যুক্তরাজ্যে সরকারি ব্যয় হ্রাসের পরিকল্পনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্য সরকারের বিপুল ব্যয় হ্রাসের পরিকল্পনার প্রতিবাদে গতকাল শনিবার লন্ডনে তিন লক্ষাধিক লোক বিক্ষোভ
করেছে। ২০০৩ সালের পরপর এটাই দেশটিতে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইরাক যুদ্ধের প্রতিবাদে
ওই বিক্ষোভ হয়েছিল।
বাজেট ঘাটতি কমাতে কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার বছরে ৬২০ কোটি পাউন্ড ব্যয় হ্রাসের পরিকল্পনা
করেছে। এর আওতায় সরকারি খাতে কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনাও রয়েছে সরকারের।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিপুল সরকারি ব্যয় হ্রাস, বেকারত্ব বৃদ্ধি, অতিরিক্ত কর আরোপ ও অবসর ভাতা সংস্কারের
প্রতিবাদে জনতা বিক্ষোভ করছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে চার হাজার পুলিশ কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ও ব্যবসায়ীদের ওপর হামলা এবং ১৩ জনকে আটক করার ঘটনা বাদে মূল
বিক্ষোভ ছিল শান্তিপূর্ণ।
বিক্ষোভকালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রধান এড মিলিব্যান্ড লন্ডনের হাইড পার্কে প্রায় আড়াই লাখ
লোকের উদ্দেশে বক্তৃতা করেন। এ সময় জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘টোরিরা বলেছে, আমার এখানে আসা ও কথা
বলা উচিত নয়। তবে আপনাদের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমি গর্বিত।’
যুক্তরাজ্যের ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের (টিইউসি) সাধারণ সম্পাদক ব্রেন্ডান বারবার বলেন, ‘এ নির্মম ব্যয় হ্রাসের
বিরুদ্ধে আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। আমরা তাদেরকে জনগণের সেবা, চাকরি ও জীবন ধ্বংস করতে দেব না।’
করেছে। ২০০৩ সালের পরপর এটাই দেশটিতে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইরাক যুদ্ধের প্রতিবাদে
ওই বিক্ষোভ হয়েছিল।
বাজেট ঘাটতি কমাতে কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার বছরে ৬২০ কোটি পাউন্ড ব্যয় হ্রাসের পরিকল্পনা
করেছে। এর আওতায় সরকারি খাতে কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনাও রয়েছে সরকারের।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিপুল সরকারি ব্যয় হ্রাস, বেকারত্ব বৃদ্ধি, অতিরিক্ত কর আরোপ ও অবসর ভাতা সংস্কারের
প্রতিবাদে জনতা বিক্ষোভ করছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে চার হাজার পুলিশ কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ও ব্যবসায়ীদের ওপর হামলা এবং ১৩ জনকে আটক করার ঘটনা বাদে মূল
বিক্ষোভ ছিল শান্তিপূর্ণ।
বিক্ষোভকালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রধান এড মিলিব্যান্ড লন্ডনের হাইড পার্কে প্রায় আড়াই লাখ
লোকের উদ্দেশে বক্তৃতা করেন। এ সময় জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘টোরিরা বলেছে, আমার এখানে আসা ও কথা
বলা উচিত নয়। তবে আপনাদের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমি গর্বিত।’
যুক্তরাজ্যের ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের (টিইউসি) সাধারণ সম্পাদক ব্রেন্ডান বারবার বলেন, ‘এ নির্মম ব্যয় হ্রাসের
বিরুদ্ধে আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। আমরা তাদেরকে জনগণের সেবা, চাকরি ও জীবন ধ্বংস করতে দেব না।’
No comments