কথা রাখলেন কলিংউড
ক্যারিয়ারজুড়ে তাঁর পরিচয় ছিল লড়াকু ক্রিকেটার। কিন্তু হেরে গেলেন নিজের সঙ্গে লড়াইয়ে। সিডনি টেস্ট শুরুর আগের দিন বলেছিলেন, এই টেস্টে রান না পেলে সরে দাঁড়াবেন। কথা রেখেছেন পল কলিংউড। গত পরশু আউট হয়েছেন ১৩ রানে। দ্বিতীয় ইনিংস আর পাচ্ছেন না, এটা নিশ্চিত হওয়ার পর কাল খেলা শুরুর আগে সতীর্থদের জানিয়ে দিলেন, এটাই শেষ। সাদা পোশাকে ইংল্যান্ডের হয়ে আর দেখা যাবে না কলিংউডকে। টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডেটা অবশ্য খেলে যাবেন ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক। ওয়েবসাইট।
টেস্ট ভবিষ্যৎ নিয়ে মেইল অন সানডেতে বলেছিলেন, রান না পেলে এই বয়সে আর জায়গা আঁকড়ে রাখবেন না। বয়সের সঙ্গে তরুণদের উত্থানকেও কাল অবসরের কারণ বললেন ৩৪ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান, ‘আমি গর্বিত, ইংল্যান্ডের হয়ে সব সময়ই নিজেকে উজাড় করে দিয়েছি। তবে আমার মনে হয়, দারুণ কিছু অর্জনের পর টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর সেরা সময় এটাই, বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ ধরে রাখার পর। অনেক প্রতিভাবান তরুণ এখন ইংল্যান্ড দলে ঢোকার অপেক্ষায় রয়েছে, আমার মনে হয়েছে, তাদের সুযোগ করে দেওয়া উচিত।’
প্রথম বাক্যে যেটা বলেছেন, ‘নিজেকে উজাড় করে দেওয়া’, কলিংউডের এই আত্মনিবেদন কখনোই প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি। খুব বেশি প্রতিভাবান না হয়েও পরিশ্রম আর ইচ্ছাশক্তির জোরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন বিশ্ব ক্রিকেটে। প্রয়োজনের সময় চওড়া হয়ে উঠত তাঁর ব্যাট, বল হাতে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এনে দিতেন ব্রেক থ্রু, ক্যারিয়ারজুড়েই ছিলেন বিশ্বসেরা ফিল্ডারদের একজন। তবে গত মার্চে চট্টগ্রামের সেঞ্চুরিটার পর ১৪ ইনিংসের নয়বারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি, ফিফটি কেবল একটি। চলতি অ্যাশেজে সতীর্থদের রান-বন্যার মাঝে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ১৩.৮৩ গড়ে ৮৩। নিজের ব্যর্থতার মধ্যেও বিদায়ের ক্ষণে তাঁর সান্ত্বনা একটাই, অংশ হতে পারছেন ২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজজয়ী দলের।
টেস্ট ভবিষ্যৎ নিয়ে মেইল অন সানডেতে বলেছিলেন, রান না পেলে এই বয়সে আর জায়গা আঁকড়ে রাখবেন না। বয়সের সঙ্গে তরুণদের উত্থানকেও কাল অবসরের কারণ বললেন ৩৪ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান, ‘আমি গর্বিত, ইংল্যান্ডের হয়ে সব সময়ই নিজেকে উজাড় করে দিয়েছি। তবে আমার মনে হয়, দারুণ কিছু অর্জনের পর টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর সেরা সময় এটাই, বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ ধরে রাখার পর। অনেক প্রতিভাবান তরুণ এখন ইংল্যান্ড দলে ঢোকার অপেক্ষায় রয়েছে, আমার মনে হয়েছে, তাদের সুযোগ করে দেওয়া উচিত।’
প্রথম বাক্যে যেটা বলেছেন, ‘নিজেকে উজাড় করে দেওয়া’, কলিংউডের এই আত্মনিবেদন কখনোই প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি। খুব বেশি প্রতিভাবান না হয়েও পরিশ্রম আর ইচ্ছাশক্তির জোরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন বিশ্ব ক্রিকেটে। প্রয়োজনের সময় চওড়া হয়ে উঠত তাঁর ব্যাট, বল হাতে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এনে দিতেন ব্রেক থ্রু, ক্যারিয়ারজুড়েই ছিলেন বিশ্বসেরা ফিল্ডারদের একজন। তবে গত মার্চে চট্টগ্রামের সেঞ্চুরিটার পর ১৪ ইনিংসের নয়বারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি, ফিফটি কেবল একটি। চলতি অ্যাশেজে সতীর্থদের রান-বন্যার মাঝে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ১৩.৮৩ গড়ে ৮৩। নিজের ব্যর্থতার মধ্যেও বিদায়ের ক্ষণে তাঁর সান্ত্বনা একটাই, অংশ হতে পারছেন ২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজজয়ী দলের।
No comments