বালোতেল্লির হ্যাটট্রিক, ম্যানইউর ড্র
লিগে অপরাজিত থাকার রেকর্ডটিকে ১৮ ম্যাচে টেনে নিয়ে গেল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। কিন্তু পরশু বার্মিংহামের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে হাসিমুখে মাঠ ছাড়তে পারেনি ‘রেড ডেভিল’রা। ১-০ গোলে এগিয়ে থাকা ম্যানইউকে মাঠ ছাড়তে হয়েছে বার্মিংহামের সঙ্গে নাটকীয় ড্র (১-১) নিয়ে।
এর পরও অবশ্য পয়েন্ট তালিকার শীর্ষস্থানটি তাদেরই। তবে সেটা গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকার কারণে। ১৮ ম্যাচে ৩৮ পয়েন্ট ম্যানইউর। বালোতেল্লির হ্যাটট্রিকে ৪-০ গোলে অ্যাস্টন ভিলাকে হারিয়ে পয়েন্টে ম্যানইউকে ছুঁয়ে ফেলেছে ম্যান সিটি। ২০ ম্যাচ খেলা সিটির পয়েন্টও ৩৮। পরশু নিউক্যাসলকে হারিয়ে (১-০) ৩৩ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছে টটেনহাম হটস্পার। ১৮ ম্যাচে ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে চারে আর্সেনাল।
লিগে ফুলহাম ও এভারটনের বিপক্ষেও শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে ম্যাচ ড্র করতে হয়েছিল ম্যানইউকে। পরশু দিমিতার বারবেতভের ৫৮ মিনিটের গোলে এগিয়ে যাওয়ার পরও বাইয়ারের ৮৯ মিনিটের গোলে সমতা ফেরে ম্যাচে। বারবার একই ঘটনা ঘটছে বলে ম্যানইউ কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসন রাগতেই পারেন। তবে ক্ষোভ তাঁর খেলোয়াড়দের ওপর নয়, রেফারিং নিয়ে। ফার্গির দাবি, লি বাউয়ারের সমতাসূচক গোলের আগে তাঁদের বদলি স্ট্রাইকার নিকোলা জিগিচের হাতে বল লেগেছিল। সেটা ধরতে পারেননি রেফারি।
গোলটি করার সময় বাউয়ার অফসাইডে ছিলেন, ফার্গুসন বলেছেন এটাও। ম্যাচ শেষে ক্ষোভটা আর চেপে রাখতে পারেননি ম্যানইউ কোচ, ‘দ্বিতীয়ার্ধে তাদের কোণঠাসা করে রেখেছিলাম আমরা। কিন্তু যা ঘটল সেটা আমাদের প্রাপ্য ছিল না।’
ম্যানইউ-বার্মিংহামের মতো বিতর্ক ছিল না ম্যান সিটি-অ্যাস্টন ভিলার ম্যাচে। বরং হ্যাটট্রিক করে ‘আবার সিরি ‘আ’তে ফিরে যাচ্ছেন’ এমন একটা গুজবেই জল ঢেলে দিয়েছেন ইন্টার ছেড়ে ২৫ মিলিয়ন পাউন্ডে প্রিমিয়ারে আসা মারিও বালোতেল্লি। ‘মুখে হাসি না থাকলেও আমি সব সময়ই আনন্দে থাকি’—বলেছেন তিনি। তবে বালোতেল্লির গম্ভীর মুখের কারণ আবিষ্কার করেছেন কোচ মানচিনি, ‘সম্ভবত ও গৃহকাতর। ২০ বছর বয়সেই পরিবার ছেড়ে বাইরে এসেছে ও। পরিবারকে মিস করা ওর জন্য স্বাভাবিকই।’
শুধু স্বাভাবিক ছিল না লিগে গোল না-পাওয়া। আগের সাত ম্যাচে করেছেন মাত্র ২ গোল। সেই গোল-খরা কাটালেন হ্যাটট্রিক করে। প্রথম ও শেষ গোলটি এসেছে পেনাল্টি থেকে (৮ ও ৫৫ মিনিটে, দ্বিতীয় গোল ২৭ মিনিটে)। সিটির চতুর্থ গোলটি লেসকটের। বালোতেল্লির হ্যাটট্রিকে গোল-খরা কাটল ম্যান সিটিরও। এই বড় জয়ের আগের পাঁচ ম্যাচে তারা গোল করতে পারে মাত্র দুটি। এদিন ক্যাম্পবেলের জোড়া গোলে ব্ল্যাকপুল ২-০ ব্যবধানে হারিয়েছে সান্ডারল্যান্ডকে।
