উত্তর কোরিয়ার আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণের প্রত্যাখ্যান
কোরীয়
উপদ্বীপে বিদ্যমান উত্তেজনা নিরসনে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে দ্রুত ও নিঃশর্ত
আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে প্রতিবেশী উত্তর কোরিয়া। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়া ওই
প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, উত্তর কোরিয়া আন্তরিকভাবে ওই প্রস্তাব
দেয়নি। এটা কমিউনিস্ট দেশটির এক ধরনের অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়।
কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য মার্কিন দূত স্টিফেন বসওয়ার্থ চীন ও দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তাদের সঙ্গে যখন আলোচনা শুরু করেছেন, ঠিক সে সময় উত্তর কোরিয়ার কাছ থেকে এ ধরনের আলোচনার প্রস্তাব এল। এর আগে নতুন বছরের শুরুতেও উত্তর কোরিয়া চির বৈরী দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার আগ্রহ প্রকাশ করে। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সবকিছুর আগে সাম্প্রতিক দুটি হামলার জন্য উত্তর কোরিয়াকে ক্ষমা চাইতে হবে, এরপর তারা আলাপ-আলোচনার বিষয়টি বিবেচনা করবে।
গত বুধবার কেসিএনএ সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে উত্তর কোরীয় কর্মকর্তারা আলোচনার ওই প্রস্তাব দেন। এতে বলা হয়, ‘আমরা দুই দেশের মধ্যে নিঃশর্ত ও দ্রুত আলোচনা শুরুর আহ্বান জানাচ্ছি। প্রকৃত ক্ষমতা ও দায়িত্ব আছে দুই দেশের এমন কর্তৃপক্ষের মধ্যে এ আলোচনা হতে পারে। উত্তর কোরীয় সরকার, ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টি অব কোরিয়া এবং অন্যান্য সংস্থা সম্মিলিতভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনা শুরুর এই উদ্যোগটি নিয়েছে। আমরা যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গায়, যে কারও সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত আছি। অতীতের কথা ভুলে আমরা বর্তমান নিয়ে কথা বলতে চাই।’
তবে উত্তরের এ আলোচনায় বসার প্রস্তাব সরাসরি নাকচ করে দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির একত্রীকরণ মন্ত্রণালয় সূত্রে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অংশ হিসেবেই তারা সচরাচর এ ধরনের বিবৃতি দিয়ে থাকে।
কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য মার্কিন দূত স্টিফেন বসওয়ার্থ চীন ও দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তাদের সঙ্গে যখন আলোচনা শুরু করেছেন, ঠিক সে সময় উত্তর কোরিয়ার কাছ থেকে এ ধরনের আলোচনার প্রস্তাব এল। এর আগে নতুন বছরের শুরুতেও উত্তর কোরিয়া চির বৈরী দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার আগ্রহ প্রকাশ করে। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সবকিছুর আগে সাম্প্রতিক দুটি হামলার জন্য উত্তর কোরিয়াকে ক্ষমা চাইতে হবে, এরপর তারা আলাপ-আলোচনার বিষয়টি বিবেচনা করবে।
গত বুধবার কেসিএনএ সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে উত্তর কোরীয় কর্মকর্তারা আলোচনার ওই প্রস্তাব দেন। এতে বলা হয়, ‘আমরা দুই দেশের মধ্যে নিঃশর্ত ও দ্রুত আলোচনা শুরুর আহ্বান জানাচ্ছি। প্রকৃত ক্ষমতা ও দায়িত্ব আছে দুই দেশের এমন কর্তৃপক্ষের মধ্যে এ আলোচনা হতে পারে। উত্তর কোরীয় সরকার, ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টি অব কোরিয়া এবং অন্যান্য সংস্থা সম্মিলিতভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনা শুরুর এই উদ্যোগটি নিয়েছে। আমরা যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গায়, যে কারও সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত আছি। অতীতের কথা ভুলে আমরা বর্তমান নিয়ে কথা বলতে চাই।’
তবে উত্তরের এ আলোচনায় বসার প্রস্তাব সরাসরি নাকচ করে দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির একত্রীকরণ মন্ত্রণালয় সূত্রে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অংশ হিসেবেই তারা সচরাচর এ ধরনের বিবৃতি দিয়ে থাকে।
No comments