তদন্ত কমিটিকে তথ্য সরবরাহের আহ্বান
শেয়ারবাজারে সাম্প্রতিক বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটিকে প্রাসঙ্গিক তথ্য সরবরাহের আহ্বান জানিয়েছেন কমিটির চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। গতকাল বৃহস্পতিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তিনি এই আহ্বান জানান।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শেয়ারবাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ, ক্রয়-বিক্রয়কারী, এতদবিষয়ক সংস্থা, কোম্পানি, গবেষক, অবলোকনকারীসহ সর্বসাধারণের প্রতি তথ্য পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটির তদন্তকাজ বিশেষ করে শেয়ারের মূল্য অস্বাভাবিক উত্থান-পতনের খেলোয়াড়দের চিহ্নিত করতে যেকোনো তথ্য, ইঙ্গিত বা সুপারিশ লিখিতভাবে কমিটির কাছে পাঠানো যাবে। প্রেরকের ইচ্ছা অনুসারে কমিটি তার নাম-পরিচয় গোপন রাখবে।
যে কাগজে বা খামে তথ্য পাঠানো হবে তার ওপর ‘তদন্ত কমিটির জ্ঞাতার্থে’ কথাটি লিখে দিতে হবে।
আগ্রহী ব্যক্তিদের নিম্নোক্ত নম্বরে ফ্যাক্স ও ই-মেইল করতে বলা হয়েছে। ফ্যাক্স নম্বর: ৯০০৬৭৫৬, ৯৫৫২৪১০ ও ৮১১৯২৯৮। ই-মেইল— tacbibm@yahoo.com, chairman@krishibank.org.bd, hvc@bangla.net.
শেয়ারবাজারে সংঘটিত সাম্প্রতিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এবং কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদকে চেয়ারম্যান করে গত ২৫ জানুয়ারি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। বিস্তারিত তদন্ত শেষে দুই মাসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ দিনে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্যসূচকের পতনের পাশাপাশি কমেছে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম ও লেনদেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বড় বড় বিনিয়োগকারীরা বিশেষত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে দূরে থাকায় এই অবস্থা দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালি বলেন, বিভিন্ন কারণে বর্তমানে বড় বড় বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। তাই বাজারে তারল্য সংকট বিরাজ করছে। তাঁরা ফিরে এলে এ সংকট অনেকাংশে কমে যাবে। এ ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের যথাযথ ভূমিকা রাখা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।
গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ১৮৩ দশমিক ৮০ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ১২৫ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ২৫৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২টির, কমেছে ২৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে মোট চারটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭৩৬ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে পাঁচ কোটি টাকা কম।
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক ৫১১ দশমিক ০৩ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ২৭২ দশমিক ৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র পাঁচটির, কমেছে ১৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে মোট সাতটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। সিএসইতে ৯১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শেয়ারবাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ, ক্রয়-বিক্রয়কারী, এতদবিষয়ক সংস্থা, কোম্পানি, গবেষক, অবলোকনকারীসহ সর্বসাধারণের প্রতি তথ্য পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটির তদন্তকাজ বিশেষ করে শেয়ারের মূল্য অস্বাভাবিক উত্থান-পতনের খেলোয়াড়দের চিহ্নিত করতে যেকোনো তথ্য, ইঙ্গিত বা সুপারিশ লিখিতভাবে কমিটির কাছে পাঠানো যাবে। প্রেরকের ইচ্ছা অনুসারে কমিটি তার নাম-পরিচয় গোপন রাখবে।
যে কাগজে বা খামে তথ্য পাঠানো হবে তার ওপর ‘তদন্ত কমিটির জ্ঞাতার্থে’ কথাটি লিখে দিতে হবে।
আগ্রহী ব্যক্তিদের নিম্নোক্ত নম্বরে ফ্যাক্স ও ই-মেইল করতে বলা হয়েছে। ফ্যাক্স নম্বর: ৯০০৬৭৫৬, ৯৫৫২৪১০ ও ৮১১৯২৯৮। ই-মেইল— tacbibm@yahoo.com, chairman@krishibank.org.bd, hvc@bangla.net.
শেয়ারবাজারে সংঘটিত সাম্প্রতিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এবং কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদকে চেয়ারম্যান করে গত ২৫ জানুয়ারি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। বিস্তারিত তদন্ত শেষে দুই মাসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ দিনে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্যসূচকের পতনের পাশাপাশি কমেছে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম ও লেনদেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বড় বড় বিনিয়োগকারীরা বিশেষত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে দূরে থাকায় এই অবস্থা দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালি বলেন, বিভিন্ন কারণে বর্তমানে বড় বড় বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। তাই বাজারে তারল্য সংকট বিরাজ করছে। তাঁরা ফিরে এলে এ সংকট অনেকাংশে কমে যাবে। এ ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের যথাযথ ভূমিকা রাখা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।
গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ১৮৩ দশমিক ৮০ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ১২৫ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ২৫৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২টির, কমেছে ২৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে মোট চারটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭৩৬ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে পাঁচ কোটি টাকা কম।
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক ৫১১ দশমিক ০৩ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ২৭২ দশমিক ৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র পাঁচটির, কমেছে ১৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে মোট সাতটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। সিএসইতে ৯১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
No comments