হাইতিতে কলেরা ছড়িয়েপড়া ঠেকানোর চেষ্টা
হাইতির মধ্যাঞ্চলে কলেরায় গতকাল শনিবার পর্যন্ত কমপক্ষে ১৯৬ জন মারা গেছে। তা ছাড়া এই রোগে আক্রান্ত হয়ে আড়াই হাজারেরও বেশি মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আর্টিবোনিট ও মধ্য প্লেটিউ শহরে কলেরা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। অন্য অঞ্চলে যাতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে, সে লক্ষ্যে তাঁরা কাজ করে যাচ্ছেন।
কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, কলেরা যদি মধ্যাঞ্চল থেকে হাইতির ভূমিকম্প-দুর্গত শরণার্থীশিবিরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে, তবে মৃতের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে।
গত জানুয়ারি মাসে হাইতিতে সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ নিহত হয়। এই ভূমিকম্পে শুধু রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সেই ১৫ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।
হাইতির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা মনে করছেন, আর্টিবোনিট নদীর দূষিত পানি পান করেই এ অঞ্চলে কলেরা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে।
হাইতির কলেরা-আক্রান্ত অঞ্চলের হাসপাতালগুলোতে এখন তিল ধারণেরও জায়গা নেই। হাসপাতালগুলোয় কলেরা-আক্রান্ত রোগী বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ছুটছে।
স্থানীয় চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁরা সাধ্যমতো রোগীদের সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু চাহিদার তুলনায় ওষুধ ও অন্যান্য উপকরণ কম হওয়ায় তাঁরা সব রোগীকে প্রয়োজন অনুযায়ী সেবা দিতে পারছেন না। এ ছাড়া রোগীর সংখ্যা মাত্রাতিরিক্ত হওয়ায় সবাইকে হাসপাতালে জায়গাও দেওয়া যাচ্ছে না।
দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আর্টিবোনিট ও মধ্য প্লেটিউ শহরে কলেরা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। অন্য অঞ্চলে যাতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে, সে লক্ষ্যে তাঁরা কাজ করে যাচ্ছেন।
কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, কলেরা যদি মধ্যাঞ্চল থেকে হাইতির ভূমিকম্প-দুর্গত শরণার্থীশিবিরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে, তবে মৃতের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে।
গত জানুয়ারি মাসে হাইতিতে সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ নিহত হয়। এই ভূমিকম্পে শুধু রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সেই ১৫ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।
হাইতির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা মনে করছেন, আর্টিবোনিট নদীর দূষিত পানি পান করেই এ অঞ্চলে কলেরা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে।
হাইতির কলেরা-আক্রান্ত অঞ্চলের হাসপাতালগুলোতে এখন তিল ধারণেরও জায়গা নেই। হাসপাতালগুলোয় কলেরা-আক্রান্ত রোগী বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ছুটছে।
স্থানীয় চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁরা সাধ্যমতো রোগীদের সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু চাহিদার তুলনায় ওষুধ ও অন্যান্য উপকরণ কম হওয়ায় তাঁরা সব রোগীকে প্রয়োজন অনুযায়ী সেবা দিতে পারছেন না। এ ছাড়া রোগীর সংখ্যা মাত্রাতিরিক্ত হওয়ায় সবাইকে হাসপাতালে জায়গাও দেওয়া যাচ্ছে না।
No comments