চীনে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে: যুক্তরাষ্ট্র
চীনের মানবাধিকার কর্মী লিউ সিয়াওবো নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই মার্কিন সরকারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেশনাল এক্সিকিউটিভ কমিশন অন চায়নার বার্ষিক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদন প্রকাশের পর কমিশনের চেয়ারম্যান সিনেটর বায়রন ডর্গান এবং সহযোগী চেয়ারম্যান কংগ্রেসম্যান সান্ডার লেভিন বলেন, ‘চীনে গত বছর মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এটা নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন।’
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনে গত বছর রাজনৈতিক আটকের নতুন প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আইনজীবী এবং মানবাধিকার-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে, বিশেষ করে, এ জন্য যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে, তাদের আটকের ঘটনা বেড়েছে। এ ছাড়া সরকার রাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর মনে করে দেশের এমন এলাকায় যেমন, তিব্বত ও জিনজিয়াংয়ে অভিযান জোরদার হয়েছে।
এক যৌথ বিবৃতিতে ডর্গান ও লেভিন বলেন, ‘রাজনৈতিক বিবেচনায় আটকের ঘটনার প্রভাব পড়ছে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেন এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এবং চীনে ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড চালান এমন ব্যক্তিদের ওপর।’
মার্কিন আইনপ্রণেতারা আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক স্বার্থে আটকের এসব ঘটনার ফলে চীন সরকার অগ্রগতির সুযোগ হারাচ্ছে এবং চীনা নাগরিকেরা মানবাধিকার ও আইনের শাসন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।’
ডর্গান ও লেভিন বলেন, ‘আমরা জানি, কয়েক দশক আগের চীন আর এখনকার চীন এক নয়। অনেক কিছুই বদলে গেছে এবং সরকার ও জনগণকে যেসব সমস্যা মোকাবিলা করতে হচ্ছে, তা অনেক জটিল।’
মার্কিন আইনপ্রণেতারা আরও বলেন, ‘প্রতিবেদনে যেমন বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার মতো অনেক ক্ষেত্রে চীনারা সফলতা পেয়েছে এবং দেশের মানুষের একটি বড় অংশের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। এসব কিছুর জন্য চীনার গর্ব করতেই পারে।’ তাঁরা আরও বলেন, ‘কিন্তু চীনকে অবশ্যই মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করতে হবে।’
তাইওয়ানের কাছে মার্কিন অস্ত্র বিক্রি, দালাই লামার হোয়াইট হাউস সফর এবং বাণিজ্যিক বিরোধসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চীন-মার্কিন সম্পর্কে সম্প্রতি যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে, এই প্রতিবেদন তা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেশনাল এক্সিকিউটিভ কমিশন অন চায়নার বার্ষিক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদন প্রকাশের পর কমিশনের চেয়ারম্যান সিনেটর বায়রন ডর্গান এবং সহযোগী চেয়ারম্যান কংগ্রেসম্যান সান্ডার লেভিন বলেন, ‘চীনে গত বছর মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এটা নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন।’
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনে গত বছর রাজনৈতিক আটকের নতুন প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। আইনজীবী এবং মানবাধিকার-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে, বিশেষ করে, এ জন্য যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে, তাদের আটকের ঘটনা বেড়েছে। এ ছাড়া সরকার রাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর মনে করে দেশের এমন এলাকায় যেমন, তিব্বত ও জিনজিয়াংয়ে অভিযান জোরদার হয়েছে।
এক যৌথ বিবৃতিতে ডর্গান ও লেভিন বলেন, ‘রাজনৈতিক বিবেচনায় আটকের ঘটনার প্রভাব পড়ছে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেন এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এবং চীনে ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড চালান এমন ব্যক্তিদের ওপর।’
মার্কিন আইনপ্রণেতারা আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক স্বার্থে আটকের এসব ঘটনার ফলে চীন সরকার অগ্রগতির সুযোগ হারাচ্ছে এবং চীনা নাগরিকেরা মানবাধিকার ও আইনের শাসন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।’
ডর্গান ও লেভিন বলেন, ‘আমরা জানি, কয়েক দশক আগের চীন আর এখনকার চীন এক নয়। অনেক কিছুই বদলে গেছে এবং সরকার ও জনগণকে যেসব সমস্যা মোকাবিলা করতে হচ্ছে, তা অনেক জটিল।’
মার্কিন আইনপ্রণেতারা আরও বলেন, ‘প্রতিবেদনে যেমন বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার মতো অনেক ক্ষেত্রে চীনারা সফলতা পেয়েছে এবং দেশের মানুষের একটি বড় অংশের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। এসব কিছুর জন্য চীনার গর্ব করতেই পারে।’ তাঁরা আরও বলেন, ‘কিন্তু চীনকে অবশ্যই মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করতে হবে।’
তাইওয়ানের কাছে মার্কিন অস্ত্র বিক্রি, দালাই লামার হোয়াইট হাউস সফর এবং বাণিজ্যিক বিরোধসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চীন-মার্কিন সম্পর্কে সম্প্রতি যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে, এই প্রতিবেদন তা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
No comments