আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ করা কঠিন
আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া খুবই কঠিন বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগনের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা। গত মঙ্গলবার কাবুল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পেন্টাগনে সাংবাদিকদের সঙ্গে সরাসরি এক ভিডিও কনফারেন্সে এ কথা বলেন ১০১তম এয়ারবোর্ন ডিভিশনের থার্ড ব্রিগেড কমব্যাট টিমের অধিনায়ক কর্নেল ভিয়েত লুয়ং।
সন্ত্রাসীরা পাকিস্তানের আদিবাসী-অধ্যুষিত সীমান্ত এলাকাকে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করে সেখান থেকে আফগানিস্তানে তৎপরতা চালাচ্ছে উল্লেখ করে কর্নেল ভিয়েত লুয়ং বলেন, সীমান্তের কথা বলতে গেলে স্বীকার করতেই হবে, সেখানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা খুবই কঠিন ব্যাপার। এ ব্যাপারে পাকিস্তানের সাহায্য দরকার।
এক প্রশ্নের জবাবে পেন্টাগনের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের নিরাপত্তা কার্যক্রমের পরিধি বাড়ছে, এতে ওই সন্ত্রাসীদের পাকিস্তান থেকে আফগানিস্তানে এসে হামলা চালানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের মেক্সিকো সীমান্তে আমরা যে ধরনের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পেরেছি, সে ধরনের উদ্যোগ কিন্তু আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে নেওয়া যাচ্ছে না। এ জন্য প্রচুর অর্থ ও লোকবল দরকার।’
ভিয়েত লুয়ং আরও বলেন, ‘রক্ষণাত্মক রণকৌশলের ক্ষেত্রে মুখোমুখি সংঘাতে না গিয়ে একটু পিছিয়ে এসে যুদ্ধ পরিচালনা করাটা বেশি কার্যকর। আমরা সীমান্তের সবচেয়ে ভালো এলাকাটুকুর নিয়ন্ত্রণ রক্ষা করতে পারলে, সেখান থেকে সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়ে অভিযান চালানো সহজ হবে। সাফল্য পেতে এই বিষয়টি সবচেয়ে আগে বিবেচনায় আনা উচিত বলে আমার মনে হয়।
সন্ত্রাসীরা পাকিস্তানের আদিবাসী-অধ্যুষিত সীমান্ত এলাকাকে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করে সেখান থেকে আফগানিস্তানে তৎপরতা চালাচ্ছে উল্লেখ করে কর্নেল ভিয়েত লুয়ং বলেন, সীমান্তের কথা বলতে গেলে স্বীকার করতেই হবে, সেখানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা খুবই কঠিন ব্যাপার। এ ব্যাপারে পাকিস্তানের সাহায্য দরকার।
এক প্রশ্নের জবাবে পেন্টাগনের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের নিরাপত্তা কার্যক্রমের পরিধি বাড়ছে, এতে ওই সন্ত্রাসীদের পাকিস্তান থেকে আফগানিস্তানে এসে হামলা চালানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের মেক্সিকো সীমান্তে আমরা যে ধরনের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পেরেছি, সে ধরনের উদ্যোগ কিন্তু আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে নেওয়া যাচ্ছে না। এ জন্য প্রচুর অর্থ ও লোকবল দরকার।’
ভিয়েত লুয়ং আরও বলেন, ‘রক্ষণাত্মক রণকৌশলের ক্ষেত্রে মুখোমুখি সংঘাতে না গিয়ে একটু পিছিয়ে এসে যুদ্ধ পরিচালনা করাটা বেশি কার্যকর। আমরা সীমান্তের সবচেয়ে ভালো এলাকাটুকুর নিয়ন্ত্রণ রক্ষা করতে পারলে, সেখান থেকে সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়ে অভিযান চালানো সহজ হবে। সাফল্য পেতে এই বিষয়টি সবচেয়ে আগে বিবেচনায় আনা উচিত বলে আমার মনে হয়।
No comments