যুক্তরাষ্ট্রের আবাসন খাতে মন্দা, বাড়ির দাম কমছেই
যুক্তরাষ্ট্রের আবাসনশিল্প খাতে ব্যাপক মন্দা চলছে। গত এক মাসে দেশটির প্রধান প্রধান নগরে বাড়ির দাম আরও কমেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ধারণা, আগামী বছর বাড়ির দাম আরও কমে যাবে। নিলামে তোলা বাড়ির সংখ্যা বেড়ে যাওয়া ও গৃহঋণ নীতি কঠোর হওয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
গত মঙ্গলবার এসঅ্যান্ডপি (স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস) প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, ২০টি প্রধান নগরে বাড়ির বিক্রয়মূল্য গত এক মাসে ১ দশমিক ৩ শতাংশ কমে গেছে। সবচেয়ে বেশি দাম কমেছে আটলান্টা নগরে। ওয়াশিংটনে টানা পাঁচ মাস ধরে অব্যাহতভাবে বাড়ির দাম কমছে। ডালাস, পোর্টল্যান্ড, অরেগন ও ডেনভারেও বাড়ির দাম কমছে।
তবে ২০টি নগরে বাড়ির দাম কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু তা ২০০৬ সালের মূল্যের কাছাকাছিও পৌঁছেনি। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত সময়কে যুক্তরাষ্ট্রের আবাসন-বাণিজ্যের স্বর্ণযুগ হিসেবে মনে করা হয়। গোটা দেশে ২০০৬ সালের চেয়ে বাড়ির দাম গড়ে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে এখন প্রায় ৪০ লাখ বাড়ি নিলামে বিক্রির তালিকায় রয়েছে। ব্যাংকঋণ শোধ করতে না পারা কিংবা ঋণ কিস্তিতে খেলাপি হওয়ায় এসব বাড়ি নিলামে উঠেছে। নিলামেও বাড়ি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে গৃহঋণ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে।
গৃহনির্মাণ প্রতিষ্ঠান সেঞ্চুরি টোয়েন্টি ওয়ানের কর্মকর্তা ন্যান্সি গ্রেডি এ প্রতিবেদককে জানান, ২০১০ সাল ছিল যুক্তরাষ্ট্রে আবাসন-বাণিজ্যের দুঃসময়। নতুন নির্মাণকাজ কম হচ্ছে, বাড়িঘর পুনর্নির্মাণ কার্যত বন্ধ রয়েছে, তাই নির্মাণসামগ্রী, গৃহ উন্নয়ন সরঞ্জামের বাণিজ্যেও মন্দা অবস্থা কাটছে না।
নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের গৃহনির্মাণ ব্যবসায়ী অ্যান্ড্রু জাস্টকো বলেন, কাজ না থাকায় লোকজনের হাতে বাড়ি কেনার মতো অর্থ নেই। অতীতের অভিজ্ঞতায় ব্যাংকগুলোও এখন গৃহ ক্রয় ঋণ প্রদানে খুব কঠোর।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন, বাড়ি ক্রেতাদের জন্য কর প্রণোদনা ঘোষণা করা হলে আবাসনশিল্পে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
গত মঙ্গলবার এসঅ্যান্ডপি (স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস) প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, ২০টি প্রধান নগরে বাড়ির বিক্রয়মূল্য গত এক মাসে ১ দশমিক ৩ শতাংশ কমে গেছে। সবচেয়ে বেশি দাম কমেছে আটলান্টা নগরে। ওয়াশিংটনে টানা পাঁচ মাস ধরে অব্যাহতভাবে বাড়ির দাম কমছে। ডালাস, পোর্টল্যান্ড, অরেগন ও ডেনভারেও বাড়ির দাম কমছে।
তবে ২০টি নগরে বাড়ির দাম কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু তা ২০০৬ সালের মূল্যের কাছাকাছিও পৌঁছেনি। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত সময়কে যুক্তরাষ্ট্রের আবাসন-বাণিজ্যের স্বর্ণযুগ হিসেবে মনে করা হয়। গোটা দেশে ২০০৬ সালের চেয়ে বাড়ির দাম গড়ে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে এখন প্রায় ৪০ লাখ বাড়ি নিলামে বিক্রির তালিকায় রয়েছে। ব্যাংকঋণ শোধ করতে না পারা কিংবা ঋণ কিস্তিতে খেলাপি হওয়ায় এসব বাড়ি নিলামে উঠেছে। নিলামেও বাড়ি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে গৃহঋণ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে।
গৃহনির্মাণ প্রতিষ্ঠান সেঞ্চুরি টোয়েন্টি ওয়ানের কর্মকর্তা ন্যান্সি গ্রেডি এ প্রতিবেদককে জানান, ২০১০ সাল ছিল যুক্তরাষ্ট্রে আবাসন-বাণিজ্যের দুঃসময়। নতুন নির্মাণকাজ কম হচ্ছে, বাড়িঘর পুনর্নির্মাণ কার্যত বন্ধ রয়েছে, তাই নির্মাণসামগ্রী, গৃহ উন্নয়ন সরঞ্জামের বাণিজ্যেও মন্দা অবস্থা কাটছে না।
নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের গৃহনির্মাণ ব্যবসায়ী অ্যান্ড্রু জাস্টকো বলেন, কাজ না থাকায় লোকজনের হাতে বাড়ি কেনার মতো অর্থ নেই। অতীতের অভিজ্ঞতায় ব্যাংকগুলোও এখন গৃহ ক্রয় ঋণ প্রদানে খুব কঠোর।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন, বাড়ি ক্রেতাদের জন্য কর প্রণোদনা ঘোষণা করা হলে আবাসনশিল্পে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
No comments