এর পরও অবশ্য পয়েন্ট তালিকার শীর্ষস্থানটি তাদেরই। তবে সেটা গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকার কারণে। ১৮ ম্যাচে ৩৮ পয়েন্ট ম্যানইউর। বালোতেল্লির হ্যাটট্রিকে ৪-০ গোলে অ্যাস্টন ভিলাকে হারিয়ে পয়েন্টে ম্যানইউকে ছুঁয়ে ফেলেছে ম্যান সিটি। ২০ ম্যাচ খেলা সিটির পয়েন্টও ৩৮। পরশু নিউক্যাসলকে হারিয়ে (১-০) ৩৩ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছে টটেনহাম হটস্পার। ১৮ ম্যাচে ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে চারে আর্সেনাল।
লিগে ফুলহাম ও এভারটনের বিপক্ষেও শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে ম্যাচ ড্র করতে হয়েছিল ম্যানইউকে। পরশু দিমিতার বারবেতভের ৫৮ মিনিটের গোলে এগিয়ে যাওয়ার পরও বাইয়ারের ৮৯ মিনিটের গোলে সমতা ফেরে ম্যাচে। বারবার একই ঘটনা ঘটছে বলে ম্যানইউ কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসন রাগতেই পারেন। তবে ক্ষোভ তাঁর খেলোয়াড়দের ওপর নয়, রেফারিং নিয়ে। ফার্গির দাবি, লি বাউয়ারের সমতাসূচক গোলের আগে তাঁদের বদলি স্ট্রাইকার নিকোলা জিগিচের হাতে বল লেগেছিল। সেটা ধরতে পারেননি রেফারি।
গোলটি করার সময় বাউয়ার অফসাইডে ছিলেন, ফার্গুসন বলেছেন এটাও। ম্যাচ শেষে ক্ষোভটা আর চেপে রাখতে পারেননি ম্যানইউ কোচ, ‘দ্বিতীয়ার্ধে তাদের কোণঠাসা করে রেখেছিলাম আমরা। কিন্তু যা ঘটল সেটা আমাদের প্রাপ্য ছিল না।’
ম্যানইউ-বার্মিংহামের মতো বিতর্ক ছিল না ম্যান সিটি-অ্যাস্টন ভিলার ম্যাচে। বরং হ্যাটট্রিক করে ‘আবার সিরি ‘আ’তে ফিরে যাচ্ছেন’ এমন একটা গুজবেই জল ঢেলে দিয়েছেন ইন্টার ছেড়ে ২৫ মিলিয়ন পাউন্ডে প্রিমিয়ারে আসা মারিও বালোতেল্লি। ‘মুখে হাসি না থাকলেও আমি সব সময়ই আনন্দে থাকি’—বলেছেন তিনি। তবে বালোতেল্লির গম্ভীর মুখের কারণ আবিষ্কার করেছেন কোচ মানচিনি, ‘সম্ভবত ও গৃহকাতর। ২০ বছর বয়সেই পরিবার ছেড়ে বাইরে এসেছে ও। পরিবারকে মিস করা ওর জন্য স্বাভাবিকই।’
শুধু স্বাভাবিক ছিল না লিগে গোল না-পাওয়া। আগের সাত ম্যাচে করেছেন মাত্র ২ গোল। সেই গোল-খরা কাটালেন হ্যাটট্রিক করে। প্রথম ও শেষ গোলটি এসেছে পেনাল্টি থেকে (৮ ও ৫৫ মিনিটে, দ্বিতীয় গোল ২৭ মিনিটে)। সিটির চতুর্থ গোলটি লেসকটের। বালোতেল্লির হ্যাটট্রিকে গোল-খরা কাটল ম্যান সিটিরও। এই বড় জয়ের আগের পাঁচ ম্যাচে তারা গোল করতে পারে মাত্র দুটি। এদিন ক্যাম্পবেলের জোড়া গোলে ব্ল্যাকপুল ২-০ ব্যবধানে হারিয়েছে সান্ডারল্যান্ডকে।
No comments