লিওনার্দো বিশ্বাসঘাতক
একই শহরের দুই ক্লাব। একই স্টেডিয়ামও ব্যবহার করে দুই দলই। তাই বলে ধরে নেবেন না, দুই দলের মধ্যে কী দারুণ সম্পর্ক! আদতে ব্যাপারটি ঠিক উল্টো। বলতে গেলে ‘রোজোনেরি’ নামে পরিচিত এসি মিলান আর ‘নেরাজ্জুরি’ নামে পরিচিত ইন্টার মিলান—একে অপরের শত্রু।
সম্পর্কের এই ফাটলটা আবার দেখা গেল লিওনার্দো ইন্টার মিলানের কোচ হওয়ায়। এসি মিলানেরই একজন হয়ে যাওয়া এই ব্রাজিলিয়ানের ‘শত্রুশিবিরে’ যাওয়াটা সহজভাবে নিচ্ছে না মিলান।
মিলানের সাবেক তারকা মার্কো ফন বাস্তেন যেমন লিওনার্দোকে একরকম বিশ্বাসঘাতকই বলে বসলেন, ‘আমি ইন্টারের বিপক্ষে নই। কিন্তু রোজোনেরি পরিবারের একজনের নেরাজ্জুরি পরিবারে যাওয়াটা আমার কাছে সঠিক বলে মনে হচ্ছে না। এটা আমার কাছে একধরনের বিশ্বাসঘাতকতা।’
বছর পাঁচেক এই ক্লাবে খেলার পর কার্লো আনচেলত্তির সহকারী কোচ হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন লিওনার্দো। আনচেলত্তি চেলসিতে চলে গেলে প্রধান কোচ হিসেবেও অভিষেক হয় তাঁর। মিলান অবশ্য লিওনার্দোকে ছাঁটাই করেছে। এই ব্রাজিলিয়ান তাই উল্টো প্রশ্ন তুলতে পারেন, তাঁকে ছাঁটাইয়ের সময় কোথায় লুকিয়ে ছিল এই ভালোবাসা?
এমন কথাও রটেছে, ইন্টার প্রেসিডেন্ট মাসিমো মোরাত্তি নাকি ইচ্ছে করেই মিলান শিবিরকে চটানোর জন্য এই কাজ করেছেন। মোরাত্তি অবশ্য দিব্যি-টিব্যি দিয়ে বলছেন, ‘আমি মিলানকে চটানোর জন্য ওকে নিয়োগ দিইনি। আমি ওকে বেছে নিয়েছি প্রতিভার কারণে। লিওনার্দোর ওপর আমার আস্থা আছে। ও আমাদের এখানে আসায় আমি খুশি।’
সম্পর্কের এই ফাটলটা আবার দেখা গেল লিওনার্দো ইন্টার মিলানের কোচ হওয়ায়। এসি মিলানেরই একজন হয়ে যাওয়া এই ব্রাজিলিয়ানের ‘শত্রুশিবিরে’ যাওয়াটা সহজভাবে নিচ্ছে না মিলান।
মিলানের সাবেক তারকা মার্কো ফন বাস্তেন যেমন লিওনার্দোকে একরকম বিশ্বাসঘাতকই বলে বসলেন, ‘আমি ইন্টারের বিপক্ষে নই। কিন্তু রোজোনেরি পরিবারের একজনের নেরাজ্জুরি পরিবারে যাওয়াটা আমার কাছে সঠিক বলে মনে হচ্ছে না। এটা আমার কাছে একধরনের বিশ্বাসঘাতকতা।’
বছর পাঁচেক এই ক্লাবে খেলার পর কার্লো আনচেলত্তির সহকারী কোচ হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন লিওনার্দো। আনচেলত্তি চেলসিতে চলে গেলে প্রধান কোচ হিসেবেও অভিষেক হয় তাঁর। মিলান অবশ্য লিওনার্দোকে ছাঁটাই করেছে। এই ব্রাজিলিয়ান তাই উল্টো প্রশ্ন তুলতে পারেন, তাঁকে ছাঁটাইয়ের সময় কোথায় লুকিয়ে ছিল এই ভালোবাসা?
এমন কথাও রটেছে, ইন্টার প্রেসিডেন্ট মাসিমো মোরাত্তি নাকি ইচ্ছে করেই মিলান শিবিরকে চটানোর জন্য এই কাজ করেছেন। মোরাত্তি অবশ্য দিব্যি-টিব্যি দিয়ে বলছেন, ‘আমি মিলানকে চটানোর জন্য ওকে নিয়োগ দিইনি। আমি ওকে বেছে নিয়েছি প্রতিভার কারণে। লিওনার্দোর ওপর আমার আস্থা আছে। ও আমাদের এখানে আসায় আমি খুশি।’
No comments