দেশে থাকার দাবিতে কিউবায় দুই রাজনৈতিক কারাবন্দীর অনশন
কমিউনিস্ট শাসিত কিউবায় জোরপূর্বক নির্বাসনে পাঠানোর প্রতিবাদে অনশন শুরু করেছেন দুজন রাজনৈতিক কারাবন্দী।
গত মঙ্গলবার থেকে মুক্তি এবং মুক্তির পর নিজ দেশে থাকার অনুমতি দেওয়ার দাবিতে তাঁরা অনশন শুরু করেন। অনশনকারী বন্দীরা হলেন দিয়োসদাদো গঞ্জালেজ ও পেদ্রো আরগুয়েলস।
এর আগে কিউবার রাজবন্দীদের মুক্তির ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট রাউল কাস্ত্রোর সঙ্গে ক্যাথলিক চার্চের একটি চুক্তি হয়। ওই চুক্তি অনুযায়ী মুক্তির পর বন্দীরা কিউবায় থাকতে পারবেন না বলে জানানো হয়। এরপর গত জুলাইয়ে প্রেসিডেন্ট কাস্ত্রো ৫২ জন রাজবন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
কারা পরিস্থিতি উন্নয়নের দাবিতে ৮৫ দিন অনশনে থাকা এক কারাবন্দীর মৃত্যুর পর আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে পড়ে কিউবা। এর পরই বন্দীদের মুক্তির এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
তবে কারাগারে আটক যে ৫২ জনকে মুক্তি দেওয়ার ব্যাপারে কাস্ত্রো অঙ্গীকার করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে ১১ জন অজ্ঞাত কারণে এখনো বন্দী আছেন।
অনশন শুরু করা ওই দুই বন্দী স্পেন যেতে রাজি নন। তাঁরা নিজ দেশেই মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
এ পর্যন্ত মুক্তি পাওয়া বন্দীদের একজন ছাড়া বাকি সবাই স্পেন যেতে সম্মত হন।
গত মঙ্গলবার থেকে মুক্তি এবং মুক্তির পর নিজ দেশে থাকার অনুমতি দেওয়ার দাবিতে তাঁরা অনশন শুরু করেন। অনশনকারী বন্দীরা হলেন দিয়োসদাদো গঞ্জালেজ ও পেদ্রো আরগুয়েলস।
এর আগে কিউবার রাজবন্দীদের মুক্তির ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট রাউল কাস্ত্রোর সঙ্গে ক্যাথলিক চার্চের একটি চুক্তি হয়। ওই চুক্তি অনুযায়ী মুক্তির পর বন্দীরা কিউবায় থাকতে পারবেন না বলে জানানো হয়। এরপর গত জুলাইয়ে প্রেসিডেন্ট কাস্ত্রো ৫২ জন রাজবন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
কারা পরিস্থিতি উন্নয়নের দাবিতে ৮৫ দিন অনশনে থাকা এক কারাবন্দীর মৃত্যুর পর আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে পড়ে কিউবা। এর পরই বন্দীদের মুক্তির এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
তবে কারাগারে আটক যে ৫২ জনকে মুক্তি দেওয়ার ব্যাপারে কাস্ত্রো অঙ্গীকার করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে ১১ জন অজ্ঞাত কারণে এখনো বন্দী আছেন।
অনশন শুরু করা ওই দুই বন্দী স্পেন যেতে রাজি নন। তাঁরা নিজ দেশেই মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
এ পর্যন্ত মুক্তি পাওয়া বন্দীদের একজন ছাড়া বাকি সবাই স্পেন যেতে সম্মত হন।
No comments