দুই বাটের আশা
পাকিস্তান ক্রিকেটের দুই বাটেরই কাটছে অস্থির সময়। স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পাকিস্তানের টেস্ট অধিনায়ক সালমান বাট সাময়িক নিষিদ্ধ। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সভাপতি ইজাজ বাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রধান প্রশাসক হিসেবে সঠিকভাবে বোর্ড পরিচালনা করতে পুরো ব্যর্থ তিনি। তাঁর খামখেয়ালি আচরণে পাকিস্তানের ক্রিকেট বা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। দাবি উঠেছে পিসিবি থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার।
তবে যতই ঝড় বয়ে যাক, দুই বাটই বুনে চলেছেন আশার জাল। সালমান বাট আশাবাদী, দ্রুতই দলে ফিরবেন তিনি। ইজাজ বাটের আশা, আরও এক মেয়াদের জন্য পিসিবির সভাপতি থেকে যাবেন। কয়েক দিনের মধ্যেই পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ইজাজ বাট।
পিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী রাষ্ট্রপতিই আবার পিসিবির প্রধান পৃষ্ঠপোষক। বোর্ড সভাপতি নিয়োগ দিয়ে থাকেন তিনিই। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে বসার আগে ২০০৮ সালে পিসিবি সভাপতি হওয়া ইজাজ বাটও তাই আশাবাদী, আরও দুই বছরের জন্য মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
সাময়িক নিষেধাজ্ঞার কারণে বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকলেও নিজেকে অনুশীলনে ব্যস্ত রেখেছেন বাট। প্রতিদিন নিয়ম করে অনুশীলন করছেন এবং আইসিসির নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও স্বপ্ন দেখছেন আগামী মাসে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে খেলার, ‘আমি প্রতিদিনের রুটিনমতো দুই ঘণ্টা করে অনুশীলন করছি। কারণ আমি দলে ফিরে আসার জন্য নিজেকে প্রস্তুত থাকতে চাই।’
স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ক্ষতি করেছে বলেই জানিয়ে দিলেন বাট। তবে এতে নাকি তাঁর একটা শিক্ষাও হয়েছে! ‘আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারটা ভালোই যাচ্ছিল। আমিও ভালো করছিলাম। এই অভিযোগটা আমার ক্যারিয়ারের ক্ষতি করেছে। কিন্তু এটা আমার জন্য বড় একটা অভিজ্ঞতাও। চারপাশের লোকজনের সঙ্গে আমার যোগাযোগটা কেমন হবে, এটা আমাকে তা ভালো করেই শিখিয়েছে’—বলেছেন বাট।
এদিকে পিসিবিকে দ্রুত শোধরাতে সতর্কবার্তা দিয়েছে আইসিসি। ইমরান খান বলছেন, এটা পাকিস্তানের জন্য লজ্জার। ‘আইসিসি আমাদের সতর্ক করে দিয়েছে এবং আমাদের নোটিশ দিয়েছে। এটা প্রতিটি পাকিস্তানির জন্যই লজ্জার। লজ্জা পাকিস্তানের ক্রিকেটের জন্য। এবং এর কারণ পাকিস্তানে ক্রিকেটের কোনো প্রতিষ্ঠান নেই’—বলেছেন পাকিস্তানের ১৯৯২ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।
ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ তুলে ইজাজ বাট মামলার ভয়ে সরে এসেছেন, ইসিবির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন—বোর্ড সভাপতির এমন আচরণেও সমালোচনা করেছেন ইমরান।
তবে যতই ঝড় বয়ে যাক, দুই বাটই বুনে চলেছেন আশার জাল। সালমান বাট আশাবাদী, দ্রুতই দলে ফিরবেন তিনি। ইজাজ বাটের আশা, আরও এক মেয়াদের জন্য পিসিবির সভাপতি থেকে যাবেন। কয়েক দিনের মধ্যেই পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ইজাজ বাট।
পিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী রাষ্ট্রপতিই আবার পিসিবির প্রধান পৃষ্ঠপোষক। বোর্ড সভাপতি নিয়োগ দিয়ে থাকেন তিনিই। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে বসার আগে ২০০৮ সালে পিসিবি সভাপতি হওয়া ইজাজ বাটও তাই আশাবাদী, আরও দুই বছরের জন্য মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
সাময়িক নিষেধাজ্ঞার কারণে বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকলেও নিজেকে অনুশীলনে ব্যস্ত রেখেছেন বাট। প্রতিদিন নিয়ম করে অনুশীলন করছেন এবং আইসিসির নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও স্বপ্ন দেখছেন আগামী মাসে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে খেলার, ‘আমি প্রতিদিনের রুটিনমতো দুই ঘণ্টা করে অনুশীলন করছি। কারণ আমি দলে ফিরে আসার জন্য নিজেকে প্রস্তুত থাকতে চাই।’
স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ক্ষতি করেছে বলেই জানিয়ে দিলেন বাট। তবে এতে নাকি তাঁর একটা শিক্ষাও হয়েছে! ‘আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারটা ভালোই যাচ্ছিল। আমিও ভালো করছিলাম। এই অভিযোগটা আমার ক্যারিয়ারের ক্ষতি করেছে। কিন্তু এটা আমার জন্য বড় একটা অভিজ্ঞতাও। চারপাশের লোকজনের সঙ্গে আমার যোগাযোগটা কেমন হবে, এটা আমাকে তা ভালো করেই শিখিয়েছে’—বলেছেন বাট।
এদিকে পিসিবিকে দ্রুত শোধরাতে সতর্কবার্তা দিয়েছে আইসিসি। ইমরান খান বলছেন, এটা পাকিস্তানের জন্য লজ্জার। ‘আইসিসি আমাদের সতর্ক করে দিয়েছে এবং আমাদের নোটিশ দিয়েছে। এটা প্রতিটি পাকিস্তানির জন্যই লজ্জার। লজ্জা পাকিস্তানের ক্রিকেটের জন্য। এবং এর কারণ পাকিস্তানে ক্রিকেটের কোনো প্রতিষ্ঠান নেই’—বলেছেন পাকিস্তানের ১৯৯২ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।
ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ তুলে ইজাজ বাট মামলার ভয়ে সরে এসেছেন, ইসিবির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন—বোর্ড সভাপতির এমন আচরণেও সমালোচনা করেছেন ইমরান।
No comments