অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি ৩৬%
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে উচ্চহারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। যা আলোচ্য পাঁচ মাসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ১৬ শতাংশ এবং গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩৬ শতাংশ বেশি।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছে ৮২৭ কোটি ৫৩ লাখ ডলার। আর গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৬০৯ কোটি সাড়ে ৩৮ লাখ ডলার। অর্থাৎ এই সময়কালে পণ্য রপ্তানিতে আয় বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৮০ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রপ্তানির কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭১৪ কোটি সাড়ে ২৮ লাখ ডলার। তার মানে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রকৃত রপ্তানি ১৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ বেশি হয়েছে। আর চলতি বছর নভেম্বর মাসে ১৫৫ কোটি ৩৯ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর ২০০৯ সালের নভেম্বরে ১১৯ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল।
নভেম্বর মাসে পণ্য রপ্তানি গত বছরের একই মাসের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়েছে।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য পাঁচ মাসে তৈরি পোশাকসহ প্রধান প্রধান রপ্তানিপণ্যের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, আলোচ্য সময়কালে প্রধান রপ্তানিমুখী পণ্য নিট পোশাক ও ওভেন পোশাকের প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে ৩৯ শতাংশ ও ৩৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এই সময়কালে নিট পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৩৫৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার। আর ওভেন পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে প্রায় ২৮৮ কোটি ৪৪ লাখ ডলার।
পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে দেশে এসেছে ৪৩ কোটি ৪৬ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেশি। এ সময়ে সাড়ে ১৪ কোটি ডলারের কাঁচা পাট, ১৯ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পাটসুতা, সাত কোটি সাড়ে ২৪ লাখ ডলারের পাটের ব্যাগ ও চট রপ্তানি হয়েছে।
অন্যদিকে হোম টেক্সটাইল রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২২ কোটি ৪২ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় ৭২ শতাংশ বেশি।
ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২৬ কোটি ৬২ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩২ দশমিক ১২ শতাংশ বেশি। আর চামড়া রপ্তানি থেকে এই পাঁচ মাসে আয় হয়েছে প্রায় ১১ কোটি ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি।
এ ছাড়া পাদুকা রপ্তানি করে পাঁচ মাসে বাংলাদেশ আয় করেছে ১১ কোটি সাড়ে ৮৮ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৭ দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি।
ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৬ কোটি সাড়ে ১৪ লাখ ডলারের কৃষিপণ্য, নয় কোটি ৮২ লাখ ডলারের পেট্রোলিয়াম উপজাত পণ্য, আড়াই কোটি ডলারের বেশি প্লাস্টিক পণ্য, এক কোটি ৭৫ লাখ ডলারের ওষুধ, এক কোটি সাড়ে ৪৭ ডলারের রাসায়নিক সার, দুই কোটি ৪৭ লাখ ডলারের হস্তশিল্প পণ্য, পাঁচ কোটি ৪৮ লাখ ডলারের টেরিটাওয়েল, চার কোটি ডলারের বাইসাইকেল রপ্তানি হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছে ৮২৭ কোটি ৫৩ লাখ ডলার। আর গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৬০৯ কোটি সাড়ে ৩৮ লাখ ডলার। অর্থাৎ এই সময়কালে পণ্য রপ্তানিতে আয় বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৮০ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রপ্তানির কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭১৪ কোটি সাড়ে ২৮ লাখ ডলার। তার মানে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রকৃত রপ্তানি ১৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ বেশি হয়েছে। আর চলতি বছর নভেম্বর মাসে ১৫৫ কোটি ৩৯ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর ২০০৯ সালের নভেম্বরে ১১৯ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল।
নভেম্বর মাসে পণ্য রপ্তানি গত বছরের একই মাসের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়েছে।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য পাঁচ মাসে তৈরি পোশাকসহ প্রধান প্রধান রপ্তানিপণ্যের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, আলোচ্য সময়কালে প্রধান রপ্তানিমুখী পণ্য নিট পোশাক ও ওভেন পোশাকের প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে ৩৯ শতাংশ ও ৩৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এই সময়কালে নিট পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৩৫৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার। আর ওভেন পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে প্রায় ২৮৮ কোটি ৪৪ লাখ ডলার।
পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে দেশে এসেছে ৪৩ কোটি ৪৬ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেশি। এ সময়ে সাড়ে ১৪ কোটি ডলারের কাঁচা পাট, ১৯ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পাটসুতা, সাত কোটি সাড়ে ২৪ লাখ ডলারের পাটের ব্যাগ ও চট রপ্তানি হয়েছে।
অন্যদিকে হোম টেক্সটাইল রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২২ কোটি ৪২ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় ৭২ শতাংশ বেশি।
ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২৬ কোটি ৬২ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩২ দশমিক ১২ শতাংশ বেশি। আর চামড়া রপ্তানি থেকে এই পাঁচ মাসে আয় হয়েছে প্রায় ১১ কোটি ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি।
এ ছাড়া পাদুকা রপ্তানি করে পাঁচ মাসে বাংলাদেশ আয় করেছে ১১ কোটি সাড়ে ৮৮ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৭ দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি।
ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৬ কোটি সাড়ে ১৪ লাখ ডলারের কৃষিপণ্য, নয় কোটি ৮২ লাখ ডলারের পেট্রোলিয়াম উপজাত পণ্য, আড়াই কোটি ডলারের বেশি প্লাস্টিক পণ্য, এক কোটি ৭৫ লাখ ডলারের ওষুধ, এক কোটি সাড়ে ৪৭ ডলারের রাসায়নিক সার, দুই কোটি ৪৭ লাখ ডলারের হস্তশিল্প পণ্য, পাঁচ কোটি ৪৮ লাখ ডলারের টেরিটাওয়েল, চার কোটি ডলারের বাইসাইকেল রপ্তানি হয়েছে।
No comments