ইয়েমেনে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ
ইয়েমেনে গতকাল বৃহস্পতিবার সরকারবিরোধীরা বিক্ষোভ করেছে। সানা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০ হাজারের বেশি মানুষ গতকাল সরকারবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেয়। তারা অবিলম্বে প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহর পদত্যাগ দাবি করে। অন্যদিকে সানার আল-তাহরির স্কয়ারে হাজার হাজার মানুষ সমবেত হয়ে প্রেসিডেন্টের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেছে।
প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহ আগামী মেয়াদে ক্ষমতায় না থাকার ঘোষণা দিয়ে গত বুধবার বলেন, তিনি ২০১৩ সালে সরে দাঁড়াবেন। দুটি প্রধান বিরোধী দলের দাবি অনুযায়ী তিনি এপ্রিলের বিতর্কিত নির্বাচনও বাতিল করে দেন। কিন্তু তাঁর এসব ঘোষণায় আশ্বস্ত হতে না পেরে গতকালও বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসে। সরকারের পরিবর্তন দাবি করে তারা জানায়, এই ঘোষণা যথেষ্ট নয়।
বিরোধীদলীয় নেতারা গতকালের দিনটিকে ‘ক্ষোভ প্রকাশের দিন’ বলে উল্লেখ করে বলেন, তাঁরা প্রেসিডেন্টের সর্বশেষ ঘোষণাটি পর্যালোচনা করে দেখবেন।
নেতারা বলেন, প্রেসিডেন্টের জেনারেল পিপলস কংগ্রেস পার্টির সশস্ত্র অনুসারীদের আল-তাহরির স্কয়ারে সমবেত হতে দেখার পর তাঁরা আর বসে থাকতে পারেননি। প্রেসিডেন্টের অনুসারীরা তাঁর ছবি নিয়ে বুধবার রাতেই তাঁবু খাটিয়ে সেখানে আশ্রয় নেন।
গতকাল সকাল থেকেই হাজার হাজার বিক্ষোভকারী সমবেত হয় সানা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ধীরে ধীরে তা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিতে দুই সপ্তাহ আগে শুরু হওয়া বিক্ষোভে গতকালই সবচেয়ে বেশি জনসমাগম হয়।
সানা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বিক্ষোভকারীরা ‘জনগণ পরিবর্তন চায়’, ‘দুর্নীতি নয়, স্বৈরতন্ত্র নয়’ ইত্যাদি স্লোগান লেখা ব্যানার বহন করে। বিক্ষোভস্থলের অদূরে পুলিশ অবস্থান নেয়।
এদিকে, আল-তাহরির স্কয়ারে সমবেত হওয়া প্রেসিডেন্টের অনুসারীরা তাঁর প্রতি দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করে। তারা ‘আমরা আলী আবদুল্লাহ সালেহর সঙ্গে আছি’, ‘ইয়েমেনের সঙ্গে আছি’ ইত্যাদি স্লোগান লেখা ব্যানার বহন করে।
প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহ আগামী মেয়াদে ক্ষমতায় না থাকার ঘোষণা দিয়ে গত বুধবার বলেন, তিনি ২০১৩ সালে সরে দাঁড়াবেন। দুটি প্রধান বিরোধী দলের দাবি অনুযায়ী তিনি এপ্রিলের বিতর্কিত নির্বাচনও বাতিল করে দেন। কিন্তু তাঁর এসব ঘোষণায় আশ্বস্ত হতে না পেরে গতকালও বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসে। সরকারের পরিবর্তন দাবি করে তারা জানায়, এই ঘোষণা যথেষ্ট নয়।
বিরোধীদলীয় নেতারা গতকালের দিনটিকে ‘ক্ষোভ প্রকাশের দিন’ বলে উল্লেখ করে বলেন, তাঁরা প্রেসিডেন্টের সর্বশেষ ঘোষণাটি পর্যালোচনা করে দেখবেন।
নেতারা বলেন, প্রেসিডেন্টের জেনারেল পিপলস কংগ্রেস পার্টির সশস্ত্র অনুসারীদের আল-তাহরির স্কয়ারে সমবেত হতে দেখার পর তাঁরা আর বসে থাকতে পারেননি। প্রেসিডেন্টের অনুসারীরা তাঁর ছবি নিয়ে বুধবার রাতেই তাঁবু খাটিয়ে সেখানে আশ্রয় নেন।
গতকাল সকাল থেকেই হাজার হাজার বিক্ষোভকারী সমবেত হয় সানা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ধীরে ধীরে তা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিতে দুই সপ্তাহ আগে শুরু হওয়া বিক্ষোভে গতকালই সবচেয়ে বেশি জনসমাগম হয়।
সানা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বিক্ষোভকারীরা ‘জনগণ পরিবর্তন চায়’, ‘দুর্নীতি নয়, স্বৈরতন্ত্র নয়’ ইত্যাদি স্লোগান লেখা ব্যানার বহন করে। বিক্ষোভস্থলের অদূরে পুলিশ অবস্থান নেয়।
এদিকে, আল-তাহরির স্কয়ারে সমবেত হওয়া প্রেসিডেন্টের অনুসারীরা তাঁর প্রতি দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করে। তারা ‘আমরা আলী আবদুল্লাহ সালেহর সঙ্গে আছি’, ‘ইয়েমেনের সঙ্গে আছি’ ইত্যাদি স্লোগান লেখা ব্যানার বহন করে।
No comments