ব্রিটিশ এমপির বিরুদ্ধে সহযোগিতার অভিযোগ
ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন দলের শরিক লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা ও হাউস অব কমন্সের সদস্য মাইক হ্যাঙ্ককের বিরুদ্ধে রাশিয়ার গুপ্তচরকে সহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে। ব্রিটিশ নিরাপত্তা সংস্থার নির্দেশে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে কাতিয়া জাতুলিভেতের নামের ওই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে রাশিয়ায় ফিরে যাওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। সানডে টাইমস-এর প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
পোর্টসমাউথ সাউথ নির্বাচনী এলাকার এমপি মাইক হ্যাঙ্ককের সহকারী হিসেবে কাজ করছিলেন রুশ নাগরিক কাতিয়া। ব্রিটেনের নিরাপত্তা সংস্থা এমআই ৫ কাতিয়ার বিরুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনেছে।
এমপি হ্যাঙ্কক গুপ্তচরবৃত্তিতে কাতিয়াকে সহযোগিতার অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কাতিয়া রাশিয়ার গুপ্তচর নন। আমি গুপ্তচরবৃত্তি সম্পর্কে কিছু জানি না। তাঁকে ব্রিটেন থেকে চলে যেতে বলা হয়েছে। তবে কাতিয়া মনে করেন, তিনি ভুল কিছু করেননি।’ ব্রিটেন থেকে চলে যাওয়ার নির্দেশের বিরুদ্ধে কাতিয়া আদালতে যাবেন বলে উল্লেখ করেন হ্যাঙ্কক।
এমপি হ্যাঙ্কক আরও বলেন, ‘কাতিয়া গুপ্তচরবৃত্তি বা এ ধরনের কোনো কাজে জড়িত—আগে কেউ আমার কাছে এমন কোনো অভিযোগ করেননি। এটি এখন কাতিয়ার আইনজীবীদের হাতে। আমার বিশ্বাস, কাতিয়া তাঁর অবস্থানে ঠিক আছেন, শেষ পর্যন্ত এটাই প্রমাণ হবে।’
ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা ব্যক্তিগত কোনো বিষয়ে মন্তব্য করব না।’ কাতিয়াকে রাশিয়ায় ফিরে যাওয়ার নির্দেশের বিষয়টিও নিশ্চিত করেনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
কাতিয়া ব্রিটেনের পার্লামেন্টে চাকরি নেওয়ার আগে তাঁর ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খোঁজখবর করা হয়। গত সপ্তাহে কাতিয়াকে গ্রেপ্তার করে ব্রিটেনের পুলিশ। তাঁকে রাশিয়ায় ফেরত পাঠানোর জন্য বিশেষ স্থানে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। মূলত গত আগস্টে কাতিয়াকে রাশিয়ায় ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়। রাশিয়া থেকে ব্রিটেনে প্রবেশের সময় গ্যাটউইক বিমানবন্দরে তাঁকে আটক করা হয়। তখন অবশ্য জিজ্ঞাসাবাদ করে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই সময় কাতিয়াকে এমপি হ্যাঙ্ককের সঙ্গে তাঁর কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বলে সানডে টাইমস-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
পোর্টসমাউথ সাউথ নির্বাচনী এলাকার এমপি মাইক হ্যাঙ্ককের সহকারী হিসেবে কাজ করছিলেন রুশ নাগরিক কাতিয়া। ব্রিটেনের নিরাপত্তা সংস্থা এমআই ৫ কাতিয়ার বিরুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনেছে।
এমপি হ্যাঙ্কক গুপ্তচরবৃত্তিতে কাতিয়াকে সহযোগিতার অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কাতিয়া রাশিয়ার গুপ্তচর নন। আমি গুপ্তচরবৃত্তি সম্পর্কে কিছু জানি না। তাঁকে ব্রিটেন থেকে চলে যেতে বলা হয়েছে। তবে কাতিয়া মনে করেন, তিনি ভুল কিছু করেননি।’ ব্রিটেন থেকে চলে যাওয়ার নির্দেশের বিরুদ্ধে কাতিয়া আদালতে যাবেন বলে উল্লেখ করেন হ্যাঙ্কক।
এমপি হ্যাঙ্কক আরও বলেন, ‘কাতিয়া গুপ্তচরবৃত্তি বা এ ধরনের কোনো কাজে জড়িত—আগে কেউ আমার কাছে এমন কোনো অভিযোগ করেননি। এটি এখন কাতিয়ার আইনজীবীদের হাতে। আমার বিশ্বাস, কাতিয়া তাঁর অবস্থানে ঠিক আছেন, শেষ পর্যন্ত এটাই প্রমাণ হবে।’
ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা ব্যক্তিগত কোনো বিষয়ে মন্তব্য করব না।’ কাতিয়াকে রাশিয়ায় ফিরে যাওয়ার নির্দেশের বিষয়টিও নিশ্চিত করেনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
কাতিয়া ব্রিটেনের পার্লামেন্টে চাকরি নেওয়ার আগে তাঁর ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খোঁজখবর করা হয়। গত সপ্তাহে কাতিয়াকে গ্রেপ্তার করে ব্রিটেনের পুলিশ। তাঁকে রাশিয়ায় ফেরত পাঠানোর জন্য বিশেষ স্থানে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। মূলত গত আগস্টে কাতিয়াকে রাশিয়ায় ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়। রাশিয়া থেকে ব্রিটেনে প্রবেশের সময় গ্যাটউইক বিমানবন্দরে তাঁকে আটক করা হয়। তখন অবশ্য জিজ্ঞাসাবাদ করে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই সময় কাতিয়াকে এমপি হ্যাঙ্ককের সঙ্গে তাঁর কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বলে সানডে টাইমস-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
No comments