মহা ধুমধামে চান্দ্রবর্ষ বরণ
চীনে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশজুড়ে নেচে, গেয়ে, পটকা ফাটিয়ে, আতশবাজি পুড়িয়ে মহা ধুমধামে চান্দ্র নববর্ষ বরণ করা হয়েছে। চীনের চান্দ্রবর্ষ ১২টি প্রাণীর নামে আবর্তিত হয়। এর মধ্যে চতুর্থ সদস্য হলো খরগোশ। সে অনুযায়ী এবারের চান্দ্রবর্ষ হলো ‘খরগোশের বছর’।
সুখ-সমৃদ্ধি আর কল্যাণের মধ্য দিয়ে নতুন বছর কাটবে—বর্ষবরণের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই ছিল সবার প্রার্থনা। শুধু চীনেই এই উৎসব থেমে থাকেনি—মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়াসহ পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশেই দেখা গেছে এই আনন্দের জোয়ার।
চীনের রাজধানী বেইজিং ও সাংহাইসহ বিভিন্ন শহরে গতকাল মধ্যরাতে শুরু হয় বর্ষবরণের উৎসব। এ সময় রাস্তাঘাট, নগর প্রাঙ্গণে অনেকে মেতে ওঠে আতশবাজি পোড়ানো ও পটকা ফাটানোর আনন্দে। উপাদেয় খাবারে ঘরে ঘরে চলে ভূরিভোজ। চলে গান-বাজনা ও ঐতিহ্যবাহী সিংহনাচ। এ সময় বড়দের কাছ থেকে লাল রঙের খামে নগদ অর্থ সেলামি পায় ছোটরা।
চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও ও প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও আতশবাজি পুড়িয়ে নববর্ষ বরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এবার নববর্ষ উপলক্ষে চীনে নয় লাখ বাক্স আতশবাজি বিক্রি হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমে জানা যায়।
চীনের এই নববর্ষের উৎসব দেশের সীমানা ছাড়িয়ে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়াসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার সিডনির ডার্লিং হারবারে বিশাল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।
মহাপ্রাচীরের দেশ চীনে ঐতিহ্যবাহী চান্দ্র নববর্ষ শুরু হয়েছে গতকাল ৩ ফেব্রুয়ারি। শেষ হবে আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি।
সুখ-সমৃদ্ধি আর কল্যাণের মধ্য দিয়ে নতুন বছর কাটবে—বর্ষবরণের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই ছিল সবার প্রার্থনা। শুধু চীনেই এই উৎসব থেমে থাকেনি—মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়াসহ পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশেই দেখা গেছে এই আনন্দের জোয়ার।
চীনের রাজধানী বেইজিং ও সাংহাইসহ বিভিন্ন শহরে গতকাল মধ্যরাতে শুরু হয় বর্ষবরণের উৎসব। এ সময় রাস্তাঘাট, নগর প্রাঙ্গণে অনেকে মেতে ওঠে আতশবাজি পোড়ানো ও পটকা ফাটানোর আনন্দে। উপাদেয় খাবারে ঘরে ঘরে চলে ভূরিভোজ। চলে গান-বাজনা ও ঐতিহ্যবাহী সিংহনাচ। এ সময় বড়দের কাছ থেকে লাল রঙের খামে নগদ অর্থ সেলামি পায় ছোটরা।
চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও ও প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও আতশবাজি পুড়িয়ে নববর্ষ বরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এবার নববর্ষ উপলক্ষে চীনে নয় লাখ বাক্স আতশবাজি বিক্রি হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমে জানা যায়।
চীনের এই নববর্ষের উৎসব দেশের সীমানা ছাড়িয়ে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়াসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার সিডনির ডার্লিং হারবারে বিশাল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।
মহাপ্রাচীরের দেশ চীনে ঐতিহ্যবাহী চান্দ্র নববর্ষ শুরু হয়েছে গতকাল ৩ ফেব্রুয়ারি। শেষ হবে আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি।
No comments