বাড়ি ফিরেছেন চিলির খনিশ্রমিকেরা
চিলিতে উদ্ধার হওয়া ৩৩ জন শ্রমিকের মধ্যে ৩১ জনই হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরে গেছেন। চিকিৎসকদের কাছ থেকে স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে যাওয়ার অনুমতি পাওয়ার পর তাঁরা তাঁদের বাড়িতে ফিরে যান। তবে দুজন শ্রমিকের অবস্থা স্বাভাবিক না হওয়ায় তাঁদের হাসপাতালে রেখে দেওয়া হয়েছে।
চিকিৎসক পাওলা নিউম্যান জানান, দুই শ্রমিককে আরও চিকিৎসার জন্য ক্লিনিকে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে একজনের দাঁতে অস্ত্রোপচার করতে হবে, আর অন্যজন মাথাব্যথার কারণে হাঁটতে পারছেন না। তিনি ওই দুই শ্রমিকের নাম জানাননি। গত বৃহস্পতিবার তিনজন এবং শুক্রবার ২৮ জনকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
খনির সুড়ঙ্গ ধসে আটকে পড়া ৩৩ জন শ্রমিককে ৬৯ দিন পর কঠিন এক অভিযানের মাধ্যমে উদ্ধার করা হয়। খনিকূপে ভয়াবহ পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য বিখ্যাত হওয়া ওই শ্রমিকদের ছুটি ও নগদ অর্থসহায়তা দেওয়ার জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে। এদিকে এ উদ্ধার তৎপরতার পর থেকে কপিয়াপোতে আনন্দের জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। খনিশ্রমিক জুয়ান ইলেনস, ইডিসন পেনা ও কার্লোস ম্যামানির আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীরা মিষ্টি বিতরণ এবং স্যাম্পেনের ছিপি খুলে তাঁদের স্বাগত জানিয়েছে। খনির গহ্বরে ওই ৬৯ দিনের অভিজ্ঞতার বর্ণনা করতে গিয়ে এক শ্রমিক বলেন, ‘ওই সময় আমাদের প্রতিদিন এক চামচ পরিমাণ টিনজাত টুনা ও স্যামন মাছ খেয়ে থাকতে হয়েছে। এই অন্ধকার গহ্বরেই মারা যেতে হবে—এই ভয় সব সময় আমাদের তাড়া করে ফিরত।’
চিকিৎসক পাওলা নিউম্যান জানান, দুই শ্রমিককে আরও চিকিৎসার জন্য ক্লিনিকে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে একজনের দাঁতে অস্ত্রোপচার করতে হবে, আর অন্যজন মাথাব্যথার কারণে হাঁটতে পারছেন না। তিনি ওই দুই শ্রমিকের নাম জানাননি। গত বৃহস্পতিবার তিনজন এবং শুক্রবার ২৮ জনকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
খনির সুড়ঙ্গ ধসে আটকে পড়া ৩৩ জন শ্রমিককে ৬৯ দিন পর কঠিন এক অভিযানের মাধ্যমে উদ্ধার করা হয়। খনিকূপে ভয়াবহ পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য বিখ্যাত হওয়া ওই শ্রমিকদের ছুটি ও নগদ অর্থসহায়তা দেওয়ার জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে। এদিকে এ উদ্ধার তৎপরতার পর থেকে কপিয়াপোতে আনন্দের জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। খনিশ্রমিক জুয়ান ইলেনস, ইডিসন পেনা ও কার্লোস ম্যামানির আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীরা মিষ্টি বিতরণ এবং স্যাম্পেনের ছিপি খুলে তাঁদের স্বাগত জানিয়েছে। খনির গহ্বরে ওই ৬৯ দিনের অভিজ্ঞতার বর্ণনা করতে গিয়ে এক শ্রমিক বলেন, ‘ওই সময় আমাদের প্রতিদিন এক চামচ পরিমাণ টিনজাত টুনা ও স্যামন মাছ খেয়ে থাকতে হয়েছে। এই অন্ধকার গহ্বরেই মারা যেতে হবে—এই ভয় সব সময় আমাদের তাড়া করে ফিরত।’
No comments