অবশেষে জয় পেল চেলসি, ড্র করল আর্সেনাল
প্রিমিয়ার লিগে টানা ছয় ম্যাচে জয়ের মুখ দেখেনি চেলসি। দুই দিন আগে আর্সেনালের সঙ্গে ৩-১ গোলে হেরে শিরোপা জয়ের লড়াই থেকে প্রায় ছিটকে পড়ার দশাই হয়েছিল গতবারের শিরোপা জয়ীদের। তাই বোল্টনের বিপক্ষে গতকালের ম্যাচটি তাদের কাছে ছিল অনেকটাই অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ের মতো। শেষ পর্যন্ত ছয় ম্যাচ পর নিজেদের মাঠে ১-০ গোলের জয় পেয়ে শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে টিকে থাকল চেলসি। প্রিমিয়ার লিগের অপর খেলায় উইগান অ্যাথলেটিকের বিপক্ষে দুর্ভাগ্যবশত ২-২ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে আর্সেনালকে। উলভসের বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরে গেছে লিভারপুল।
বোল্টনের বিপক্ষে জয় পেলেও মৌসুম শুরুর সেই দুর্দান্ত চেলসিকে খুঁজে পাওয়া যায়নি এই ম্যাচেও। প্রথমার্ধে খুব বেশি আক্রমণ শানাতে পারেননি দ্রগবা, ল্যাম্পার্ড ও আনেলকারা। দ্রগবার একটা ফ্রি-কিই শুধু গোলের কিছুটা সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু সেখান থেকে গোল পায়নি তারা। প্রথমার্ধ গোল-শূন্যভাবে শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে জয়ের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে চেলসি। শেষ পর্যন্ত ৬১ মিনিটের মাথায় মৌসুমের প্রথম গোলটি করে চেলসিকে ভারমুক্ত করেন ফরাসি মিডফিল্ডার ফ্লোরেন্ত মালুদা। জয় পেলেও এই ম্যাচে চেলসির পারফরমেন্স খুব একটা ভালো বলতে নিশ্চিত রাজি হবেন না অনেকেই। কিন্তু অত কিছু নিয়ে ভাবছেন না চেলসি কোচ কার্লো আনচেলত্তি। অনেক দিন জয়-বঞ্চিত থাকার পর চাকরিটাই প্রশ্নের মুখে পড়ে যাওয়ার পর আনচেলত্তি এই জয়টাকেই অনেক বড় প্রাপ্তি হিসেবে দেখছেন। গতকাল এ জয়টার পর তিনি বলেছেন, ‘জয়টা খুবই স্বস্তিদায়ক। আমার মতে, এ মুহূর্তে দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে ইতিবাচক ভাবনা ফিরিয়ে আনা এবং আবার জয়ের ধারায় ফেরার জন্য এ জয়টা খুবই দরকার ছিল।’
উইগান অ্যাথলেটিকের বিপক্ষে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়তে পারত আর্সেনাল। প্রথমার্ধের ১৮ মিনিটে পেনাল্টি থেকে একটি গোল হজম করে পিছিয়ে গিয়েছিল গানাররা। কিন্তু ৩৯ ও ৪৪ মিনিটে দুটি গোল করে আর্সেনালকে এগিয়ে দিয়েছিলেন আন্দ্রে আরশাভিন ও নিকলাস বেন্টনার। দ্বিতীয়ার্ধে আর গোল শোধ করার কোনো সম্ভাবনা তৈরি করতে পারেননি উইগান স্ট্রাইকাররা। কিন্তু ৮১ মিনিটে আর্সেনাল ডিফেন্ডার সাবেস্টাইন স্কুইলাচি দুর্ভাগ্যবশত নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দিলে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই মাঠ ছাড়তে হয় আর্সেনালকে।
বোল্টনের বিপক্ষে জয় পেলেও মৌসুম শুরুর সেই দুর্দান্ত চেলসিকে খুঁজে পাওয়া যায়নি এই ম্যাচেও। প্রথমার্ধে খুব বেশি আক্রমণ শানাতে পারেননি দ্রগবা, ল্যাম্পার্ড ও আনেলকারা। দ্রগবার একটা ফ্রি-কিই শুধু গোলের কিছুটা সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু সেখান থেকে গোল পায়নি তারা। প্রথমার্ধ গোল-শূন্যভাবে শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে জয়ের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে চেলসি। শেষ পর্যন্ত ৬১ মিনিটের মাথায় মৌসুমের প্রথম গোলটি করে চেলসিকে ভারমুক্ত করেন ফরাসি মিডফিল্ডার ফ্লোরেন্ত মালুদা। জয় পেলেও এই ম্যাচে চেলসির পারফরমেন্স খুব একটা ভালো বলতে নিশ্চিত রাজি হবেন না অনেকেই। কিন্তু অত কিছু নিয়ে ভাবছেন না চেলসি কোচ কার্লো আনচেলত্তি। অনেক দিন জয়-বঞ্চিত থাকার পর চাকরিটাই প্রশ্নের মুখে পড়ে যাওয়ার পর আনচেলত্তি এই জয়টাকেই অনেক বড় প্রাপ্তি হিসেবে দেখছেন। গতকাল এ জয়টার পর তিনি বলেছেন, ‘জয়টা খুবই স্বস্তিদায়ক। আমার মতে, এ মুহূর্তে দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে ইতিবাচক ভাবনা ফিরিয়ে আনা এবং আবার জয়ের ধারায় ফেরার জন্য এ জয়টা খুবই দরকার ছিল।’
উইগান অ্যাথলেটিকের বিপক্ষে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়তে পারত আর্সেনাল। প্রথমার্ধের ১৮ মিনিটে পেনাল্টি থেকে একটি গোল হজম করে পিছিয়ে গিয়েছিল গানাররা। কিন্তু ৩৯ ও ৪৪ মিনিটে দুটি গোল করে আর্সেনালকে এগিয়ে দিয়েছিলেন আন্দ্রে আরশাভিন ও নিকলাস বেন্টনার। দ্বিতীয়ার্ধে আর গোল শোধ করার কোনো সম্ভাবনা তৈরি করতে পারেননি উইগান স্ট্রাইকাররা। কিন্তু ৮১ মিনিটে আর্সেনাল ডিফেন্ডার সাবেস্টাইন স্কুইলাচি দুর্ভাগ্যবশত নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দিলে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই মাঠ ছাড়তে হয় আর্সেনালকে।
No comments