চিগুম্বুরার চোখ বাংলাদেশে
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে একেবারেই নাস্তানাবুদ জিম্বাবুয়ে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৮ রানের পরাজয়টা বাদ দিলে দুই টি-টোয়েন্টি ও তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বিন্দুমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পারেনি জিম্বাবুয়ে। অথচ এমন একটা সিরিজ থেকেও নাকি বেশ কিছু ইতিবাচক দিক খুঁজে পেয়েছেন এলটন চিগুম্বুরা। এগুলো জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক কাজে লাগাতে চান বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজে। শুধু তা-ই নয়, বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণের জবাব দেওয়ার জন্য নাকি কোমর বেঁধেই আসবে তারা!
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে স্বাগতিক ব্যাটসম্যানদের হাতে রামধোলাই খেয়েছে জিম্বাবুয়ের বোলিং। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের ১৬৮ রান দক্ষিণ আফ্রিকা টপকে যায় ২৫ বল হাতে রেখে, পরের টি-টোয়েন্টিতে প্রথমে ব্যাট করে তোলে ১৯৪ রান। ওয়ানডে সিরিজে দুটি ম্যাচে আগে ব্যাট করে দক্ষিণ আফ্রিকা তুলেছে ৩৫১ ও ৩৯৯ রান, এক ম্যাচে জিম্বাবুয়ের করা ২৬৭ রান টপকেছে ১১ ওভার ৮ উইকেট হাতে রেখে। ওয়ানডে সিরিজের তিন ম্যাচেই দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসে আছে জোড়া সেঞ্চুরি।
দলের ব্যাটিংয়ে সন্তুষ্ট চিগুম্বুরা বোলিংয়ের দুরবস্থার দায় দিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার নিষ্প্রাণ উইকেটকে। তবে এমন উইকেটে বোলিং করে আখেরে নাকি লাভই হয়েছে তাদের। এই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চান বাংলাদেশ সিরিজে, ‘পুরো সিরিজটাকে আমি ইতিবাচকই বলব। কারণ আমরা বুঝতে পারছি, আমরা ঠিক কোথায় আছি। দক্ষিণ আফ্রিকার নিষ্প্রাণ উইকেটে ভুলের সুযোগ থাকে খুব সামান্যই। এখানেই স্কিলের ব্যাপারটা চলে আসে। আর এমন নিষ্প্রাণ উইকেটে ভালো বোলিং স্কিল এখনো আমাদের হয়নি। তবে একটা দিক থেকে এমন উইকেটে দারুণ সব ব্যাটসম্যানের বিপক্ষে বোলিং করাটা আমাদের জন্য ভালোই হয়েছে। আশা করি, আমরা যখন বাংলাদেশে যাব তখন এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। আরও ভালোভাবে বুঝতে পারব কোন পরিস্থিতিতে কীভাবে বোলিং করতে হয়।’
রে প্রাইসকে না পাওয়ার প্রসঙ্গও উঠে এসেছে চিগুম্বুরার কথায়। বাবার অসুস্থতার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে ছিলেন না বাঁহাতি স্পিনার। অভিজ্ঞ এই স্পিনারকে পেলে বাংলাদেশে বোলিং আক্রমণের চেহারাটা আরেকটু ভালো হবে, আশা চিগুম্বুরার। শুধু নিজেদের স্পিনার নিয়েই নয়, জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের মাথায় আছে প্রতিপক্ষের স্পিন আক্রমণও। স্পিনই যে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হবে, ভালোই জানা আছে এই অলরাউন্ডারের। তাই পুরোপুরি প্রস্তুত হয়েই বাংলাদেশের বিমানে উঠবেন তাঁরা, ‘নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজটার খোঁজখবর আমি রেখেছি। ওরা খুবই ভালো খেলছে। তবে আমাদের ব্যাটসম্যানরাও খুব ভালো ফর্মে আছে। জানাই আছে, বাংলাদেশে আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে, এক গাদা স্পিনারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশে ফিরে আমরা তাই আমাদের বোলিংয়ের পাশাপাশি স্পিন খেলা নিয়েও কাজ করব।’
