ফ্রান্সে পেনশন সংস্কার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে ধর্মঘট অব্যাহত
ফ্রান্সে গতকাল শনিবারও সরকারের পেনশন সংস্কার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে দেশজুড়ে রাজপথে বিক্ষোভ ও সমাবেশ হয়েছে। এসব সমাবেশে কমপক্ষে তিন লাখ ৪০ হাজার মানুষ যোগ দেয়। চলমান আন্দোলনের জের ধরে ধর্মঘটী বিক্ষোভকারীরা জ্বালানি তেলের পাইপলাইন কেটে দেওয়ায় প্যারিসের বিমানবন্দরগুলোতে সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ধর্মঘটী কর্মচারীদের অসহযোগিতার কারণে দেশের বেশির ভাগ তেল শোধনাগার এখন বন্ধ।
প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির সরকার পেনশন সংস্কার কর্মসূচিতে সরকারি কর্মচারীদের অবসর নেওয়ার সর্বনিম্ন বয়স ৬০ থেকে ৬২ বছর করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এই সংস্কার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে দেশজুড়ে আন্দোলন চলছে।
গতকালও রাজপথে নেমে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করে। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রিস হর্তেফিউক্স শিক্ষার্থীদের ওপর জোরজুলুম না চালাতে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
সংস্কার পরিকল্পনা থেকে পিছু হটতে সরকারকে বাধ্য করতে শ্রমিক সংগঠনগুলো আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই লক্ষ্যে স্বাভাবিক কর্মদিবসে তারা ধর্মঘট বজায় রেখেছে। সপ্তাহান্তে দেশের বড় বড় শহরে ব্যাপক বিক্ষোভের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। গতকাল তারা দেশজুড়ে ২৩০টির বেশি সমাবেশ করার কর্মসূচি নেয়। তেল সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন করা হলেও গতকাল দেশের ১২টি তেল শোধনাগারের মধ্যে ১০টি বন্ধ ছিল।
প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির সরকার পেনশন সংস্কার কর্মসূচিতে সরকারি কর্মচারীদের অবসর নেওয়ার সর্বনিম্ন বয়স ৬০ থেকে ৬২ বছর করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এই সংস্কার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে দেশজুড়ে আন্দোলন চলছে।
গতকালও রাজপথে নেমে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করে। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রিস হর্তেফিউক্স শিক্ষার্থীদের ওপর জোরজুলুম না চালাতে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
সংস্কার পরিকল্পনা থেকে পিছু হটতে সরকারকে বাধ্য করতে শ্রমিক সংগঠনগুলো আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই লক্ষ্যে স্বাভাবিক কর্মদিবসে তারা ধর্মঘট বজায় রেখেছে। সপ্তাহান্তে দেশের বড় বড় শহরে ব্যাপক বিক্ষোভের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। গতকাল তারা দেশজুড়ে ২৩০টির বেশি সমাবেশ করার কর্মসূচি নেয়। তেল সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন করা হলেও গতকাল দেশের ১২টি তেল শোধনাগারের মধ্যে ১০টি বন্ধ ছিল।
No comments