তেলেঙ্গানা সংকট সমাধানে ছয়টি বিকল্প সুপারিশ
ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের অখণ্ডতা বজায় রেখে হায়দরাবাদকে রাজধানী করে পৃথক তেলেঙ্গানা রাজ্য গঠনের সুপারিশ করেছে শ্রীকৃষ্ণ কমিটি।
তবে এ সুপারিশে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে তেলেঙ্গানাবিরোধী পক্ষ। শিল্প ও প্রযুক্তিসমৃদ্ধ হায়দরাবাদকে তেলেঙ্গানারও রাজধানী করা হোক, সেটা তারা চায় না। ফলে পৃথক তেলেঙ্গানা রাজ্য গঠন নিয়ে ফের ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার বহুল কাঙ্ক্ষিত শ্রীকৃষ্ণ কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বড় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এক বৈঠকে কমিটির সুপারিশগুলো নিয়ে আলোচনার পর প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। ৪৬১ পৃষ্ঠার দুই খণ্ডের এ প্রতিবেদনে তেলেঙ্গানা প্রশ্নে সৃষ্ট সংকট সমাধানে ছয়টি বিকল্প সুপারিশ করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি বি এন শ্রীকৃষ্ণের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের এ কমিটির প্রতিবেদন এক সপ্তাহ আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়। দীর্ঘ ১১ মাসের পরামর্শ-প্রক্রিয়া শেষে শ্রীকৃষ্ণ কমিটি এ প্রতিবেদন তৈরি করে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ‘উন্মুক্ত মন’ নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ কমিটির প্রতিবেদন পড়া ও ‘নিরপেক্ষভাবে বিবেচনা’ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সংকট সমাধানে এই প্রতিবেদন ‘তথ্যবহুল ও পরিপূর্ণ’ বিতর্কের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
তবে এ সুপারিশে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে তেলেঙ্গানাবিরোধী পক্ষ। শিল্প ও প্রযুক্তিসমৃদ্ধ হায়দরাবাদকে তেলেঙ্গানারও রাজধানী করা হোক, সেটা তারা চায় না। ফলে পৃথক তেলেঙ্গানা রাজ্য গঠন নিয়ে ফের ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার বহুল কাঙ্ক্ষিত শ্রীকৃষ্ণ কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বড় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এক বৈঠকে কমিটির সুপারিশগুলো নিয়ে আলোচনার পর প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। ৪৬১ পৃষ্ঠার দুই খণ্ডের এ প্রতিবেদনে তেলেঙ্গানা প্রশ্নে সৃষ্ট সংকট সমাধানে ছয়টি বিকল্প সুপারিশ করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি বি এন শ্রীকৃষ্ণের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের এ কমিটির প্রতিবেদন এক সপ্তাহ আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়। দীর্ঘ ১১ মাসের পরামর্শ-প্রক্রিয়া শেষে শ্রীকৃষ্ণ কমিটি এ প্রতিবেদন তৈরি করে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ‘উন্মুক্ত মন’ নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ কমিটির প্রতিবেদন পড়া ও ‘নিরপেক্ষভাবে বিবেচনা’ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সংকট সমাধানে এই প্রতিবেদন ‘তথ্যবহুল ও পরিপূর্ণ’ বিতর্কের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
No comments