বিনিয়োগ সম্ভাবনাময় দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ১৫তম
আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের জন্য সম্ভাবনাময় দেশের তালিকার ১৫তম অবস্থানে ওঠে এসেছে বাংলাদেশ। এর আগে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ২৮তম।
জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনের (জেবিআইসি) আন্তর্জাতিক গবেষণা অফিস পরিচালিত ‘জাপানি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক ২২তম বার্ষিক জরিপের পাওয়া ফলাফল থেকে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে গতকাল এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সফররত জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনের (জেবিআইসি) এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলের আবাসিক নির্বাহী কর্মকর্তা রাইওচি কাগা গতকাল বৃহস্পতিবার শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার সঙ্গে তাঁর রাজধানীর মিন্টু রোডের সরকারি বাসভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ তথ্য জানান।
বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম খোরশেদ আলমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং জেবিআইসির সিঙ্গাপুরের আবাসিক প্রতিনিধি কেনিচি সেইতু উপস্থিত ছিলেন।
রাইওচি কাগা বলেন, জাপানের উদ্যোক্তারা তাঁদের রপ্তানিমুখী শিল্পসমূহ বাংলাদেশে স্থানান্তরে আগ্রহী। বাংলাদেশে হাইটেক টেক্সটাইল, তথ্যপ্রযুক্তি, রেলওয়ে ও সড়ক যোগাযোগসহ অবকাঠামো খাতে জাপানের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করবে বলে তিনি জানান।
রাইওচি কাগা বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত জাতীয় শিল্পনীতি-২০১০-এর প্রশংসা করেন। তিনি আরও বলেন, এই শিল্পনীতিতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সরাসরি, যৌথ উদ্যোগ এবং সরকারি-বেসরকারি অংশীদারের শিল্প স্থাপনের সুযোগ রাখায় বাংলাদেশ দ্রুত বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে। জাপানের উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে জাপানের বিশেষায়িত শিল্প অঞ্চল গড়ে তোলার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে বলে তিনি জানান।
এ ছাড়া তৈরি পোশাক, যন্ত্রাংশ সংযোজন এবং ভোগ্যপণ্যের অভ্যন্তরীণ বাজার সম্ভাবনার পাশাপাশি সস্তা শ্রম, স্বল্প ঝুঁকি ও রপ্তানির বিশাল সুযোগ বাংলাদেশকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণীয় স্থানে পরিণত করেছে বলে রাইওচি কাগা উল্লেখ করেন। ্র
শিল্পমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ দীর্ঘ দিনের উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে জাপানের বিনিয়োগকে স্বাগত জানাবে। সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কর অবকাশ, শতভাগ মুনাফা নিজ দেশে পাঠানো, ভিসা সুবিধা, ্রওয়ার্ক পারমিট, ক্যাশ ইনসেনটিভসহ বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দিচ্ছে। এর ফলে এশিয়ার পাশাপাশি ইউরোপের বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় শিল্প খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ ব্যক্ত করেছে বলে তিনি জানান।
দিলীপ বড়ুয়া আরও বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে বিনিয়োগের চমৎকার পরিবেশ ও সময় বিরাজ করছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, সরকার গৃহীত নীতি ও কর্মকাণ্ডের ফলে বাংলাদেশ শিগগিরই বিদেশি বিনিয়োগের শীর্ষ কেন্দ্রে পরিণত হবে। তিনি সার কারখানা স্থাপন, সড়ক ও রেল যোগাযোগের নেটওয়ার্ক উন্নয়ন, পরিবেশবান্ধব জাহাজ নির্মাণ এবং তথ্যপ্রযুক্তিসহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার জন্য জাপানি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনের (জেবিআইসি) আন্তর্জাতিক গবেষণা অফিস পরিচালিত ‘জাপানি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক ২২তম বার্ষিক জরিপের পাওয়া ফলাফল থেকে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে গতকাল এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সফররত জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনের (জেবিআইসি) এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলের আবাসিক নির্বাহী কর্মকর্তা রাইওচি কাগা গতকাল বৃহস্পতিবার শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার সঙ্গে তাঁর রাজধানীর মিন্টু রোডের সরকারি বাসভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ তথ্য জানান।
বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম খোরশেদ আলমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং জেবিআইসির সিঙ্গাপুরের আবাসিক প্রতিনিধি কেনিচি সেইতু উপস্থিত ছিলেন।
রাইওচি কাগা বলেন, জাপানের উদ্যোক্তারা তাঁদের রপ্তানিমুখী শিল্পসমূহ বাংলাদেশে স্থানান্তরে আগ্রহী। বাংলাদেশে হাইটেক টেক্সটাইল, তথ্যপ্রযুক্তি, রেলওয়ে ও সড়ক যোগাযোগসহ অবকাঠামো খাতে জাপানের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করবে বলে তিনি জানান।
রাইওচি কাগা বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত জাতীয় শিল্পনীতি-২০১০-এর প্রশংসা করেন। তিনি আরও বলেন, এই শিল্পনীতিতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সরাসরি, যৌথ উদ্যোগ এবং সরকারি-বেসরকারি অংশীদারের শিল্প স্থাপনের সুযোগ রাখায় বাংলাদেশ দ্রুত বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে। জাপানের উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে জাপানের বিশেষায়িত শিল্প অঞ্চল গড়ে তোলার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে বলে তিনি জানান।
এ ছাড়া তৈরি পোশাক, যন্ত্রাংশ সংযোজন এবং ভোগ্যপণ্যের অভ্যন্তরীণ বাজার সম্ভাবনার পাশাপাশি সস্তা শ্রম, স্বল্প ঝুঁকি ও রপ্তানির বিশাল সুযোগ বাংলাদেশকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণীয় স্থানে পরিণত করেছে বলে রাইওচি কাগা উল্লেখ করেন। ্র
শিল্পমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ দীর্ঘ দিনের উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে জাপানের বিনিয়োগকে স্বাগত জানাবে। সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কর অবকাশ, শতভাগ মুনাফা নিজ দেশে পাঠানো, ভিসা সুবিধা, ্রওয়ার্ক পারমিট, ক্যাশ ইনসেনটিভসহ বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দিচ্ছে। এর ফলে এশিয়ার পাশাপাশি ইউরোপের বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় শিল্প খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ ব্যক্ত করেছে বলে তিনি জানান।
দিলীপ বড়ুয়া আরও বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে বিনিয়োগের চমৎকার পরিবেশ ও সময় বিরাজ করছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, সরকার গৃহীত নীতি ও কর্মকাণ্ডের ফলে বাংলাদেশ শিগগিরই বিদেশি বিনিয়োগের শীর্ষ কেন্দ্রে পরিণত হবে। তিনি সার কারখানা স্থাপন, সড়ক ও রেল যোগাযোগের নেটওয়ার্ক উন্নয়ন, পরিবেশবান্ধব জাহাজ নির্মাণ এবং তথ্যপ্রযুক্তিসহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার জন্য জাপানি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
No comments