
যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের এই ব্যক্তি পায়ের অস্বাভাবিক নমনীয়তার জন্য এর মধ্যে ‘মি. ইলাস্টিক’ বলে পরিচিতি পেয়েছেন। পায়ের পাতা সোজা উল্টো দিকে নিতে পারেন বলে অনেকে তাঁকে ‘ব্যাকওয়ার্ডস ফিট ম্যান’ বলে থাকেন। ল্যানহ্যাম আশা করছেন, পায়ের এই তাক লাগানোর তাজ্জব করা ক্ষমতা তাঁকে গিনেস বুক অব রেকর্ডসে স্থান করে দেবে। আগামী সপ্তাহে ইতালির রোমে দুটি রেকর্ড গড়ার লক্ষ্যে পায়ের কসরত দেখানোর কথা তাঁর।
সাংবাদিকদের ল্যানহাম বলেন, ‘আমি পায়ের পাতা দুটি পেছন দিকে ঘুরিয়ে এক পায়ের আঙুলের সঙ্গে আরেক পায়ের আঙল মেলাতে পারি। তবে রেকর্ড গড়ার জন্য পায়ের পাতা ঘুরিয়ে পুরোপুরি ১২০ ডিগ্রি কৌণিক অবস্থানে নিয়ে যাব। বিশ্বে এর আগে পায়ের এমন কৌশল আর কেউ দেখাতে পেরেছেন বলে জানা যায়নি। এই ব্যতিক্রমী গুণ দেখিয়ে গিনেস বুকে স্থান করে নেওয়ার ইচ্ছাও এর আগে কেউ প্রকাশ করেননি।
ল্যানহ্যামের আরেকটি লক্ষ্য হচ্ছে পা পেছানো ও ঘোরানো অবস্থায় খুব দ্রুত ২০ মিটার হেঁটে যাবেন। ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে এই হাঁটা শেষ করার ইচ্ছা রয়েছে তাঁর।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, পায়ের এই কসরত দেখাতে কোনো কষ্টই করতে হয় না ল্যানহামকে। বরং তিনি অনেক সময় পায়ের সঙ্গে পা পেঁচিয়ে বসে আরাম পান বলে জানিয়েছেন। ১৪ বছর বয়সে স্কুলের জিমনেসিয়ামে এক দুর্ঘটনার পর নিজের পা দুটির এই আজব গুণ আবিষ্কার করেন ল্যানহাম। একটি দড়ি বেয়ে ওঠার সময় হাত ফসকে ১৮ ফুট নিচে পড়ে যান তিনি। আর এমন বেকায়দা অবস্থায় পড়েছিলেন যে পায়ে বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি দিব্যি দুই পায়ে দাঁড়িয়ে যান। সামান্য চোটও পাননি। ল্যানহাম টের পান, তাঁর পা অন্য সবার পায়ের মতো সাধারণ পা নয়। ল্যানহামের ১৭ বছর বয়সী ছেলে ট্রেও বাবার গুণ পেয়েছে। তবে পুরোপুরি নয়। বাবার মতো পা দুটি একদম বিপরীত দিকে নিয়ে যেতে পারে না সে।
যেসব চিকিৎসক ল্যানহামের পা পরীক্ষা করেছেন, তাঁদের মতে, পায়ের হাড়ের জোড়ায় বাড়তি কিছু টিস্যু ও তরুণাস্থি নিয়ে জন্মেছেন তিনি। এই বাড়তি প্রাপ্তি তাঁর পায়ে বাড়তি নমনীয়তা এনে দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের এই ব্যক্তি পায়ের অস্বাভাবিক নমনীয়তার জন্য এর মধ্যে ‘মি. ইলাস্টিক’ বলে পরিচিতি পেয়েছেন। পায়ের পাতা সোজা উল্টো দিকে নিতে পারেন বলে অনেকে তাঁকে ‘ব্যাকওয়ার্ডস ফিট ম্যান’ বলে থাকেন। ল্যানহ্যাম আশা করছেন, পায়ের এই তাক লাগানোর তাজ্জব করা ক্ষমতা তাঁকে গিনেস বুক অব রেকর্ডসে স্থান করে দেবে। আগামী সপ্তাহে ইতালির রোমে দুটি রেকর্ড গড়ার লক্ষ্যে পায়ের কসরত দেখানোর কথা তাঁর।
সাংবাদিকদের ল্যানহাম বলেন, ‘আমি পায়ের পাতা দুটি পেছন দিকে ঘুরিয়ে এক পায়ের আঙুলের সঙ্গে আরেক পায়ের আঙল মেলাতে পারি। তবে রেকর্ড গড়ার জন্য পায়ের পাতা ঘুরিয়ে পুরোপুরি ১২০ ডিগ্রি কৌণিক অবস্থানে নিয়ে যাব। বিশ্বে এর আগে পায়ের এমন কৌশল আর কেউ দেখাতে পেরেছেন বলে জানা যায়নি। এই ব্যতিক্রমী গুণ দেখিয়ে গিনেস বুকে স্থান করে নেওয়ার ইচ্ছাও এর আগে কেউ প্রকাশ করেননি।
ল্যানহ্যামের আরেকটি লক্ষ্য হচ্ছে পা পেছানো ও ঘোরানো অবস্থায় খুব দ্রুত ২০ মিটার হেঁটে যাবেন। ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে এই হাঁটা শেষ করার ইচ্ছা রয়েছে তাঁর।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, পায়ের এই কসরত দেখাতে কোনো কষ্টই করতে হয় না ল্যানহামকে। বরং তিনি অনেক সময় পায়ের সঙ্গে পা পেঁচিয়ে বসে আরাম পান বলে জানিয়েছেন। ১৪ বছর বয়সে স্কুলের জিমনেসিয়ামে এক দুর্ঘটনার পর নিজের পা দুটির এই আজব গুণ আবিষ্কার করেন ল্যানহাম। একটি দড়ি বেয়ে ওঠার সময় হাত ফসকে ১৮ ফুট নিচে পড়ে যান তিনি। আর এমন বেকায়দা অবস্থায় পড়েছিলেন যে পায়ে বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি দিব্যি দুই পায়ে দাঁড়িয়ে যান। সামান্য চোটও পাননি। ল্যানহাম টের পান, তাঁর পা অন্য সবার পায়ের মতো সাধারণ পা নয়। ল্যানহামের ১৭ বছর বয়সী ছেলে ট্রেও বাবার গুণ পেয়েছে। তবে পুরোপুরি নয়। বাবার মতো পা দুটি একদম বিপরীত দিকে নিয়ে যেতে পারে না সে।
যেসব চিকিৎসক ল্যানহামের পা পরীক্ষা করেছেন, তাঁদের মতে, পায়ের হাড়ের জোড়ায় বাড়তি কিছু টিস্যু ও তরুণাস্থি নিয়ে জন্মেছেন তিনি। এই বাড়তি প্রাপ্তি তাঁর পায়ে বাড়তি নমনীয়তা এনে দিয়েছে।
No comments