পাঁচ ওয়ানডের সিরিজ খেলতে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। সিরিজের সূচি অবশ্য এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে স্বাগতিক ব্যাটসম্যানদের হাতে রামধোলাই খেয়েছে জিম্বাবুয়ের বোলিং। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের ১৬৮ রান দক্ষিণ আফ্রিকা টপকে যায় ২৫ বল হাতে রেখে, পরের টি-টোয়েন্টিতে প্রথমে ব্যাট করে তোলে ১৯৪ রান। ওয়ানডে সিরিজে দুটি ম্যাচে আগে ব্যাট করে দক্ষিণ আফ্রিকা তুলেছে ৩৫১ ও ৩৯৯ রান, এক ম্যাচে জিম্বাবুয়ের করা ২৬৭ রান টপকেছে ১১ ওভার ৮ উইকেট হাতে রেখে। ওয়ানডে সিরিজের তিন ম্যাচেই দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসে আছে জোড়া সেঞ্চুরি।
দলের ব্যাটিংয়ে সন্তুষ্ট চিগুম্বুরা বোলিংয়ের দুরবস্থার দায় দিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার নিষ্প্রাণ উইকেটকে। তবে এমন উইকেটে বোলিং করে আখেরে নাকি লাভই হয়েছে তাদের। এই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চান বাংলাদেশ সিরিজে, ‘পুরো সিরিজটাকে আমি ইতিবাচকই বলব। কারণ আমরা বুঝতে পারছি, আমরা ঠিক কোথায় আছি। দক্ষিণ আফ্রিকার নিষ্প্রাণ উইকেটে ভুলের সুযোগ থাকে খুব সামান্যই। এখানেই স্কিলের ব্যাপারটা চলে আসে। আর এমন নিষ্প্রাণ উইকেটে ভালো বোলিং স্কিল এখনো আমাদের হয়নি। তবে একটা দিক থেকে এমন উইকেটে দারুণ সব ব্যাটসম্যানের বিপক্ষে বোলিং করাটা আমাদের জন্য ভালোই হয়েছে। আশা করি, আমরা যখন বাংলাদেশে যাব তখন এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। আরও ভালোভাবে বুঝতে পারব কোন পরিস্থিতিতে কীভাবে বোলিং করতে হয়।’
রে প্রাইসকে না পাওয়ার প্রসঙ্গও উঠে এসেছে চিগুম্বুরার কথায়। বাবার অসুস্থতার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে ছিলেন না বাঁহাতি স্পিনার। অভিজ্ঞ এই স্পিনারকে পেলে বাংলাদেশে বোলিং আক্রমণের চেহারাটা আরেকটু ভালো হবে, আশা চিগুম্বুরার। শুধু নিজেদের স্পিনার নিয়েই নয়, জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের মাথায় আছে প্রতিপক্ষের স্পিন আক্রমণও। স্পিনই যে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হবে, ভালোই জানা আছে এই অলরাউন্ডারের। তাই পুরোপুরি প্রস্তুত হয়েই বাংলাদেশের বিমানে উঠবেন তাঁরা, ‘নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজটার খোঁজখবর আমি রেখেছি। ওরা খুবই ভালো খেলছে। তবে আমাদের ব্যাটসম্যানরাও খুব ভালো ফর্মে আছে। জানাই আছে, বাংলাদেশে আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে, এক গাদা স্পিনারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশে ফিরে আমরা তাই আমাদের বোলিংয়ের পাশাপাশি স্পিন খেলা নিয়েও কাজ করব।’
পাঁচ ওয়ানডের সিরিজ খেলতে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। সিরিজের সূচি অবশ্য এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
No comments