উলফার সাধারণ পরিষদে শান্তি আলোচনার প্রস্তাব গৃহীত
আসামে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরুর প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে উলফার সাধারণ পরিষদে। দলের সামরিক শাখার প্রধান পরেশ বড়ুয়াকে বাদ দিয়েই এই শান্তি আলোচনায় বসতে আপত্তি নেই বলে জানানো হয়েছে।
নিয়ম অনুযায়ী দলের সাধারণ পরিষদে গৃহীত এই সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের অন্য দুই সদস্য আত্মগোপনকারী পরেশ বড়ুয়া ও জীবন মারানের সম্মতির জন্য পাঠানো হয়েছে। তাঁদের মতামত পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনায় যোগদানের কথা ঘোষণা করে তাদের একটি দাবিসংবলিত প্রামাণ্য নথি মধ্যস্থতাকারী প্রদ্যোৎ চন্দ্র হালদারের কাছে তুলে দেবে উলফা। শনিবার এই ঘোষণা হতে পারে।
পরেশ বড়ুয়া ও জীবন মারান ছাড়া উলফার কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বাকি সব নেতাই আসামে রয়েছেন। তবে পরেশ ও জীবন আলোচনার ব্যাপারে আগ্রহী নন বলে আগেই জানিয়েছেন।
উলফা সূত্রে বলা হয়েছে, পরেশ বড়ুয়া ও জীবন মারান যদি আলোচনার পক্ষে মত না দেন, তাহলে দল থেকে তাঁদের বহিষ্কার করা হতে পারে। উলফার এক নেতা জানান, গত ২৪ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভা বসেছিল। এই বৈঠকে কোনো রকম শর্ত ছাড়াই শান্তি আলোচনায় যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় উলফা। একই সঙ্গে সার্বভৌমত্বের দাবি থেকেও তারা সরে এসেছে। এর পরই এই প্রস্তাব গৃহীত হয় দলের সাধারণ পরিষদে।
কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এই সিদ্ধান্ত অনুমোদনের জন্য নলবাড়িতে দলের সাধারণ পরিষদে পেশ করা হয়। সেখানে সেটি অনুমোদিত হয়েছে বলে উলফা সূত্রে জানানো হয়েছে। জানা গেছে, আলোচনার জন্য দাবিপত্রের খসড়া তৈরি করতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে গঠিত ’সম্মিলিত জাতীয় অভিবর্তন’কে।
নিয়ম অনুযায়ী দলের সাধারণ পরিষদে গৃহীত এই সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের অন্য দুই সদস্য আত্মগোপনকারী পরেশ বড়ুয়া ও জীবন মারানের সম্মতির জন্য পাঠানো হয়েছে। তাঁদের মতামত পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনায় যোগদানের কথা ঘোষণা করে তাদের একটি দাবিসংবলিত প্রামাণ্য নথি মধ্যস্থতাকারী প্রদ্যোৎ চন্দ্র হালদারের কাছে তুলে দেবে উলফা। শনিবার এই ঘোষণা হতে পারে।
পরেশ বড়ুয়া ও জীবন মারান ছাড়া উলফার কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বাকি সব নেতাই আসামে রয়েছেন। তবে পরেশ ও জীবন আলোচনার ব্যাপারে আগ্রহী নন বলে আগেই জানিয়েছেন।
উলফা সূত্রে বলা হয়েছে, পরেশ বড়ুয়া ও জীবন মারান যদি আলোচনার পক্ষে মত না দেন, তাহলে দল থেকে তাঁদের বহিষ্কার করা হতে পারে। উলফার এক নেতা জানান, গত ২৪ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভা বসেছিল। এই বৈঠকে কোনো রকম শর্ত ছাড়াই শান্তি আলোচনায় যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় উলফা। একই সঙ্গে সার্বভৌমত্বের দাবি থেকেও তারা সরে এসেছে। এর পরই এই প্রস্তাব গৃহীত হয় দলের সাধারণ পরিষদে।
কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এই সিদ্ধান্ত অনুমোদনের জন্য নলবাড়িতে দলের সাধারণ পরিষদে পেশ করা হয়। সেখানে সেটি অনুমোদিত হয়েছে বলে উলফা সূত্রে জানানো হয়েছে। জানা গেছে, আলোচনার জন্য দাবিপত্রের খসড়া তৈরি করতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে গঠিত ’সম্মিলিত জাতীয় অভিবর্তন’কে।
No comments