ফুলদানিটির দাম সাড়ে ১১ কোটি টাকা!
এটি একটি চীনা ফুলদানি। রং, নকশা ও কারুকাজে মুসলিম ধাঁচ রয়েছে; রয়েছে শৈল্পিক গুণাবলি। মূল্য বিচার করতে গেলে তা আমলেই আসবে না। মনে হবে, একটি চীনামাটির ফুলদানির দাম আর কত হবে, তা যত সুন্দরই হোক না কেন?
কিন্তু ঐতিহাসিক পটভূমির কারণে ফুলদানিটি নিলামে ব্রিটিশ মুদ্রায় ১০ লাখ পাউন্ডে বিক্রি হতে পারে; বাংলাদেশি মুদ্রায় যা হতে পারে সাড়ে ১১ কোটি টাকা। এমনটি আশা করছেন ব্রিটেনের নিলামকারী প্রতিষ্ঠান ডিউকস অকশন হাউসের কর্মকর্তারা।
ব্রিটেনের একটি চকলেট কারখানার একজন অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক (৭৯) ফুলদানিটি নিয়ে হাজির হন ওই নিলামকারী প্রতিষ্ঠানে। ইংল্যান্ডের ডরসেটের ডোরচেস্টারে রয়েছে ডিউকস অকশন হাউস। ঐতিহাসিক পটভূমি থেকে ফুলদানিটির মূল্য বিচার করে অবাক হয়ে যান প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
‘মুনফ্লাস্ক’ বলে পরিচিত ওই ফুলদানি চীনের বিখ্যাত মিং সাম্রাজ্যের শাসনামলের। চাঁদের মতো গোলাকার বলে এর পরিচয়ে ‘মুন’ শব্দটি লেগেছে। বিশেষজ্ঞেরা ধারণা করছেন, ১৪০৩ থেকে ১৪২৪ সালের মধ্যে এটি তৈরি করা হয়। তাঁদের মতে, মিং রাজবংশের সম্রাট ইয়ংলের শাসনামলে ফুলদানিটি তৈরি করা হয়। এটি ৬০০ বছর ধরে অক্ষত রয়েছে, যা ভাবাই যায় না!’ আগামী ১২ মে এটি নিলামে তোলা হতে পারে।
কিন্তু ঐতিহাসিক পটভূমির কারণে ফুলদানিটি নিলামে ব্রিটিশ মুদ্রায় ১০ লাখ পাউন্ডে বিক্রি হতে পারে; বাংলাদেশি মুদ্রায় যা হতে পারে সাড়ে ১১ কোটি টাকা। এমনটি আশা করছেন ব্রিটেনের নিলামকারী প্রতিষ্ঠান ডিউকস অকশন হাউসের কর্মকর্তারা।
ব্রিটেনের একটি চকলেট কারখানার একজন অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক (৭৯) ফুলদানিটি নিয়ে হাজির হন ওই নিলামকারী প্রতিষ্ঠানে। ইংল্যান্ডের ডরসেটের ডোরচেস্টারে রয়েছে ডিউকস অকশন হাউস। ঐতিহাসিক পটভূমি থেকে ফুলদানিটির মূল্য বিচার করে অবাক হয়ে যান প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
‘মুনফ্লাস্ক’ বলে পরিচিত ওই ফুলদানি চীনের বিখ্যাত মিং সাম্রাজ্যের শাসনামলের। চাঁদের মতো গোলাকার বলে এর পরিচয়ে ‘মুন’ শব্দটি লেগেছে। বিশেষজ্ঞেরা ধারণা করছেন, ১৪০৩ থেকে ১৪২৪ সালের মধ্যে এটি তৈরি করা হয়। তাঁদের মতে, মিং রাজবংশের সম্রাট ইয়ংলের শাসনামলে ফুলদানিটি তৈরি করা হয়। এটি ৬০০ বছর ধরে অক্ষত রয়েছে, যা ভাবাই যায় না!’ আগামী ১২ মে এটি নিলামে তোলা হতে পারে।
No comments