কাপে রিয়াল-বার্সা ফাইনাল
একটা বোনাস ‘এল ক্লাসিকো’ পেয়ে গেল ফুটবল রোমান্টিকরা। বাড়তি এই এল ক্লাসিকোটা উপহার দিয়েছে কোপা ডেল রে। ২০ এপ্রিল এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনা। এর তিন দিন পরই হবে লিগে রিয়াল-বার্সার দ্বিতীয় লড়াইটি।
বাড়তি একটা এল ক্লাসিকোর প্রহর ফুটবলপ্রেমীরা গুনতে শুরু করে কোপা ডেল রের সেমিফাইনালের প্রথম লেগ শেষেই। প্রথম লেগে আলমেরিয়াকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল বার্সা। সেভিয়ার বিপক্ষে রিয়াল জিতেছিল ১-০ গোলে। পরশু দ্বিতীয় লেগে বার্সা জিতেছে ৩-০ গোলে। নিজেদের মাঠে রিয়ালের জয়টি ২-০ ব্যবধানে।
প্রথম লেগের বড় জয় বার্সেলোনা কোচ পেপ গার্দিওলাকে সুযোগ এনে দিয়েছিল লিওনেল মেসি, জাভি হার্নান্দেজ, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জেরার্ড পিকেদের বিশ্রাম দেওয়ার বিলাসিতা করার। তবে আদ্রিয়ানো ক্লারো, থিয়াগো আলকান্ত্রা ও ইব্রাহিম অ্যাফেলেরাই বা কম কী! এই তিনজন অসাধারণ তিনটি গোল করে আরেকবার প্রমাণ দিয়েছেন বার্সার ‘ভাঁড়ার’ আসলে অফুরন্ত। ম্যাচ শেষে গার্দিওলার প্রশংসাও পেয়েছেন বার্সা খেলোয়াড়েরা, ‘এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওঠা খুব কঠিন। তবে এবারসহ টানা তিন মৌসুমে আমরা দুবার ফাইনালে উঠেছি। এতেই স্পষ্ট হয়, আমাদের খেলোয়াড়েরা কী করতে পারে।’
বার্সার দ্বিতীয় পছন্দের দলটি শুরু থেকেই ভালো খেললেও প্রতিপক্ষের বক্সের সামনে ত্রাস সৃষ্টি করার মতো কিছু করতে পারছিল না। প্রথম গোলটি পেতে তাই তাদের অপেক্ষা করতে হয় ৩৫ মিনিট পর্যন্ত। দলকে প্রথমে এগিয়ে দেন আদ্রিয়ানো। দ্বিতীয়ার্ধে ১০ মিনিটের মধ্যে (৫৬ থেকে ৬৬) স্কোরলাইন ৩-০ করেন থিয়াগো ও অ্যাফিলে।
রিয়াল মাদ্রিদ পুরো শক্তির দল নিয়েই খেলেছে। তবু গোল পেতে তাদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ৮২ মিনিট পর্যন্ত। জার্মান মিডফিল্ডার মেসুত ওজিলের গোল এগিয়ে দেয় স্বাগতিকদের। অতিরিক্ত সময়ে জয় সংহত করা গোলটি করেছেন ধারে রিয়াল মাদ্রিদে নাম লেখানো ইমানুয়েল আদেবায়োর। রিয়ালের হয়ে দ্বিতীয় ম্যাচেই গোলের খাতা খুললেন টোগোলিজ স্ট্রাইকার।
বাড়তি একটা এল ক্লাসিকোর প্রহর ফুটবলপ্রেমীরা গুনতে শুরু করে কোপা ডেল রের সেমিফাইনালের প্রথম লেগ শেষেই। প্রথম লেগে আলমেরিয়াকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল বার্সা। সেভিয়ার বিপক্ষে রিয়াল জিতেছিল ১-০ গোলে। পরশু দ্বিতীয় লেগে বার্সা জিতেছে ৩-০ গোলে। নিজেদের মাঠে রিয়ালের জয়টি ২-০ ব্যবধানে।
প্রথম লেগের বড় জয় বার্সেলোনা কোচ পেপ গার্দিওলাকে সুযোগ এনে দিয়েছিল লিওনেল মেসি, জাভি হার্নান্দেজ, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জেরার্ড পিকেদের বিশ্রাম দেওয়ার বিলাসিতা করার। তবে আদ্রিয়ানো ক্লারো, থিয়াগো আলকান্ত্রা ও ইব্রাহিম অ্যাফেলেরাই বা কম কী! এই তিনজন অসাধারণ তিনটি গোল করে আরেকবার প্রমাণ দিয়েছেন বার্সার ‘ভাঁড়ার’ আসলে অফুরন্ত। ম্যাচ শেষে গার্দিওলার প্রশংসাও পেয়েছেন বার্সা খেলোয়াড়েরা, ‘এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওঠা খুব কঠিন। তবে এবারসহ টানা তিন মৌসুমে আমরা দুবার ফাইনালে উঠেছি। এতেই স্পষ্ট হয়, আমাদের খেলোয়াড়েরা কী করতে পারে।’
বার্সার দ্বিতীয় পছন্দের দলটি শুরু থেকেই ভালো খেললেও প্রতিপক্ষের বক্সের সামনে ত্রাস সৃষ্টি করার মতো কিছু করতে পারছিল না। প্রথম গোলটি পেতে তাই তাদের অপেক্ষা করতে হয় ৩৫ মিনিট পর্যন্ত। দলকে প্রথমে এগিয়ে দেন আদ্রিয়ানো। দ্বিতীয়ার্ধে ১০ মিনিটের মধ্যে (৫৬ থেকে ৬৬) স্কোরলাইন ৩-০ করেন থিয়াগো ও অ্যাফিলে।
রিয়াল মাদ্রিদ পুরো শক্তির দল নিয়েই খেলেছে। তবু গোল পেতে তাদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ৮২ মিনিট পর্যন্ত। জার্মান মিডফিল্ডার মেসুত ওজিলের গোল এগিয়ে দেয় স্বাগতিকদের। অতিরিক্ত সময়ে জয় সংহত করা গোলটি করেছেন ধারে রিয়াল মাদ্রিদে নাম লেখানো ইমানুয়েল আদেবায়োর। রিয়ালের হয়ে দ্বিতীয় ম্যাচেই গোলের খাতা খুললেন টোগোলিজ স্ট্রাইকার।
No comments