চীনের অস্ত্র যাচ্ছে জঙ্গিদের হাতে
সংবাদমাধ্যম ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা তথ্যে বলা হয়েছে, চীনের তৈরি নানা ধরনের অস্ত্র যাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের হাতে। ইরাক ও আফগানিস্তানের জঙ্গিরা মার্কিন নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যেসব অস্ত্র ব্যবহার করছে, তার সিংহভাগই চীনের তৈরি। এসব অস্ত্র ইরানের মাধ্যমে জঙ্গিদের হাতে পৌঁছেছে। আর এটা ঘটছে চীন জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইরানের কাছে অস্ত্র বিক্রির জন্য।
উইকিলিকসের তথ্যে বলা হয়েছে, মার্কিন কূটনীতিকেরা আশঙ্কা করছেন যে চীনের বিভিন্ন কোম্পানি ইরানের কাছে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ ও সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করছে, যেগুলো দিয়ে দেশটি পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের গণবিধ্বংসী অস্ত্র তৈরি করতে পারে।
চীনের তৈরি বন্দুক, রকেটচালিত গ্রেনেড, ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রসহ অনেক অস্ত্র ইরাকের গেরিলারা মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। আফগান জঙ্গিরা যৌথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যেসব অস্ত্র ব্যবহার করছে সেগুলোও চীনের তৈরি।
মার্কিন কর্মকর্তারা মনে করছেন, চীন বিভিন্ন অস্ত্র ও সামরিক উপকরণ বিক্রি করছে ইরানের কাছে। এগুলো আবার ইরানের হাতবদল হয়ে চলে যাচ্ছে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর কাছে। এ ব্যাপারে চীনের ওপর চাপ প্রয়োগের জন্য ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ব্যাপক কূটনৈতিক চেষ্টা চালায় বলেও উইকিলিকস জানায়।
সে সময় স্পেন, ইতালিসহ আটটি দেশকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র একটি জোট গড়ে তোলে। এদের কাজ ছিল চীনের অস্ত্র বিক্রির ব্যাপারে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করা এবং দেশটি যাতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব মোতাবেক ইরানের কাছে অস্ত্র বিক্রি না করে সে ব্যাপারে দেশটিকে প্রভাবিত করা।
উইকিলিকসের নথিতে বলা হয়, চীনের তৈরি নতুন ধরনের হালকা অস্ত্রগুলো ইরান কিছুটা সংযোজন-বিয়োজন করে এর পর জঙ্গিদের হাতে তুলে দেয়।
উইকিলিকসের তথ্যে বলা হয়েছে, মার্কিন কূটনীতিকেরা আশঙ্কা করছেন যে চীনের বিভিন্ন কোম্পানি ইরানের কাছে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ ও সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করছে, যেগুলো দিয়ে দেশটি পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের গণবিধ্বংসী অস্ত্র তৈরি করতে পারে।
চীনের তৈরি বন্দুক, রকেটচালিত গ্রেনেড, ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রসহ অনেক অস্ত্র ইরাকের গেরিলারা মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। আফগান জঙ্গিরা যৌথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যেসব অস্ত্র ব্যবহার করছে সেগুলোও চীনের তৈরি।
মার্কিন কর্মকর্তারা মনে করছেন, চীন বিভিন্ন অস্ত্র ও সামরিক উপকরণ বিক্রি করছে ইরানের কাছে। এগুলো আবার ইরানের হাতবদল হয়ে চলে যাচ্ছে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর কাছে। এ ব্যাপারে চীনের ওপর চাপ প্রয়োগের জন্য ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ব্যাপক কূটনৈতিক চেষ্টা চালায় বলেও উইকিলিকস জানায়।
সে সময় স্পেন, ইতালিসহ আটটি দেশকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র একটি জোট গড়ে তোলে। এদের কাজ ছিল চীনের অস্ত্র বিক্রির ব্যাপারে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করা এবং দেশটি যাতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব মোতাবেক ইরানের কাছে অস্ত্র বিক্রি না করে সে ব্যাপারে দেশটিকে প্রভাবিত করা।
উইকিলিকসের নথিতে বলা হয়, চীনের তৈরি নতুন ধরনের হালকা অস্ত্রগুলো ইরান কিছুটা সংযোজন-বিয়োজন করে এর পর জঙ্গিদের হাতে তুলে দেয়।
No comments